ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
‘অখণ্ড বাংলাদেশ’ গঠনের ডাক, তীব্র প্রতিক্রিয়া দিল্লির
সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের ঘটনায় মিঠুন চক্রবর্তীর সতর্কবার্তা
ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে ইসরাইলি বিমান হামলায় অন্তত ৩৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসাকর্মীরা। এর মধ্যে বেশিরভাগই নিহত হন বেইত লাহিয়ার একটি বাড়িতে হামলায়।
এ নিয়ে গাজায় চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ৪৪,৮০৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১০৬,২৫৭ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
বুধবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেইত লাহিয়ায় একটি বহুতল ভবনে ইসরাইলি বিমান হামলায় অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছেন।
ভবনটিতে ৩০ জনের বেশি মানুষ বসবাস করতেন। অনেকেই এখনও নিখোঁজ রয়েছেন এবং উদ্ধার অভিযান চলছে।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা হামাস যোদ্ধাদের লক্ষ্য করে কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে হামলা
চালিয়েছে। এদিন বেইত হানুন, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরেও হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। বেইত হানুনে হামলায় বহু মানুষ হতাহত হয়েছে এবং নুসেইরাত ক্যাম্পে হামলায় এক পরিবারের সাত সদস্য নিহত হয়েছেন। এছাড়াও গাজা সিটিতে এক হামলায় সাংবাদিক ইমান আল-শান্তি, তার স্বামী এবং তিন সন্তানসহ ৯ জন নিহত হয়েছেন। ইমান আল-শান্তি হলেন ১৯৩তম ফিলিস্তিনি সাংবাদিক, যিনি ইসরাইলি হামলায় প্রাণ হারালেন। দুই হামাস কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরাইলি বাহিনী এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, তাদের সেনারা পৃথক হামলায় হামাসের দুই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করেছে। তাদের মধ্যে একজন হলেন ফাহমি সেলমি, যিনি ছিলেন হামাসের অভিজাত ইউনিটের নেতা এবং হামাসের গত বছরের ৭ অক্টোবর অভিযানের অন্যতম প্রধান। অন্যজন হলেন সালাহ দামান,
যিনি ছিলন হামাসের জাবালিয়া অঞ্চলের প্যারাগ্লাইডিং ইউনিটের প্রধান। তাকে গত সপ্তাহে বিমান হামলায় হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি ইসরাইলের। ইসরাইলের দাবি, তারা হামাসের সামরিক অবকাঠামো ধ্বংস করার জন্য এই অভিযান চালাচ্ছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক এক অভিযানের পরই এই আগ্রাসন শুরু হয়। ইসরাইল এই আগ্রাসনকে হামাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ হিসেবে দেখছে। তবে ফিলিস্তিনি জনগণ এটিকে বেসামরিক নাগরিক এবং তাদের বাসস্থান ধ্বংস করার অভিযান হিসেবে দেখছে। সূত্র: রয়টার্স
চালিয়েছে। এদিন বেইত হানুন, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরেও হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। বেইত হানুনে হামলায় বহু মানুষ হতাহত হয়েছে এবং নুসেইরাত ক্যাম্পে হামলায় এক পরিবারের সাত সদস্য নিহত হয়েছেন। এছাড়াও গাজা সিটিতে এক হামলায় সাংবাদিক ইমান আল-শান্তি, তার স্বামী এবং তিন সন্তানসহ ৯ জন নিহত হয়েছেন। ইমান আল-শান্তি হলেন ১৯৩তম ফিলিস্তিনি সাংবাদিক, যিনি ইসরাইলি হামলায় প্রাণ হারালেন। দুই হামাস কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরাইলি বাহিনী এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, তাদের সেনারা পৃথক হামলায় হামাসের দুই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করেছে। তাদের মধ্যে একজন হলেন ফাহমি সেলমি, যিনি ছিলেন হামাসের অভিজাত ইউনিটের নেতা এবং হামাসের গত বছরের ৭ অক্টোবর অভিযানের অন্যতম প্রধান। অন্যজন হলেন সালাহ দামান,
যিনি ছিলন হামাসের জাবালিয়া অঞ্চলের প্যারাগ্লাইডিং ইউনিটের প্রধান। তাকে গত সপ্তাহে বিমান হামলায় হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি ইসরাইলের। ইসরাইলের দাবি, তারা হামাসের সামরিক অবকাঠামো ধ্বংস করার জন্য এই অভিযান চালাচ্ছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক এক অভিযানের পরই এই আগ্রাসন শুরু হয়। ইসরাইল এই আগ্রাসনকে হামাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ হিসেবে দেখছে। তবে ফিলিস্তিনি জনগণ এটিকে বেসামরিক নাগরিক এবং তাদের বাসস্থান ধ্বংস করার অভিযান হিসেবে দেখছে। সূত্র: রয়টার্স