
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি শুরু হয়ে গেছে?

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প

নেতানিয়াহু সেনাদের গাজায় যুদ্ধাপরাধ করতে পাঠাচ্ছেন: ইসরাইলের সাবেক সেনাপ্রধান

ইন্দোনেশিয়ায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৩

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প

‘পরমাণু অস্ত্র নয়, শান্তিই চাই’, বিশ্বকে বার্তা পেজেশকিয়ান

যুদ্ধবিরতির পর ভারত ও পাকিস্তান যা দাবি করছে
গত ২৪ ঘণ্টায় ৭১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলের হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৭১ জন নিহত হয়েছেন। যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যে গাজাবাসীর ওপর বর্বর সামরিক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরাইল গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়ে ফিলিস্তিন জুড়ে ৭১ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে।
ফিলিস্তিনি মানবাধিকার গোষ্ঠী আল-হক বলেছে, গাজায় ইসরাইলের জোরপূর্বক উচ্ছেদের আদেশ তথাকথিত মানবিক নিরাপদ অঞ্চল একটি প্রতারণা। এটি গাজার জনসংখ্যার উপর আক্রমণের সুবিধার্থে নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতিসংঘ গাজার হাসপাতালগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, চিকিৎসা সেবার ওপর সামরিক আক্রমণ এবং অনুপ্রবেশ সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত।
টানা প্রায় ১৪ মাসের
বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। তাদের এই বর্বরতায় নিহত হয়েছেন ৪৫ হাজার ৫৮১। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন আরো ১ লাখ ৮ হাজার ৪৩৮। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ২১ জানুয়ারি হোয়াইট হাউজে আসীন হওয়ার আগে গাজায় যুদ্ধবিরতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। অথচ নির্বাচিত হওয়ার আগে তিনি যুদ্ধ বন্ধের নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। আরব-আমেরিকানদের প্রত্যাশা ছিল, নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে গাজা যুদ্ধ বন্ধে বড় পদক্ষেপ নিবেন ট্রাম্প। কিন্তু এখনো পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ এবং জিম্মি মুক্তি নিয়ে বড় কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। তাদের এই বর্বরতায় নিহত হয়েছেন ৪৫ হাজার ৫৮১। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন আরো ১ লাখ ৮ হাজার ৪৩৮। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ২১ জানুয়ারি হোয়াইট হাউজে আসীন হওয়ার আগে গাজায় যুদ্ধবিরতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। অথচ নির্বাচিত হওয়ার আগে তিনি যুদ্ধ বন্ধের নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। আরব-আমেরিকানদের প্রত্যাশা ছিল, নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে গাজা যুদ্ধ বন্ধে বড় পদক্ষেপ নিবেন ট্রাম্প। কিন্তু এখনো পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ এবং জিম্মি মুক্তি নিয়ে বড় কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।