ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পাকিস্তানি জান্তারা
বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
অবিনশ্বর বিজয় দিবস ২০২৫
নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর যেদিন বিজয়ের সূর্য হেসেছিল বাংলার আকাশে
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
ইউপি চেয়ারম্যান দম্পতির ৬৩ ব্যাংক হিসাব, লেনদেন ১৪,৮৩৭ টাকা
ইউপি চেয়ারম্যান মো. লাক মিয়া ও তার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের ৬৩টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৮৩৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার লেদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া এ দম্পতির বিরুদ্ধে ৬৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে।
এসব অভিযোগে বৃহস্পতিবার তাদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুদক। এর মধ্যে দুদক উপপরিচালক মো. সোহানুর রহমান বাদী হয়ে লাক মিয়ার বিরুদ্ধে কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলা করেন। লাক মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান।
লাক মিয়া নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের ব্রাহ্মন্দি ইউপি চেয়ারম্যান। জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব পালনকালে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল অংকের অর্থের মালিক
হয়েছেন বলে অভিযোগ। নিজের দুর্নীতির টাকা রেখেছেন স্ত্রীর নামেও। লাক মিয়ার বিরুদ্ধে করা মামলার এজাহারে বলা হয়, তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ ৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার। তার নিজের ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের নামে ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন-১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলা করা হয়েছে। আরেক মামলার এজাহারে বলা হয়, লাক মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের নামে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া গেছে।
অনুসন্ধানে তার নামের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৪৬১ কোটি ১৬ লাখ টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এই মামলায় স্বামী লাক মিয়াকেও আসামি করা হয়েছে। মাহমুদা বেগম অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করে তিনি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
হয়েছেন বলে অভিযোগ। নিজের দুর্নীতির টাকা রেখেছেন স্ত্রীর নামেও। লাক মিয়ার বিরুদ্ধে করা মামলার এজাহারে বলা হয়, তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ ৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার। তার নিজের ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের নামে ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন-১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলা করা হয়েছে। আরেক মামলার এজাহারে বলা হয়, লাক মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের নামে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া গেছে।
অনুসন্ধানে তার নামের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৪৬১ কোটি ১৬ লাখ টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এই মামলায় স্বামী লাক মিয়াকেও আসামি করা হয়েছে। মাহমুদা বেগম অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করে তিনি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।



