
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নয়া মেরুকরণের পথে রাজনীতি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে রমরমা মামলা বাণিজ্য

প্রথমে ধোলাই, তারপর সেই নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

রাজধানীর যে এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন মমতাজ

আইভীর জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ডিভিশন মঞ্জুর

আওয়ামী লীগ কচু পাতার পানি না: কাদের সিদ্দিকী

ছাত্রদল-যুবদলের ১০ নেতাকর্মী আটক, কোমড়ে দড়ি বেঁধে নেওয়া হলো থানায়
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক তারেক গ্রেফতার

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেককে (৩৬) গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের কবরী রোডে স্থানীয়রা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। গ্রেফতার তারেক চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার মাঝের পাড়ার মৃত আব্দুল ওহাবের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট সকাল ১০টায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে একত্মতা ঘোষণা করে চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা। এসময় তারা জেলা শহরের কোর্ট মোড়ে বাংলা মেডিকেলের সামনে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী পালন করছিলো। সেসময় আসামি তারেকসহ অন্যান্য আসামিরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে নাশকতা চালিয়ে নস্যাৎ করার উদ্দেশ্যে দেশীয় ধারালো অস্ত্র রাম দা, হাত কুড়াল, হকিস্টিক ও
ককটেল নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় ছাত্র-ছাত্রীরা গুরুতর জখম হয়। তারেকসহ অন্যান্য আসামিরা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় আহত ছাত্র-ছাত্রীরা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নেয়। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর আসামি তারেক আত্মগোপনে চলে যায়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে গত ১৯ আগস্ট চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় এ হামলার ঘটনায় তারেকসহ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় তারেককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। স্থানীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের অদূরে আসামি তারেক গোপনে ঘোরাফেরা করছিলেন। এ সময় ওই এলাকার স্থানীয় কয়েকজন যুবক তাকে ধাওয়া করে আটক
করে। ওই সময় তাকে চড়-থাপ্পড়ও মারা হয়। পরে খবর দেয়া চুয়াডাঙ্গা সদর থানায়। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খালেদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে স্থানীয়রা আসামি তারেককে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় নিয়ে আসে। তার নামে আরও কি কি মামলা আছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ককটেল নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় ছাত্র-ছাত্রীরা গুরুতর জখম হয়। তারেকসহ অন্যান্য আসামিরা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাণনাশের উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় আহত ছাত্র-ছাত্রীরা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নেয়। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর আসামি তারেক আত্মগোপনে চলে যায়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে গত ১৯ আগস্ট চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় এ হামলার ঘটনায় তারেকসহ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় তারেককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। স্থানীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের অদূরে আসামি তারেক গোপনে ঘোরাফেরা করছিলেন। এ সময় ওই এলাকার স্থানীয় কয়েকজন যুবক তাকে ধাওয়া করে আটক
করে। ওই সময় তাকে চড়-থাপ্পড়ও মারা হয়। পরে খবর দেয়া চুয়াডাঙ্গা সদর থানায়। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খালেদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে স্থানীয়রা আসামি তারেককে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় নিয়ে আসে। তার নামে আরও কি কি মামলা আছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।