চার ‘কুতুবের’ হাতে জিম্মি ইআবির নিয়োগ-প্রশাসন – ইউ এস বাংলা নিউজ




চার ‘কুতুবের’ হাতে জিম্মি ইআবির নিয়োগ-প্রশাসন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৫:০১ 17 ভিউ
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) বিভিন্ন পদে গত শুক্র ও শনিবার প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আইন কর্মকর্তা ও বিভিন্ন প্রকৌশল বিভাগের কয়েকটি পদের নিয়োগ পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু সেখানে ‘চাপ’ সৃষ্টি করছিল কয়েকটি গ্রুপ। এর মধ্যে ছিল একটি রাজনৈতিক দল, মাদ্রাসাকেন্দ্রিক একটি সংগঠন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন প্রভাবশালী কর্মকর্তা। পরে শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ গেলে তিনি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) তদন্তের নির্দেশ দেন। অভিযোগ রয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার আশ্বাস দিলেও এই চার কর্মকর্তার কারণে সেটা আর হয়ে ওঠেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে চার কুতুব নামে পরিচিত এসব কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ধরে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জিম্মি করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ

আছে। এসব কর্মকর্তা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আইয়ুব হোসেন, সহকারী রেজিস্ট্রার মো. রুহুল্লাহ, সহকারী রেজিস্ট্রার দিদার উল্লাহ ও সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুল হান্নান সাব্বির। তবে অন্য কর্মকর্তাদের অভিযোগ, এই চার কর্মকর্তা বিশ্বাবিদ্যালয় প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করলেও উপাচার্যের ভূমিকা রহস্যজনক। তিনি হয়তো সব কিছু জেনেও না জানার ভান করে আছেন। সরকারি চাকরিতে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে প্রভাবমুক্ত, স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ রাখতে ২০১৬ সালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারি করে। পরিপত্র অনুযায়ী কোনো নিয়োগ বা বাছাই কমিটির সদস্যের আপন সন্তান কিংবা নিকটাত্মীয় (যেমন—পুত্র-কন্যা, স্বামী-স্ত্রী, ভাই-বোন, শ্বশুর-শাশুড়ি, শ্যালক-শ্যালিকা) চাকরিপ্রার্থী হলে সেই সদস্য কোনোভাবেই ওই কমিটিতে থাকতে পারবেন না। স্বার্থের সংঘাত (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) পরিহার করতেই সরকার এ বিধানটি চালু

করে। কিন্তু ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আইয়ুব হোসেন এই বিধানকে অমান্য করে নিয়োগ বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং একই সময়ে তার সন্তানকে সেকশন অফিসার পদে চাকরির জন্য আবেদন করিয়েছেন। এমনকি ওই পদের জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) নির্ধারিত থাকলেও আইয়ুব হোসেন তার সম্মান (অনার্স) পাস করা সন্তানকেও পরীক্ষার প্রবেশপত্র ইস্যু করান। রেজিস্ট্রারের ছেলেকে অনৈতিক সুবিধা দিতে আইন শিথিল করে আরও অনেক অযোগ্য প্রার্থীকে প্রবেশপত্র দিতে হয়েছে। এ ছাড়া আইন কর্মকর্তা পদে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকার কথা থাকলেও অন্য বিষয়ে পড়াশোনা করা প্রার্থীকেও প্রবেশপত্র দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। নিয়োগ পরীক্ষায় এসব অনিয়মসহ আরও কিছু বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে

লিখিত অভিযোগ করেন আব্দুল হান্নান নামে এক ব্যক্তি। অভিযোগ আমলে নিয়ে তা তদন্ত করতে ইউজিসিকে নির্দেশ দেন শিক্ষা উপদেষ্টা। ইউজিসি নির্দেশনা পেয়ে গত বৃহস্পতিবার সেই নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এসব অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলম বলেন, ‘বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে রেজিস্ট্রারকে নিয়োগ বোর্ড থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ রেজিস্ট্রারের ছেলের যোগ্যতার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘আমি যতদূর জানি তার ছেলে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছে। এ ছাড়া নিয়োগ বোর্ড এখন পর্যন্ত এমন কোনো সন্দেহজনক কাজ করেনি, যেটির জন্য আমি নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত করব। যেহেতু শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি নির্দেশনা দিয়েছে তাই করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।’ আর

