ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এনসিপির এক নেতাকে সাময়িক অব্যাহতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
এরশাদ উল্লাহ টার্গেটে ছিলেন না : সিএমপি কমিশনার
কুষ্টিয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতার সমর্থকদের দ্বিতীয় দিনে সড়ক অবরোধ
বিএনপি-এনসিপি সমঝোতায় বