
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে বেইজিং — চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করল ইরানের অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার পাকিস্তান-চীন-আফগানিস্তানের

ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে

ভারত ঝুঁকছে, চীন কতটা সাড়া দেবে

ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কি সফল হবেন ট্রাম্প

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর
চীনে আটকে পড়া ১৭৫ কোটি ডলারের জ্বালানি তেল নিয়ে অস্বস্তিতে ইরান

ছয় বছর ধরে চীনে আটকে আছে ইরানের আড়াই কোটি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেল। দেশটি এখনই এ তেল পুনরুদ্ধার করতে চাইছে। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাড় প্রথম মেয়াদে যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন, তার জেরে এই তেল চীনের বন্দরগুলোতে আটকা পড়ে। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০ জানুয়ারি ক্ষমতায় বসার পর ট্রাম্প ইরানি তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরও কঠোর করবেন। আগের মেয়াদের মতোই এবারও ট্রাম্পের লক্ষ্য, তেহরানের আয়ের পথ সীমিত করা।
চীনের বন্দরগুলোতে যে তেল আটকা পড়েছে, তার দাম বর্তমান বাজারমূল্যে ১৭৫ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু এই তেল এমনকি চীনের কাছে বিক্রি করাও এখন ইরানের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জানা গেছে, ২০১৮
সালের অক্টোবরে ইরানের জাতীয় তেল কোম্পানি এনআইওসি এই তেল চীনের বন্দরে সরবরাহ করেছিল। তখন ট্রাম্প একটি বিশেষ ছাড় দিয়েছিলেন, যার আওতায় ওই তেল রপ্তানি করা হয়েছিল। এনআইওসি ওই তেল পূর্ব চীনের ডালিয়ান ও ঝুশান বন্দরে মজুত করেছিল। বন্দর দুটিতে ইরানি এই কোম্পানির ভাড়া করা তেলের ট্যাংক ছিল। ভাড়া করা তেলের ট্যাংক থাকার কারণে এনআইওসি ইচ্ছেমতো চীনের কাছে তেল বিক্রি করতে পারত কিংবা প্রয়োজন অনুযায়ী তারা তা ওই অঞ্চলে অন্য ক্রেতাদের কাছে পাঠাতে পারত। কিন্তু ২০১৯ সালে ট্রাম্প ছাড় প্রত্যাহার করে নেন। তখনই বিপাকে পড়ে ইরান। চীনে মজুত করা ওই তেলের জন্য তখন কোনো ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি কিংবা চীনের কাস্টমস তা
খালাস করার জন্য অনুমোদন দেয়নি। ফলে ওই তেল ট্যাংকে আটকা পড়ে যায় বলে সূত্রগুলো জানায়। ডালিয়ানের তেল ট্যাংক পরিচালনা করে পিডিএ এনার্জি। তারা ২০১৮ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ভাড়া হিসেবে ৪৫ কোটি ডলার চাইছে। অন্যদিকে ঝুশানের ট্যাংক পরিচালনা করে সিজিপিসি। ইরানের কর্মকর্তা ও চীনের ট্যাংক পরিচালনা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভাড়া পরিশোধ নিয়ে জরুরি বৈঠক হয়েছে, কারণ তেহরান মনে করছে যে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে নিষেধাজ্ঞা আবারও কঠোর করবেন। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ডিসেম্বরে বেইজিং সফর করেছেন এবং এ বিষয়ে কিছু অগ্রগতি অর্জন করেছেন বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে। তবে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। ইরান যদি এই তেল বিক্রি করতে চায়, তাহলে তা ট্যাংক থেকে
বের করে জাহাজে তুলতে হবে এবং সাগরে নিয়ে তা আবার অন্য জাহাজে বদলি করতে হবে। এরপর ওই তেলের জন্য নতুন করে কাগজপত্র তৈরি করতে হবে বলে জানিয়েছে ইরানের একটি সূত্র।
সালের অক্টোবরে ইরানের জাতীয় তেল কোম্পানি এনআইওসি এই তেল চীনের বন্দরে সরবরাহ করেছিল। তখন ট্রাম্প একটি বিশেষ ছাড় দিয়েছিলেন, যার আওতায় ওই তেল রপ্তানি করা হয়েছিল। এনআইওসি ওই তেল পূর্ব চীনের ডালিয়ান ও ঝুশান বন্দরে মজুত করেছিল। বন্দর দুটিতে ইরানি এই কোম্পানির ভাড়া করা তেলের ট্যাংক ছিল। ভাড়া করা তেলের ট্যাংক থাকার কারণে এনআইওসি ইচ্ছেমতো চীনের কাছে তেল বিক্রি করতে পারত কিংবা প্রয়োজন অনুযায়ী তারা তা ওই অঞ্চলে অন্য ক্রেতাদের কাছে পাঠাতে পারত। কিন্তু ২০১৯ সালে ট্রাম্প ছাড় প্রত্যাহার করে নেন। তখনই বিপাকে পড়ে ইরান। চীনে মজুত করা ওই তেলের জন্য তখন কোনো ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি কিংবা চীনের কাস্টমস তা
খালাস করার জন্য অনুমোদন দেয়নি। ফলে ওই তেল ট্যাংকে আটকা পড়ে যায় বলে সূত্রগুলো জানায়। ডালিয়ানের তেল ট্যাংক পরিচালনা করে পিডিএ এনার্জি। তারা ২০১৮ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ভাড়া হিসেবে ৪৫ কোটি ডলার চাইছে। অন্যদিকে ঝুশানের ট্যাংক পরিচালনা করে সিজিপিসি। ইরানের কর্মকর্তা ও চীনের ট্যাংক পরিচালনা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভাড়া পরিশোধ নিয়ে জরুরি বৈঠক হয়েছে, কারণ তেহরান মনে করছে যে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে নিষেধাজ্ঞা আবারও কঠোর করবেন। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ডিসেম্বরে বেইজিং সফর করেছেন এবং এ বিষয়ে কিছু অগ্রগতি অর্জন করেছেন বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে। তবে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। ইরান যদি এই তেল বিক্রি করতে চায়, তাহলে তা ট্যাংক থেকে
বের করে জাহাজে তুলতে হবে এবং সাগরে নিয়ে তা আবার অন্য জাহাজে বদলি করতে হবে। এরপর ওই তেলের জন্য নতুন করে কাগজপত্র তৈরি করতে হবে বলে জানিয়েছে ইরানের একটি সূত্র।