রেজিস্ট্রার আইয়ুব হোসেন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। অভিযোগ রয়েছে, ধর্মভিত্তিক একটি রাজনৈতিক দল, দেশের মাদ্রাসাকেন্দ্রিক একটি সংগঠন পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে। ২০১৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটি নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাগিয়ে নেওয়াসহ নিয়োগ বাণিজ্য করে আসছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। প্রতিটি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সংগঠনটির সুপারিশে কেউ না কেউ নিয়োগ পেয়েছেন, যার সংখ্যা অন্তত ৭০ জন। সংগঠনটির একজন শীর্ষ নেতার ছেলেও একই প্রক্রিয়ায় ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান। এ বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘আগে অনেকেই অনেকভাবে নিয়োগ পেয়েছেন। কেউ কেউ একটি সংগঠনের সুপারিশের চাকরি পেয়েছেন, এটা আমিও শুনেছি। এখন থেকে সেটি আর হবে না।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, গত

শুক্র ও শনিবারের নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করার পেছনে রয়েছে নানা অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি ও দলীয়করণ। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ‘সরলতা’র সুযোগে প্রশাসন কার্যত নিয়ন্ত্রণ করছেন সহকারী রেজিস্ট্রার পর্যায়ের পাঁচ কর্মকর্তা। তাদের কারও বোন, কারও স্ত্রী, কারও শ্যালিকার নিয়োগ নিশ্চিত করতে এসব কর্মকর্তা উপাচার্যের ওপর ‘চাপ’ সৃষ্টি করেন। এদের মধ্যে তিনজন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং দুজন সাবেক শিবির নেতা। অভিযোগ রয়েছে, রেজিস্ট্রার আইয়ুব হোসেন তার দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার মো. রুহুল্লাহর নিয়ন্ত্রণে পুরোপুরি পরিচালিত হন। সহকারী রেজিস্ট্রারই অফিস চালান এবং উপাচার্যকে নানা বিষয়ে বারবার বিভ্রান্ত করেন। এতে প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যেও। মো. রুহুল্লাহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ

