
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল

বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেট চালু হলে কত খরচ পড়বে

এআই সফটওয়্যার ‘লামা ৪’ – এর দুটি নতুন মডেল উন্মোচন করল মেটা

প্রতি ঘণ্টায় ১০ লাখ ব্যবহারকারীর রেকর্ডে পৌঁছেছে ওপেনএআই

মোবাইল কোম্পানিগুলো নেটওয়ার্ক মনিটরিংয়ের নিয়ন্ত্রণ ফেরত পাচ্ছে

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমতি পেল স্টারলিংক

ব্রাউজারে নিরাপত্তা যখন প্রশ্ন
ইনস্টাগ্রামে লাইভস্ট্রিমিং নিষিদ্ধ হচ্ছে ১৬ বছরের নিচে, লাগবে পিতামাতার অনুমতি

১৬ বছরের কম বয়সিদের জন্য ইনস্টাগ্রামের লাইভস্ট্রিমিং সুবিধা ব্যবহার করতে হলে এখন থেকে পিতামাতার অনুমতি প্রয়োজন হবে। মঙ্গলবার এই ঘোষণা দিয়েছে ইনস্টাগ্রামের মূল প্রতিষ্ঠান মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা।
‘টিন অ্যাকাউন্টস’ নামের সুরক্ষা ফিচারে নতুন এই হালনাগাদে আরও বলা হয়েছে, ১৬ বছরের নিচের ব্যবহারকারীরা এখন থেকে ইনস্টাগ্রামে ‘অটো ব্লারিং’ বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবি ও ভিডিও ঝাপসা করার ফিচারটি আর বন্ধ করতে পারবেন না, বিশেষ করে প্রাইভেট মেসেজের ক্ষেত্রে।
মেটার এক বিবৃতিতে জানানো হয়, শিগগিরই এই টিন অ্যাকাউন্টস ফিচারটি ফেসবুক ও মেসেঞ্জার প্ল্যাটফর্মেও চালু করা হবে।
প্রথম ধাপে এই পরিবর্তনগুলো পরীক্ষামূলকভাবে চালু হবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ায় – আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই।
গত বছরের সেপ্টেম্বরেই ইনস্টাগ্রাম
কিশোর-কিশোরীদের জন্য 'টিন অ্যাকাউন্টস' ফিচার চালু করেছিল, যার মূল লক্ষ্য ছিল কম বয়সিদের নিরাপত্তা জোরদার করা এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহারে কিছু সীমাবদ্ধতা আনা। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে অনেক দেশেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে বয়স সীমা নির্ধারণের দাবি জোরালো হচ্ছে। বিশেষ করে গবেষণাগুলোতে দেখা গেছে, কম বয়সে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ফলে মানসিক স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। মেটার এই নতুন পদক্ষেপকে তাই অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম বয়সিদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের একটি ইতিবাচক উদ্যোগ হিসেবে দেখছেন।
কিশোর-কিশোরীদের জন্য 'টিন অ্যাকাউন্টস' ফিচার চালু করেছিল, যার মূল লক্ষ্য ছিল কম বয়সিদের নিরাপত্তা জোরদার করা এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহারে কিছু সীমাবদ্ধতা আনা। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে অনেক দেশেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে বয়স সীমা নির্ধারণের দাবি জোরালো হচ্ছে। বিশেষ করে গবেষণাগুলোতে দেখা গেছে, কম বয়সে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ফলে মানসিক স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। মেটার এই নতুন পদক্ষেপকে তাই অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম বয়সিদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের একটি ইতিবাচক উদ্যোগ হিসেবে দেখছেন।