ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যা বেড়েছে
গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে আত্মহত্যার সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ২৮ জন সেনা আত্মহত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই সংখ্যা আগের বছরের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালে মোট ১৭ জন সেনার আত্মহত্যা করেছিল বলে সন্দেহ করা হয় যার মধ্যে ৭ জন যুদ্ধ শুরুর পর আত্মহত্যা করেছিলেন।
গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটেছে। সামরিক বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ৮৯১ জন সেনা নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৫,৫৬৯ জন।
২০২৪ সালে নিহত সেনার সংখ্যা ছিল
৩৬৩ জন, যা ২০২৩ সালের তুলনায় কম। তবে ২০২৩ সালে নিহত সেনার সংখ্যা ছিল ৫৫৮ জন। এর আগে, ২০২২ সালে নিহত সেনার সংখ্যা ছিল মাত্র ৪৪ জন। মানসিক চাপ ও যুদ্ধের প্রভাব যুদ্ধের প্রতিকূল পরিবেশ ও মানসিক চাপের কারণে সেনাবাহিনীতে আত্মহত্যার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি শুধু শারীরিক ক্ষতি নয়, মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও বড় প্রভাব ফেলে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এখন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করছে। পরিস্থিতি সামলাতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বাড়ানো এবং সেনাদের মানসিক চাপ কমানোর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গাজা যুদ্ধের প্রতিটি দিন ইসরায়েলি সেনাদের
জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক উভয় ক্ষেত্রেই গভীর প্রভাব ফেলছে।
৩৬৩ জন, যা ২০২৩ সালের তুলনায় কম। তবে ২০২৩ সালে নিহত সেনার সংখ্যা ছিল ৫৫৮ জন। এর আগে, ২০২২ সালে নিহত সেনার সংখ্যা ছিল মাত্র ৪৪ জন। মানসিক চাপ ও যুদ্ধের প্রভাব যুদ্ধের প্রতিকূল পরিবেশ ও মানসিক চাপের কারণে সেনাবাহিনীতে আত্মহত্যার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি শুধু শারীরিক ক্ষতি নয়, মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও বড় প্রভাব ফেলে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এখন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করছে। পরিস্থিতি সামলাতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বাড়ানো এবং সেনাদের মানসিক চাপ কমানোর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গাজা যুদ্ধের প্রতিটি দিন ইসরায়েলি সেনাদের
জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক উভয় ক্ষেত্রেই গভীর প্রভাব ফেলছে।



