
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইউক্রেনের নেপচুন ক্ষেপণাস্ত্রে গুপ্তচরবৃত্তি, চীনা বাবা-ছেলে আটক

মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা

রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কিম জং উনের ‘উষ্ণ অভ্যর্থনা’

নেতানিয়াহুকে অবশ্যই বিদায় নিতে হবে: সাবেক ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী

গাজায় ফুরিয়ে আসছে রক্ত!

মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা

‘যুদ্ধকক্ষ থেকে নিজেই লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিয়েছেন খামেনি’
চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরান

গত শুক্রবার ইসরায়েল প্রথম বড় ধরনের বিমান হামলা চালানোর পর থেকেই ইরান বিপুল পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা শুরু করে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, ইরান ৪০০টিরও বেশি ব্যালিস্টিক ও ক্রজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
একইসাথে শত শত ড্রোনও পাঠানো হয়েছে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরের দিকে।
বুধবার ভোরে তেল আবিবের আকাশে ইসরায়েলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করে।
ইসরায়েলি সরকার জানিয়েছে, এই হামলাগুলোতে এখন পর্যন্ত ৪০টি স্থানে আঘাত লেগেছে, যার মধ্যে রয়েছে সামরিক ঘাঁটি, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, আবাসিক এলাকা। ১৯ হাজারটির বেশি ক্ষয়ক্ষতির অভিযোগ জমা পড়েছে কর দপ্তরে। ২৪ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজন শিশু ও বয়স্ক নাগরিক রয়েছে।
৮০০-এর বেশি মানুষ আহত
এবং ৩ হাজার ৮০০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে। ইরানি সরকারি তথ্যমতে, ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২২৪ জন নিহত এবং ১ হাজার ২৭৭ জনের বেশি আহত হয়েছেন। অন্যদিকে মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ইরানে ৫৮৫ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে অনেক বেসামরিক নাগরিকও রয়েছে। এদিকে এই পাল্টা আক্রমণের চক্রে উভয় দেশেই সাধারণ জনগণের মধ্যে চরম আতঙ্ক, জরুরি অবস্থা, এবং বড় ধরনের মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। বিশ্ব নেতারা এখনো সংযমের আহ্বান জানালেও, এই হামলা-পাল্টা হামলা রোধে কার্যকর কূটনৈতিক পদক্ষেপ এখনো দেখা যায়নি। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
এবং ৩ হাজার ৮০০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে। ইরানি সরকারি তথ্যমতে, ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২২৪ জন নিহত এবং ১ হাজার ২৭৭ জনের বেশি আহত হয়েছেন। অন্যদিকে মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ইরানে ৫৮৫ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে অনেক বেসামরিক নাগরিকও রয়েছে। এদিকে এই পাল্টা আক্রমণের চক্রে উভয় দেশেই সাধারণ জনগণের মধ্যে চরম আতঙ্ক, জরুরি অবস্থা, এবং বড় ধরনের মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। বিশ্ব নেতারা এখনো সংযমের আহ্বান জানালেও, এই হামলা-পাল্টা হামলা রোধে কার্যকর কূটনৈতিক পদক্ষেপ এখনো দেখা যায়নি। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।