ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
লীগ আহূত লকডাউনে, পেছানো হলো জাপান অ্যাম্বাসির অনুষ্ঠান
ইউনূসের ‘জঙ্গি শাসনের’ বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: শেখ হাসিনা
পিটিআইকে শেখ হাসিনা: ‘আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার চাই, কিন্তু ইউনূস সরকারের সৎ সাহস নেই, তারা ভয় পাচ্ছে’
লকডাউন শুরুর আগেই বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির ষড়যন্ত্রে অটো সফল হচ্ছে লকডাউন
“ইউনূসের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে”: দেশব্যাপী কর্মসূচির ডাক দিলেন শেখ হাসিনা
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে জেআরসির কারিগরি দল কলকাতায়
গঙ্গা চুক্তির বাস্তবায়ন এবং কারিগরি দিক নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বাংলাদেশ অংশের বিশেষজ্ঞদের একটি প্রতিনিধিদল সোমবার সকালে পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা গেছে।
প্রতিনিধিদলটি প্রথম দিনেই গঙ্গার পানির প্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে ফারাক্কা ব্যারাজ সাইটে যায়। সেখান থেকে ফিরে আগামী ৬ ও ৭ মার্চ কলকাতায় ভারতীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠক শেষে ৮ মার্চ প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশে ফিরে আসবে। বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে জেআরসির বৈঠককে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জেআরসির কারিগরি পর্যায়ে এবার ৮৬তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১২ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেআরসি বাংলাদেশ অংশের সদস্য মোহাম্মদ আবুল হোসেন। আগামী ৫ মার্চ পর্যন্ত ফারাক্কা
ব্যারাজে পানিপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করবে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল। তারপর প্রতিনিধিদলটি কলকাতায় ফিরে হায়াত রিজেন্সি হোটেলে দুটি বৈঠক করবে। প্রথম বৈঠকে গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তির বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোচনা হবে। এটি একটি রুটিন বৈঠক। দ্বিতীয় বৈঠকে কারিগরি বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রতিনিধিদলটি আগামী ৮ মার্চ দেশে ফিরে আসবে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকলেও কেবল গঙ্গার পানিবণ্টনেই চুক্তি রয়েছে। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়া এবং তদানীন্তন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তিটি সই হয়। গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সালে শেষ হবে। চুক্তির নবায়নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ২০১১ সালে তিস্তা
চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হলেও মমতা ব্যনার্জির আপত্তির কারণে সই হয়নি। যদিও ১৯৯৬ সালে গঙ্গা চুক্তি সই করার সময় পশ্চিমবঙ্গের তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতিবসু সহযোগিতা করেছিলেন। জানতে চাইলে জেআরসির একজন নির্বাহী প্রকৌশলী সোমবার বলেন, এবার যে দুটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেগুলো অনেকটা রুটিন বৈঠক। চুক্তি বাস্তবায়নের বৈঠকে গঙ্গার পানিবণ্টনের নানা দিক আলোচনা হবে। কারিগরি বৈঠকে অভিন্ন ও সীমান্ত নদীভাঙন, বন্যার ডাটা আদান-প্রদানসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।
ব্যারাজে পানিপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করবে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল। তারপর প্রতিনিধিদলটি কলকাতায় ফিরে হায়াত রিজেন্সি হোটেলে দুটি বৈঠক করবে। প্রথম বৈঠকে গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তির বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোচনা হবে। এটি একটি রুটিন বৈঠক। দ্বিতীয় বৈঠকে কারিগরি বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রতিনিধিদলটি আগামী ৮ মার্চ দেশে ফিরে আসবে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকলেও কেবল গঙ্গার পানিবণ্টনেই চুক্তি রয়েছে। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়া এবং তদানীন্তন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তিটি সই হয়। গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সালে শেষ হবে। চুক্তির নবায়নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ২০১১ সালে তিস্তা
চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হলেও মমতা ব্যনার্জির আপত্তির কারণে সই হয়নি। যদিও ১৯৯৬ সালে গঙ্গা চুক্তি সই করার সময় পশ্চিমবঙ্গের তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতিবসু সহযোগিতা করেছিলেন। জানতে চাইলে জেআরসির একজন নির্বাহী প্রকৌশলী সোমবার বলেন, এবার যে দুটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেগুলো অনেকটা রুটিন বৈঠক। চুক্তি বাস্তবায়নের বৈঠকে গঙ্গার পানিবণ্টনের নানা দিক আলোচনা হবে। কারিগরি বৈঠকে অভিন্ন ও সীমান্ত নদীভাঙন, বন্যার ডাটা আদান-প্রদানসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।