ফজলে নূর তাপস ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সুপারিশে চাকরি পান। তার বাবা আওয়ামী লীগের ‘দোয়ার মাওলানা’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আওয়ামী লীগের যে কোনো মিলাদ মাহফিলে তিনি দোয়া পড়াতেন। এমনকি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘হজরত শেখ হাসিনা’ও উপাধি দেন তিনি। সহকারী রেজিস্ট্রার দিদার উল্লাহ সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেনের ভাগিনা। গত বছরের ৫ আগস্টের আগে তিনি মামার দাপট দেখিয়ে চললেও বর্তমানে নিজেকে জামায়াত পরিবারের সন্তান বলে পরিচয় দিচ্ছেন। দিদার উল্লাহ সরাসরি এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় জড়িত। তিনি নিজের শ্যালিকাকেও নিয়োগের জন্য আবেদন করিয়েছেন। আরেক সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুল হান্নান সাব্বির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি এবং সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর নওফেলের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধেও উপাচার্যকে ঘিরে বিভাজন সৃষ্টির অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া উপাচার্যের একান্ত সহকারী (পিএস) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের সাবেক শিবির সভাপতি আরিফের বিরুদ্ধেও গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। আরেক কর্মকর্তা ইকবাল নীরবে অন্যদের অবৈধ কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছেন। দুই উপ-উপাচার্য ও উপাচার্যের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টির কাজেও তিনি জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব বিষয়ে উপাচার্য শামছুল ইসলাম বলেন, ‘অনেকের বিষয়ে আমি জানি, কারও বিষয়ে নতুন শুনলাম। তবে সবার পেছনে তো গোয়েন্দা লাগানো সম্ভব না।’ নিজের পিএসের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অনেক মাদ্রাসার অধ্যক্ষ অবৈধ কিছু দাবি নিয়ে আসেন, সে (পিএস) যদি বুঝিয়ে বলে এতে দোষের কিছু দেখছি না। তার পরও যেহেতু অভিযোগ এসেছে, খতিয়ে দেখা হবে।’ অন্যদিকে যোগাযোগ করা হলে সহকারী রেজিস্ট্রার মো. রুহুল্লাহ রেজিস্ট্রার অফিসে কথা বলার পরামর্শ দেন। ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবেন বলে ফোন কেটে দেন। এদিকে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আগে নিয়োগে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা প্রার্থীরাই সুযোগ পেতেন। তবে এবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও আবেদন নেওয়ার সিদ্ধান্ত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন। তাদের অভিযোগ, টাকার বিনিময়ে সনদ পাওয়া প্রার্থীরা লবিংয়ের মাধ্যমে চাকরি পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পদোন্নতি-সংক্রান্ত বিধি পরিবর্তনের গুঞ্জনও রয়েছে। আগে এই পদে ২০ শতাংশ বহিরাগত এবং ৮০ শতাংশ অভ্যন্তরীণ পদোন্নতির বিধান ছিল। এখন সেটি পরিবর্তন করে ৪০ শতাংশ বহিরাগত এবং ৬০ শতাংশ অভ্যন্তরীণ করার আলোচনা চলছে। এতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তবে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসনের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ যত্রতত্র কামিল মাদ্রাসার অনুমোদন দেওয়া। নিয়ম অনুযায়ী ১০ কিলোমিটারের ভেতরে একটি কামিল মাদ্রাসা থাকলে নতুন কোনো অনুমোদন দেওয়া যায় না। কিন্তু নিয়ম ভেঙে গত ১০ মাসে শতাধিক মাদ্রাসাকে কামিল স্তরে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব মাদ্রাসার সক্ষমতা যাচাই করতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়েছেন। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর প্রথম ৮ বছরে মাত্র ২০০ মাদ্রাসাকে ফাজিল ও কামিল স্তরে অনুমোদন দেওয়া হলেও সদ্য সাবেক উপাচার্য ড. মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ দেড় বছরের দায়িত্ব পালনকালে অন্তত ১২০টি মাদ্রাসাকে ফাজিল-কামিল স্তরে অনুমোদন দেন। এ সিদ্ধান্তে দেশের বিভিন্ন মাদ্রাসার অধ্যক্ষরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এক-দেড় কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে এত কামিল মাদ্রাসা অনুমোদন দেওয়া হলে ভবিষ্যতে আমাদের শিক্ষার্থীরা ভিক্ষা করতে বাধ্য হবে। তারা জানান, আগে কামিল পরীক্ষায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিতেন, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ৪০ হাজারে। এ বিষয়ে উপাচার্য শামছুল ইসলাম বলেন, ‘এসব তথ্য সঠিক নয়। ফাজিল ও কামিল স্তরে যারা আবেদন করছেন তাদের সক্ষমতা যাচাই করতে পরিদর্শন টিম পাঠানো হয়। তারা ১০ কিলোমিটারের মধ্যে অন্য কোনো মাদ্রাসা আছে কি না, নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী আছে কি না—এসব বিষয়ে প্রতিবেদন দেওয়ার পরই তা অনুমোদন দেওয়া হয়।’ তার দাবি, ‘গত ১৫ বছরে অনেক প্রতিষ্ঠান সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও রাজনৈতিক কারণে অনুমোদন থেকে বঞ্চিত হয়েছে। সেগুলোকে এখন গুরুত্ব দিয়ে অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে।’

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
চার ‘কুতুবের’ হাতে জিম্মি ইআবির নিয়োগ-প্রশাসন ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদে ভাঙচুর ও আগুন মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার আহ্বান ইরানের নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু আমেরিকার সঙ্গে জোট কখনো এত শক্তিশালী ছিল না : নেতানিয়াহু হাত না মেলানোয় শাস্তি পাবে ভারত? কী আছে আইসিসির নিয়মে চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৩ ‘আত্মগোপনে’ থেকে ভ্রমণ ভাতা নিচ্ছেন হিসাবরক্ষক এশিয়া কাপের ম্যাচে ভারত-পাকিস্তানের এমনটা করার কারণ কী ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে গাজা অভিমুখে রওনা দিয়েছে তিউনিসিয়ার প্রথম জাহাজ ফ্রিল্যান্সার সেজে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার সমর্থন ফিরে পাচ্ছে হাসিনার দল, গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে ঢাকায় নিরাপত্তা বৈঠকে আলোচনা, উদ্বেগ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে