
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
‘গাজায় নৃশংসতা মানবতার বিরুদ্ধে এক জঘন্য অপরাধ’

দুইদিন ধরে ইসরাইল গাজার নিরীহ জনগণের ওপর যে বর্বর হামলা চালাচ্ছে, তা শুধু অমানবিক নয়- এটাকে মানবতার বিরুদ্ধে এক জঘন্য অপরাধ বলে মনে করছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
দলটির আমির মাওলানা মামুনুল হক ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ বুধবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
তারা বলেন, যুদ্ধবিরতির চুক্তিভঙ্গ করে গাজায় ইসরাইল যে নৃশংসতা দেখাচ্ছে, এটাকে মানবতার বিরুদ্ধে এক নির্মম হত্যাযজ্ঞ বৈ আর কী বলা যেতে পারে? গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর, অবরোধ প্রত্যাহার এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কঠোর হস্তক্ষেপ জরুরি। মজলুম গাজাবাসীর পক্ষে দাঁড়ানো এখন বিবেক ও সময়ের দাবি। যারা নীরব, তারা এই হত্যাযজ্ঞের অংশীদার।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতারা গাজার গণহত্যার
বিরুদ্ধে সরকারের বিবৃতি ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়ে দেশবাসীকে রাজপথে নেমে আসার আহবান জানান। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, নির্বিচারে বোমাবর্ষণ, হাসপাতাল ও স্কুলে হামলা, খাদ্য ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া-এসবই গণহত্যার সুস্পষ্ট প্রমাণ। এক্ষেত্রে বিশ্ব-মোড়ল আমেরিকার ভূমিকা আরও ন্যক্কারজনক। এরা গাজা সমস্যা সমাধানের নামে ইসরাইলি নেকড়েদেরকে গাজার নিরস্ত্র মুসলমানদের ওপর লেলিয়ে দিয়েছে। তাদের হিংস্র থাবা থেকে নিষ্পাপ শিশু, অবলা নারী আর বয়োবৃদ্ধ কেউই নিরাপদ নয়। তারা ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, বিশ্ববাসী যখন ন্যায়বিচারের জন্য সোচ্চার, তখন ইসরাইলের এই রক্তপাতের বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে না পারা, শুধুই অপরাধকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। শিশু, নারী ও বেসামরিক মানুষদের হত্যা কোনোভাবেই আত্মরক্ষা হতে পারে
না; বরং এটি যুদ্ধাপরাধ। বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়কে এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। শুধুমাত্র নিন্দা জানানো যথেষ্ট নয়-ইসরাইল ও তার দোসর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের যুদ্ধাপরাধের জন্য জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
বিরুদ্ধে সরকারের বিবৃতি ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়ে দেশবাসীকে রাজপথে নেমে আসার আহবান জানান। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, নির্বিচারে বোমাবর্ষণ, হাসপাতাল ও স্কুলে হামলা, খাদ্য ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া-এসবই গণহত্যার সুস্পষ্ট প্রমাণ। এক্ষেত্রে বিশ্ব-মোড়ল আমেরিকার ভূমিকা আরও ন্যক্কারজনক। এরা গাজা সমস্যা সমাধানের নামে ইসরাইলি নেকড়েদেরকে গাজার নিরস্ত্র মুসলমানদের ওপর লেলিয়ে দিয়েছে। তাদের হিংস্র থাবা থেকে নিষ্পাপ শিশু, অবলা নারী আর বয়োবৃদ্ধ কেউই নিরাপদ নয়। তারা ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, বিশ্ববাসী যখন ন্যায়বিচারের জন্য সোচ্চার, তখন ইসরাইলের এই রক্তপাতের বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে না পারা, শুধুই অপরাধকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। শিশু, নারী ও বেসামরিক মানুষদের হত্যা কোনোভাবেই আত্মরক্ষা হতে পারে
না; বরং এটি যুদ্ধাপরাধ। বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়কে এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। শুধুমাত্র নিন্দা জানানো যথেষ্ট নয়-ইসরাইল ও তার দোসর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের যুদ্ধাপরাধের জন্য জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।