
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ডিম নিক্ষেপ করতে এসে ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী আটক

অন্তর্বর্তী সরকারের বিদায়ের সময় এসেছে: দেবপ্রিয়

রাউজানে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০

রাজশাহীতে ছড়িয়ে পড়েছে ১২৩ চাঁদাবাজের তালিকা, বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা যুক্ত

চলতি সপ্তাহে ‘নির্বাচনের তারিখ’ রাজনীতিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

এনসিপিতে কোনো পদ নেই, তবুও পদত্যাগের ঘোষণা নিলা ইসরাফিলের

মাস্ক-হেলমেটে মুখ ঢেকে আওয়ামী লীগের মিছিলে কী করছিলেন জামায়াতকর্মী ও বৈছা নেতা?
কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপি-এনসিপি সংঘর্ষ: সাংবাদিকসহ আহত ৭১

কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপি এবং এনসিপি নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার বিকেলে উপজেলা সদরে এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয় পক্ষের ৬৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
তাছাড়া সাংবাদিক শাহ ইমরান, আব্দুল্লাহ আল মারুফ, মঈন নাসের খাঁন রাফি, হাবিবুর রহমান মুন্নাসহ ৬ সাংবাদিক আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ওই উপজেলা সদরে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
পুলিশ এবং স্থানীয়রা জানায়, বুধবার বিকেলে পুর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ছাত্র জনতার উদ্যোগে মুরাদনগর উপজেলা সদরে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং তার বাবা প্রধান শিক্ষক বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে ওই মিছিল সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
মিছিলটি উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে থেকে থানা চত্ত্বরের দিকে যাচ্ছিল।
এ সময় আল্লাহু চত্ত্বরে মিছিলে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এদিকে একই দিনে বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে কারাগারে প্রেরণ এবং রিমান্ড মঞ্জুরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে উপজেলা ছাত্রদল। এতে হামলা পাল্টা হামলা এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। হামলায় উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মিনহাজুল হক, ইউপি সদস্য মোঃ শেকন মিয়া, মাসুদুল রানা, ইউনুস মিয়া, মোঃ কাইয়ুমসহ ছাত্র জনতা পক্ষের ৫০ জন আহত হয়েছে। এতে কায়কোবাদ গ্রুপের ওমর উল্লাহসহ ১৫ জন আহত হয়েছে। মুরাদনগর উপজেলার সাবেক ছাত্র সমন্বয়ক এডভোকেট ওবায়দুল হক ছিদ্দিকী বলেন, আমরা পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ একটি বিক্ষোভ সমাবেশ করছিলাম। এতে কায়কোবাদের অনুসারীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। হামলায় আমাদের ৫০জন ছাত্র জনতা রক্তাক্ত জখম হয়। তাছাড়া
আরো অনেকে ইটপাটকেলে হামলার শিকার হন। কায়কোবাদের অনুসারীরা যখন মিছিল সমাবেশ করে আমরা তাতে কখনো বাঁধা দেই না। কিন্তু আমরা যখন মিছিল সমাবেশ করতে যাই তারা পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার এবং বিচার দাবি করছি। মুরাদনগর উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মিনহাজুল হক বলেন, কায়কোবাদ গ্রুপের হামলায় আমি নিজেও আহত হয়েছি। এখানে শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশে নিয়মিত বাঁধা দিচ্ছেন কায়কোবাদের অনুসারীরা। এখানে সুষ্ঠুভাবে গণতন্ত্র চর্চা করা যাচ্ছে না। উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, বুধবার আমাদের পুর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। আমাদের নেতাকর্মীদেরকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণ এবং রিমান্ড মঞ্জুরের প্রতিবাদে ছাত্রদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল। আমরা যখনই
কর্মসূচি দেই তখনই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের অনুসারীরা পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে আমাদের সাথে সংঘর্ষ সৃষ্টি করতে চায়। আজকে বিএনপি'র কার্যালয়ে তারা হামলা চালিয়েছে। পুলিশের সহায়তায় তারা এ হামলা চালায়। এতে যুবদল নেতা ওমর উল্লাহ, ইমন, পারভেজ, কামাল হোসেনসহ ১৫ জন আহত হয়েছে।
এ সময় আল্লাহু চত্ত্বরে মিছিলে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এদিকে একই দিনে বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে কারাগারে প্রেরণ এবং রিমান্ড মঞ্জুরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে উপজেলা ছাত্রদল। এতে হামলা পাল্টা হামলা এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। হামলায় উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মিনহাজুল হক, ইউপি সদস্য মোঃ শেকন মিয়া, মাসুদুল রানা, ইউনুস মিয়া, মোঃ কাইয়ুমসহ ছাত্র জনতা পক্ষের ৫০ জন আহত হয়েছে। এতে কায়কোবাদ গ্রুপের ওমর উল্লাহসহ ১৫ জন আহত হয়েছে। মুরাদনগর উপজেলার সাবেক ছাত্র সমন্বয়ক এডভোকেট ওবায়দুল হক ছিদ্দিকী বলেন, আমরা পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ একটি বিক্ষোভ সমাবেশ করছিলাম। এতে কায়কোবাদের অনুসারীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। হামলায় আমাদের ৫০জন ছাত্র জনতা রক্তাক্ত জখম হয়। তাছাড়া
আরো অনেকে ইটপাটকেলে হামলার শিকার হন। কায়কোবাদের অনুসারীরা যখন মিছিল সমাবেশ করে আমরা তাতে কখনো বাঁধা দেই না। কিন্তু আমরা যখন মিছিল সমাবেশ করতে যাই তারা পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার এবং বিচার দাবি করছি। মুরাদনগর উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মিনহাজুল হক বলেন, কায়কোবাদ গ্রুপের হামলায় আমি নিজেও আহত হয়েছি। এখানে শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশে নিয়মিত বাঁধা দিচ্ছেন কায়কোবাদের অনুসারীরা। এখানে সুষ্ঠুভাবে গণতন্ত্র চর্চা করা যাচ্ছে না। উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, বুধবার আমাদের পুর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। আমাদের নেতাকর্মীদেরকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণ এবং রিমান্ড মঞ্জুরের প্রতিবাদে ছাত্রদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল। আমরা যখনই
কর্মসূচি দেই তখনই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের অনুসারীরা পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে আমাদের সাথে সংঘর্ষ সৃষ্টি করতে চায়। আজকে বিএনপি'র কার্যালয়ে তারা হামলা চালিয়েছে। পুলিশের সহায়তায় তারা এ হামলা চালায়। এতে যুবদল নেতা ওমর উল্লাহ, ইমন, পারভেজ, কামাল হোসেনসহ ১৫ জন আহত হয়েছে।