
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পোপের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে ট্রাম্পসহ থাকবেন যারা

পাকিস্তানে ঈদুল আজহা কবে হতে পারে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব

এবার মার্কিন ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পালটা নিষেধাজ্ঞা দিল চীন

১৮তম জন্মদিনে যে বিশেষ উপহার পেলেন প্রিন্সেস ইসাবেলা

তরুণকে অপহরণ করে যৌন নিপীড়ন, নারীকে ২০ বছরের জেল

ইউক্রেনজুড়ে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৩
ইউক্রেনকে ছাড়াই সৌদিতে হবে শান্তি আলোচনা

খুব শিগগির সৌদি আরবে বৈঠক করবেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তারা। এই আলোচনার মূল উদ্দেশ্য প্রায় তিন বছর ধরে চলমান ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ঘটানো। খবর রয়টার্স
এই আলোচনায় যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পায়নি ইউক্রেন। এমনটাই জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি আরও জানান, কৌশলগত অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা না করে কিয়েভ রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় যাবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে থাকছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালজ ও হোয়াইট হাউসের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ। তারা সবাই শিগগির সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা হবেন। মার্কিন আইনপ্রণেতা মাইকেল ম্যাককল এ বিষয়টি রয়টার্সকে জানিয়েছেন।
তবে রাশিয়া থেকে কারা এই বৈঠকে যোগ দেবেন, তা এখনো জানা যায়নি।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের
সাইডলাইনে ম্যাককল জানান, এ আলোচনার উদ্দেশ্য হলো ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভ্লাদিমির পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে একটি বৈঠকের আয়োজন করা, যাতে ‘শান্তি প্রতিষ্ঠা হয় এবং এই সংঘাতের অবসান ঘটে।’ এ পরিকল্পনা সংশ্লিষ্ট এক সূত্র সৌদি আরবে মার্কিন ও রুশ কর্মকর্তাদের এ আলোচনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে রয়টার্স যোগাযোগ করলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি। ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণের আগে থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ দ্রুত বন্ধে একাধিকবার অঙ্গীকার করেছেন ট্রাম্প। বুধবার তিনি পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে আলাদা আলাদা করে কথা বলেন। ট্রাম্পের এ উদ্যোগে ওয়াশিংটনের ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে আশঙ্কা দেখা দেয় যে তারা হয়তো শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে না। শনিবার ট্রাম্পের ইউক্রেন প্রতিনিধি
জানান, ইউরোপের অন্য কোনো দেশকে সৌদি আরবের আলোচনায় ডাকা হবে না।
সাইডলাইনে ম্যাককল জানান, এ আলোচনার উদ্দেশ্য হলো ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভ্লাদিমির পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে একটি বৈঠকের আয়োজন করা, যাতে ‘শান্তি প্রতিষ্ঠা হয় এবং এই সংঘাতের অবসান ঘটে।’ এ পরিকল্পনা সংশ্লিষ্ট এক সূত্র সৌদি আরবে মার্কিন ও রুশ কর্মকর্তাদের এ আলোচনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে রয়টার্স যোগাযোগ করলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি। ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণের আগে থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ দ্রুত বন্ধে একাধিকবার অঙ্গীকার করেছেন ট্রাম্প। বুধবার তিনি পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে আলাদা আলাদা করে কথা বলেন। ট্রাম্পের এ উদ্যোগে ওয়াশিংটনের ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে আশঙ্কা দেখা দেয় যে তারা হয়তো শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে না। শনিবার ট্রাম্পের ইউক্রেন প্রতিনিধি
জানান, ইউরোপের অন্য কোনো দেশকে সৌদি আরবের আলোচনায় ডাকা হবে না।