চড়া সুদে অননুমোদিত ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান ও দাদন ব্যবসা প্রতিরোধে রুল – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ১২ মার্চ, ২০২৫
     ৫:৫৯ পূর্বাহ্ণ

চড়া সুদে অননুমোদিত ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান ও দাদন ব্যবসা প্রতিরোধে রুল

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১২ মার্চ, ২০২৫ | ৫:৫৯ 86 ভিউ
অননুমোদিত আর্থিক ক্ষুদ্র ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান, সমবায় সমিতি, ব্যক্তি পর্যায়ে চড়া সুদে লেনদেনসহ দাদন ব্যবসা প্রতিরোধ ও মনিটরিং প্রশ্নে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। খুলনার এক বাসিন্দার করা রিটের শুনানি শেষে মঙ্গলবার বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রুলে চড়া সুদ নেওয়া অনিয়মিত সুদের কারবারি প্রতিরোধে এবং অননুমোদিত প্রাইভেট আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠান, সমবায় সমিতি, দেশজুড়ে দাদন ব্যবসার নামে ব্যক্তি পর্যায়ে লাইসেন্স ছাড়া আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারীদের মনিটরিং করতে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির চেয়ারম্যানকে দেওয়া আবেদন নিষ্পত্তিতে নিষ্ক্রিয়তা বা ব্যর্থতা কেন বেআইনি হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। রিটের বিবাদীরা হচ্ছেন- অর্থ সচিব, স্বরাষ্ট্র

সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মাইক্রোক্রেডিট অথরিটির চেয়ারম্যান, পুলিশের মহাপরিদর্শক, খুলনা মহানগর পুলিশের কমিশনার, খুলনার জেলা প্রশাসক, সোনাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সোনাডাঙ্গা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। আদালতে রিট আবেদনটি দায়ের করেন খুলনার বটিয়াঘাটার শচীন্দ্র নাথ শীল। ২০১৩-১৪ সালের দিকে তার স্ত্রী এক ব্যক্তির কাছে দুই লাখ টাকা ঋণ নেন। প্রতিমাসে সেই টাকার চড়া সুদ দিতে হতো। এক পর্যায়ে সেই সুদের কারবারিদের মামলার ফাঁদেও পড়েন। এ অবস্থায় ২০২৩ সালের ২ মে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির চেয়ারম্যান বরাবরে ‘বেআইনি চড়া সুদের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে প্রতারণা ও হয়রানিমূলক মামলা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন’ দেন। কিন্তু সেটি নিষ্পত্তি না হওয়ায় তিনি হাইকোর্টের

দ্বারস্থ হন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া। তিনি জানান, আদালত রুল জারি করে দুই মাসের মধ্যে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির চেয়ারম্যানের কাছে দেওয়া আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
‘জুলাই সনদ’ কড়চা এবং অতঃপর … আজ সংবিধান দিবসঃ বাংলাদেশের সংবিধানের পটভূমি বিএনপি-এনসিপি সমঝোতায় বঞ্চিত হলো জুলাই এর নারী নেত্রীরা রপ্তানি পতন অব্যাহত: অক্টোবরে ৭.৪৩% কমে ৩.৬৩ বিলিয়ন ডলার, আমদানিও নেমে আসছে ধীরে ধীরে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক চীনের দিকে ঝোঁকার কারণে উদ্বেগ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্রং ভল্টে সোনা-হীরা থাকলেও চুরি শুধু অস্ত্র, বাড়ছে শাহজালাল আগুনের রহস্য প্রধান রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ: পশ্চিমা হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন ড. ইউনুসের পতনের ডাক যুবলীগের, ১৩ নভেম্বর ঢাকায় লকডাউন ঘোষণা চার দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তান নৌপ্রধান, সেনাপ্রধানকে পাশ কাটিয়ে পাকিস্তান নৌপ্রধানকে গলফ ও ভোজে আপ্যায়ন সশস্ত্র বাহিনীতে বিভেদ ও অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির ইঙ্গিত দিচ্ছে। সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (FDI) নিয়ে ড. ইউনূসের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বিতর্ক: তথ্য বিকৃতি ও বিভ্রান্তির অভিযোগ ‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা ইউনূসকে রেফারির ভূমিকায় চায় ধর্মভিত্তিক ৮ দল গাজা এখন ‘মাইনের শহর’ আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭, আহত ৫৩০ ৮টি ‘হাঙর’ সাবমেরিন যুক্ত হচ্ছে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে আজ প্রিয়দর্শিনী মৌসুমীর জন্মদিন, যা বললেন ওমর সানী ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ নতুন পে স্কেলে গ্রেড কমানোর প্রস্তাব, সর্বনিম্ন বেতন কত হতে পারে বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি যুবদল কর্মীদের, প্রতিবাদ করায় প্রবাসীকে পিটুনি মেট্রোরেলের রক্ষণাবেক্ষণে নেই বরাদ্দ, দুর্ঘটনার দায় ঠিকাদারদের ঘাড়ে চাপালেন এমডি