ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আরএসএফ হামলার মুখে এল-ফাশর ছাড়ল ৩২৪০ পরিবার
ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন ‘ফাং-ওয়ং’, সরানো হলো ১ লাখ বাসিন্দাকে
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
লেবাননে ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত ৩
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
গাজায় গণহত্যার প্রমাণ ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করেছিল বাইডেন প্রশাসন
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও তা ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করেছিল বাইডেন প্রশাসন। যুদ্ধাপরাধ সংঘটনের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তে উপনীত হলে মার্কিন আইন অনুসারে ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ ও গোয়েন্দা সহযোগিতা বন্ধ করতে হবে– এমন শঙ্কা থেকেই বিষয়টি গোপন করে ওয়াশিংটন। সাবেক ৫ মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ইসরায়েলে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে গত বছর বেশি কিছু গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করেন মার্কিন কর্মকর্তারা। সে সময় ইসরায়েলের সামরিক আইনজীবীরা স্বীকার করেন, গাজায় আইডিএফের যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে।
গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের সময় মার্কিন কর্মকর্তারা আরও জানতে পারেন, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর (আইডিএফ) ভেতরেই যুদ্ধ পরিচালনার বৈধতা নিয়ে সংশয় ছিল,
যা নেতানিয়াহু প্রশাসনের পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থানের সঙ্গে তীব্রভাবে সাংঘর্ষিক। গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহকারী ৫ মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বাইডেন প্রশাসনের শেষ দিক পর্যন্ত সরকারের ভেতরে এসব তথ্য তেমন জানাজানি হয়নি। তবে গত বছরের ডিসেম্বরে কংগ্রেসনাল ব্রিফিংয়ে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়। এসব তথ্য প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। আলোচনায় উঠে আসে-ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করছে বলে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তে উপনীত হলে মার্কিন আইন অনুসারে তেল আবিবকে অস্ত্র সরবরাহ ও গোয়েন্দা সহযোগিতা বন্ধ করতে হবে। এ অবস্থায় বিতর্ক সত্ত্বেও বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা শেষ পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান, ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক নাগরিক বা মানবিক সহায়তাকারীদের হত্যা করছে–
এমন প্রমাণ পায়নি ওয়াশিংটন। এদিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিষয়ে তেমন আগ্রহ দেখাননি বলে জানান সাবেক ওই কর্মকর্তারা। রিপাবলিকান এই নেতা তেল আবিবের প্রতি আরও ঘনিষ্ঠ অবস্থান নেন বলেও জানান তাঁরা।
যা নেতানিয়াহু প্রশাসনের পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থানের সঙ্গে তীব্রভাবে সাংঘর্ষিক। গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহকারী ৫ মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বাইডেন প্রশাসনের শেষ দিক পর্যন্ত সরকারের ভেতরে এসব তথ্য তেমন জানাজানি হয়নি। তবে গত বছরের ডিসেম্বরে কংগ্রেসনাল ব্রিফিংয়ে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়। এসব তথ্য প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। আলোচনায় উঠে আসে-ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করছে বলে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তে উপনীত হলে মার্কিন আইন অনুসারে তেল আবিবকে অস্ত্র সরবরাহ ও গোয়েন্দা সহযোগিতা বন্ধ করতে হবে। এ অবস্থায় বিতর্ক সত্ত্বেও বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা শেষ পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান, ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক নাগরিক বা মানবিক সহায়তাকারীদের হত্যা করছে–
এমন প্রমাণ পায়নি ওয়াশিংটন। এদিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিষয়ে তেমন আগ্রহ দেখাননি বলে জানান সাবেক ওই কর্মকর্তারা। রিপাবলিকান এই নেতা তেল আবিবের প্রতি আরও ঘনিষ্ঠ অবস্থান নেন বলেও জানান তাঁরা।



