
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ

হজরত ওমরের পর সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান: বুলু
ছাত্রলীগ কর্মীকে অমানবিক নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

নাটোরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে চলন্ত অটোরিকশায় পায়ের নিচে ফেলে মারধর করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে শহরের কানাইখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভিডিওতে দেখা যায়, নাটোর জেলা ছাত্রলীগের কর্মী ফয়সাল হোসেন কদরকে (২৫) চলন্ত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার পা-দানিতে ফেলে মারধর করা হচ্ছে। এ সময় গান বাজছিল। তার পিঠের ওপর পা দিয়ে ছাত্রলীগ ছাত্রলীগ বলে মারধর করতে দেখা যায়।
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী ফয়সাল হোসেন কদর বলেন, আমি ফায়ার সার্ভিসের মোড় থেকে বাড়ি ফেরার সময় পেছন থেকে এলোপাতাড়ি মারপিট শুরু করে নাটোর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি নাঈম ও সাধারণ
সম্পাদক রিমন। তারা সবাই নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি জুবায়েরের সঙ্গে রাজনীতি করে। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই রিকশায় তুলে আমাকে শুইয়ে বারবার মারছিল। এ সময় আমার পকেটে থাকা মানিব্যাগের সব টাকাও নিয়ে নেয় তারা। এভাবে পুরো শহর ঘুরায়। আমি বারবার বলছিলাম আমার অপরাধ কী? তারা বলছিল তুই ছাত্রলীগ করিস এটাই তোর অপরাধ। পরে লিখিত মুচলেকা নিয়ে আমার বাবা-মার কাছে তুলে দেয় তারা। এ বিষয়ে নাটোর নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসএম জুবায়ের বলেন, ছাত্রদলের কিছু কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে (কদরকে) মারধর করছিল। আমি তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে তুলে দেই। বিষয়টি আসলে ভালো হয়নি। সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে এখনো আমি জানি না। শুনে বিস্তারিত জানাতে পারব।
সম্পাদক রিমন। তারা সবাই নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি জুবায়েরের সঙ্গে রাজনীতি করে। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই রিকশায় তুলে আমাকে শুইয়ে বারবার মারছিল। এ সময় আমার পকেটে থাকা মানিব্যাগের সব টাকাও নিয়ে নেয় তারা। এভাবে পুরো শহর ঘুরায়। আমি বারবার বলছিলাম আমার অপরাধ কী? তারা বলছিল তুই ছাত্রলীগ করিস এটাই তোর অপরাধ। পরে লিখিত মুচলেকা নিয়ে আমার বাবা-মার কাছে তুলে দেয় তারা। এ বিষয়ে নাটোর নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসএম জুবায়ের বলেন, ছাত্রদলের কিছু কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে (কদরকে) মারধর করছিল। আমি তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে তুলে দেই। বিষয়টি আসলে ভালো হয়নি। সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে এখনো আমি জানি না। শুনে বিস্তারিত জানাতে পারব।