
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাউজানে বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

রাজনৈতিক প্রচারকেন্দ্র ছিল নভোথিয়েটার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুপক্ষের সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা নিহত

‘পুরানো খেলায় নতুন প্লেয়ার নয়, খেলার নিয়ম পাল্টাতে এসেছি’

নির্বাচনের প্রচারে পোস্টার বাদ দেওয়ার প্রস্তাবে বিএনপি–এনসিপির দ্বিমত

জামায়াতের অনুষ্ঠানে ‘সৎ-যোগ্য’ লোককে ভোট দিতে বললেন পুলিশ কর্মকর্তা

এনসিপি কি ‘মব’ দিয়ে প্রভাব বিস্তার করতে চায়?
কতগুলো আসনে নারী প্রার্থী দেবে এনসিপি, জানালেন নেতারা

জাতীয় সংসদের ১০০ আসনে সরাসরি নারীদের নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নারী সেলের নেতারা।
জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনকে নারীর জন্য অমর্যাদাকর উল্লেখ করে সোমবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘রাজনীতি ও নাগরিক হিসেবে নারী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তারা এ দাবি জানান।
এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন, যুগ্ম সদস্যসচিব সাগুফতা বুশরা মিশমা, যুগ্ম আহ্বায়ক সরোয়ার তুষার ও উত্তরাঞ্চলীয় সংগঠক রাসেল আহমেদ প্রমুখ।
এনসিপি নেতারা বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের মূল্যবোধ ধারণ করে ভবিষ্যতে নারীদের প্রকৃত ক্ষমতায়নের জন্য নিজেদের লড়াই অব্যহত রাখতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে নারীদের বড় ভূমিকা
ছিল। বিপুলসংখ্যক নারী রাজপথে নেমে এসেছিল। অতীতের আন্দোলন সংগ্রামে নারীদের অবদান ছিল। কিন্তু নারী সমাজকে সেভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি কখনো। জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের সামনে সুযোগ করে দিয়েছে। নারীদের যে ত্যাগ তার মূল্যায়ন করতে হবে। তারা আরও বলেন, দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠীই নারী। তাদের মেধা ও যোগ্যতাকে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিতে হবে। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী ১০০ নারী সরাসরি ভোটে সংসদে যাবে। এই প্রস্তাবের যারা বিরোধিতা করবে, তাদেরকে আগামী ইলেকশনে প্রত্যাখ্যান করতে হবে।
ছিল। বিপুলসংখ্যক নারী রাজপথে নেমে এসেছিল। অতীতের আন্দোলন সংগ্রামে নারীদের অবদান ছিল। কিন্তু নারী সমাজকে সেভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি কখনো। জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের সামনে সুযোগ করে দিয়েছে। নারীদের যে ত্যাগ তার মূল্যায়ন করতে হবে। তারা আরও বলেন, দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠীই নারী। তাদের মেধা ও যোগ্যতাকে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিতে হবে। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী ১০০ নারী সরাসরি ভোটে সংসদে যাবে। এই প্রস্তাবের যারা বিরোধিতা করবে, তাদেরকে আগামী ইলেকশনে প্রত্যাখ্যান করতে হবে।