
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঈদের নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্ব, প্রতিপক্ষের ছোড়া বোমায় বিএনপি কর্মী নিহত

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় বিএনপি

দেশে ফিরেই নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে হতাশা প্রকাশ মির্জা ফখরুলের

নারীকে লাথি মারা বহিষ্কৃত জামায়াত নেতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা কী বার্তা দেয়

গণতান্ত্রিক রূপান্তর ও সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে এনসিপি ও চীনা রাষ্ট্রদূতের মধ্যে সংলাপ

ঈদকে ‘নির্বাচন প্রস্তুতি’ হিসেবে কাজে লাগাতে নির্দেশনা বিএনপির

‘প্রবৃত্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপই ঈদুল আজহার প্রকৃত শিক্ষা’
ছাত্রলীগ কর্মীকে অমানবিক নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

নাটোরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে চলন্ত অটোরিকশায় পায়ের নিচে ফেলে মারধর করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে শহরের কানাইখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভিডিওতে দেখা যায়, নাটোর জেলা ছাত্রলীগের কর্মী ফয়সাল হোসেন কদরকে (২৫) চলন্ত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার পা-দানিতে ফেলে মারধর করা হচ্ছে। এ সময় গান বাজছিল। তার পিঠের ওপর পা দিয়ে ছাত্রলীগ ছাত্রলীগ বলে মারধর করতে দেখা যায়।
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী ফয়সাল হোসেন কদর বলেন, আমি ফায়ার সার্ভিসের মোড় থেকে বাড়ি ফেরার সময় পেছন থেকে এলোপাতাড়ি মারপিট শুরু করে নাটোর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি নাঈম ও সাধারণ
সম্পাদক রিমন। তারা সবাই নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি জুবায়েরের সঙ্গে রাজনীতি করে। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই রিকশায় তুলে আমাকে শুইয়ে বারবার মারছিল। এ সময় আমার পকেটে থাকা মানিব্যাগের সব টাকাও নিয়ে নেয় তারা। এভাবে পুরো শহর ঘুরায়। আমি বারবার বলছিলাম আমার অপরাধ কী? তারা বলছিল তুই ছাত্রলীগ করিস এটাই তোর অপরাধ। পরে লিখিত মুচলেকা নিয়ে আমার বাবা-মার কাছে তুলে দেয় তারা। এ বিষয়ে নাটোর নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসএম জুবায়ের বলেন, ছাত্রদলের কিছু কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে (কদরকে) মারধর করছিল। আমি তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে তুলে দেই। বিষয়টি আসলে ভালো হয়নি। সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে এখনো আমি জানি না। শুনে বিস্তারিত জানাতে পারব।
সম্পাদক রিমন। তারা সবাই নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি জুবায়েরের সঙ্গে রাজনীতি করে। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই রিকশায় তুলে আমাকে শুইয়ে বারবার মারছিল। এ সময় আমার পকেটে থাকা মানিব্যাগের সব টাকাও নিয়ে নেয় তারা। এভাবে পুরো শহর ঘুরায়। আমি বারবার বলছিলাম আমার অপরাধ কী? তারা বলছিল তুই ছাত্রলীগ করিস এটাই তোর অপরাধ। পরে লিখিত মুচলেকা নিয়ে আমার বাবা-মার কাছে তুলে দেয় তারা। এ বিষয়ে নাটোর নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসএম জুবায়ের বলেন, ছাত্রদলের কিছু কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে (কদরকে) মারধর করছিল। আমি তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে তুলে দেই। বিষয়টি আসলে ভালো হয়নি। সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে এখনো আমি জানি না। শুনে বিস্তারিত জানাতে পারব।