ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতের ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতি ২০২৪ সালে কতটা কার্যকর ছিল?
অনুপ্রবেশ ঠেকাতে দিল্লিতে ফের চালু ‘বাংলাদেশ সেল’
চব্বিশে ফিলিস্তিনি বেদুইন সম্প্রদায়ের ওপর ২৯৭৭ হামলা ইসরাইলের
মন্টিনিগ্রোতে ১০ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করলেন হামলাকারী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি চীনের অর্থনীতিকে কি দুর্বল করবে?
নতুন বছরে বিশ্বনেতাদের বার্তা
আন্তর্জাতিক ছয় ইরানিকে মৃত্যুদণ্ড সৌদির
কালিমা পড়তে থাকা বিমানের যাত্রী বাঁচলেন অবিশ্বাস্যভাবে
চোখের সামনেই নিজের মৃত্যু দেখতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও হাল ছাড়েননি তিনি। উল্টো মনে-প্রাণে ডেকেছেন আল্লাহকে। কালিমা পড়তে পড়তে নিয়েছিলেন মৃত্যুর প্রস্তুতিও। কিন্তু আল্লাহ যদি চায়, তাহলে কারোরই যে কিছু করার ক্ষমতা নেই, তা আরও একবার দেখা গেল। কাজাখস্তানে বিধ্বস্ত হওয়া বিমান থেকে তেমনি প্রাণে বেঁচে যাওয়া এক গল্প এটি।
গত বুধবার কাজাখস্তানের আকতাও শহরে বিধ্বস্ত হয় আজারবাইজানের একটি যাত্রীবাহী বিমান। বিমানটিতে ৬৭ জন আরোহী ছিলেন। যার মধ্যে ৩৮ জন আরোহীর মৃত্যু হয় এবং প্রাণে বেঁচে যান ২৯ জন। সেই বেঁচে যাওয়াদেরই একজন সুবহোনকুল রাখিমভ।
বাঁচার আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন রাখিমভ। তাই জীবনের শেষ মুহূর্ত ধারণ করা শুরু করেন তিনি। এ সময় তিনি
তাকবির দেওয়ার পাশাপাশি কালিমা পড়তে থাকেন। কিন্তু বিমান বিধ্বস্ত হলেও অবিশ্বাস্যভাবে পুরোপুরি অক্ষত থেকে যান রাখিমভ। তিনি জানান, প্রথম বিস্ফোরণের পর আমি ভাবতে থাকি, যেকোনো সময় বিধ্বস্ত হবে বিমানটি। কিন্তু কয়েক সেকেন্ড চলে যাওয়ার পরও, তেমন কিছু ঘটেনি। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রাখিমভ গণমাধ্যমকে জানান, এভাবেই এক মিনিটের বেশি সময় কেটে যায়। কিছু না ঘটায় আমি তাকবির দিতে থাকি। কালিমা পড়তে থাকি। আমি নিজেকে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য প্রস্তুত করতে থাকি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানের ভেতর যাত্রীরা আল্লাহর নাম নিচ্ছে। এ সময় অক্সিজেন মাস্কগুলো যাত্রীদের মাথার ওপর ঝুলতে দেখা যায়। বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ার পর নিজের মোবাইল
ফোনের ক্যামেরায় কিছু ভিডিও করেন রাখিমভ। সেখানে দেখা যায়, বিমানের অর্ধেক অংশ পড়ে রয়েছে। ভেতরে মানুষজনকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। কয়েকশ মিটার দূরে কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। এ সময় জরুরি কর্মীদেরও উদ্ধারকাজে অংশ নিতে দেখা যায়।
তাকবির দেওয়ার পাশাপাশি কালিমা পড়তে থাকেন। কিন্তু বিমান বিধ্বস্ত হলেও অবিশ্বাস্যভাবে পুরোপুরি অক্ষত থেকে যান রাখিমভ। তিনি জানান, প্রথম বিস্ফোরণের পর আমি ভাবতে থাকি, যেকোনো সময় বিধ্বস্ত হবে বিমানটি। কিন্তু কয়েক সেকেন্ড চলে যাওয়ার পরও, তেমন কিছু ঘটেনি। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রাখিমভ গণমাধ্যমকে জানান, এভাবেই এক মিনিটের বেশি সময় কেটে যায়। কিছু না ঘটায় আমি তাকবির দিতে থাকি। কালিমা পড়তে থাকি। আমি নিজেকে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য প্রস্তুত করতে থাকি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানের ভেতর যাত্রীরা আল্লাহর নাম নিচ্ছে। এ সময় অক্সিজেন মাস্কগুলো যাত্রীদের মাথার ওপর ঝুলতে দেখা যায়। বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ার পর নিজের মোবাইল
ফোনের ক্যামেরায় কিছু ভিডিও করেন রাখিমভ। সেখানে দেখা যায়, বিমানের অর্ধেক অংশ পড়ে রয়েছে। ভেতরে মানুষজনকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। কয়েকশ মিটার দূরে কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। এ সময় জরুরি কর্মীদেরও উদ্ধারকাজে অংশ নিতে দেখা যায়।