
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘লিপস্টিক অভ্যুত্থান’, ব্রাজিলীয় নারীর ১৪ বছরের কারাদণ্ড

‘২৬ জনের বদলে ২৬০০ মুসলিমকে হত্যা করব’, ভিডিওবার্তায় গো রক্ষা দলের সদস্য

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র তৃতীয় আলোচনা শেষ, জানা গেল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

ভারতকে নিরপেক্ষ তদন্তে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব পাকিস্তানের

ইসরাইলের মতো ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিচ্ছে ভারতও

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের পর ভারতীয় বিমানের জন্য বিশেষ নির্দেশনা

গাজায় খাদ্য মজুত শেষ
চতুর্থ দফায় গড়াল ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা

ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরোক্ষ আলোচনার তৃতীয় দফা শনিবার শেষ হয়েছে। এই সিরিজ আলোচনা আশানুরূপভাবেই চতুর্থ দফায় গড়িয়েছে।
ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংলাপের চতুর্থ দফা আগামী শনিবার মাসকাটেই অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, শনিবারের আলোচনা শেষে আলোচনাকারী দলগুলো নিজেদের রাজধানীতে ফিরে গিয়ে এ নিয়ে আরও বিস্তারিতভাবে পরামর্শ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইরানের জাতীয় টেলিভিশন ও রেডিওর (আইআরআইবি) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ইরানী ও মার্কিন প্রতিনিধি দলের মধ্যে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের আলোচনা অগ্রসর হয়েছে এবং পারস্পরিক প্রত্যাশা ও দাবি-দাওয়া বিস্তারিত পর্যায়ে পৌঁছেছে’।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘উভয় দলের মধ্যে প্রযুক্তিগত আলোচনা গভীরে পৌঁছেছে এবং তারা এখন আরও
পরামর্শের জন্য নিজ নিজ রাজধানীতে ফিরে যাবে’। অন্যদিকে প্রেস টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা এবার অন্যান্যবারের তুলনায় বেশি সময় নিয়েছে। তবে এখনো পরিষ্কার নয় যে, এর ফলাফল ইতিবাচক হবে নাকি নেতিবাচক’। মাসকাটে শনিবারের তৃতীয় দফার আলোচনায় দুই দেশের বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের বৈঠকও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর আগে, চলমান আলোচনায় ইরানি প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে উপস্থিত থাকা দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাঈল বাগাই জানান, আলোচনা ‘গুরুতর পরিবেশে’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘উভয় পক্ষই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং ইরানি পারমাণবিক কর্মসূচি ঘিরে আস্থা তৈরির পদক্ষেপ নিয়ে মতবিনিময় করেছে’। আলোচনা শেষে ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচিও একই কথা বলেন। তার ভাষায়, ‘আজকের তৃতীয় দফার আলোচনা আরও বেশি গুরুতর পরিবেশে হয়েছে’। তিনি
আরও বলেন, ‘যদিও সাধারণ নীতিমালা ও বিস্তারিত বিষয়ে এখনো কিছু মতপার্থক্য রয়েছে। তবে আমরা যে বিষয়গুলো আশা করছিলাম, সেগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিবেচিত হয়েছে’। এদিকে, এই সিরিজ আলোচনা সফল হলে যুক্তরাষ্ট্র হয়তো মানবিক ও আর্থিক খাতে কিছু নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে পারে। বিশেষ করে তেলের রপ্তানি ও ব্যাংকিং সেক্টরে। ২০১৫ সালের চুক্তির মতো বড় আকারের না হলেও দুই দেশের মধ্যে একটি সীমিত, ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য সমঝোতা হতে পারে। এছাড়া যদি এই দফার আলোচনা আস্থাশীল হয়, তাহলে আরেকটি উচ্চ পর্যায়ের টেকনিক্যাল বৈঠকের পথ খুলে যেতে পারে।সূত্র: মেহর নিউজ
পরামর্শের জন্য নিজ নিজ রাজধানীতে ফিরে যাবে’। অন্যদিকে প্রেস টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা এবার অন্যান্যবারের তুলনায় বেশি সময় নিয়েছে। তবে এখনো পরিষ্কার নয় যে, এর ফলাফল ইতিবাচক হবে নাকি নেতিবাচক’। মাসকাটে শনিবারের তৃতীয় দফার আলোচনায় দুই দেশের বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের বৈঠকও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর আগে, চলমান আলোচনায় ইরানি প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে উপস্থিত থাকা দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাঈল বাগাই জানান, আলোচনা ‘গুরুতর পরিবেশে’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘উভয় পক্ষই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং ইরানি পারমাণবিক কর্মসূচি ঘিরে আস্থা তৈরির পদক্ষেপ নিয়ে মতবিনিময় করেছে’। আলোচনা শেষে ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচিও একই কথা বলেন। তার ভাষায়, ‘আজকের তৃতীয় দফার আলোচনা আরও বেশি গুরুতর পরিবেশে হয়েছে’। তিনি
আরও বলেন, ‘যদিও সাধারণ নীতিমালা ও বিস্তারিত বিষয়ে এখনো কিছু মতপার্থক্য রয়েছে। তবে আমরা যে বিষয়গুলো আশা করছিলাম, সেগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিবেচিত হয়েছে’। এদিকে, এই সিরিজ আলোচনা সফল হলে যুক্তরাষ্ট্র হয়তো মানবিক ও আর্থিক খাতে কিছু নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে পারে। বিশেষ করে তেলের রপ্তানি ও ব্যাংকিং সেক্টরে। ২০১৫ সালের চুক্তির মতো বড় আকারের না হলেও দুই দেশের মধ্যে একটি সীমিত, ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য সমঝোতা হতে পারে। এছাড়া যদি এই দফার আলোচনা আস্থাশীল হয়, তাহলে আরেকটি উচ্চ পর্যায়ের টেকনিক্যাল বৈঠকের পথ খুলে যেতে পারে।সূত্র: মেহর নিউজ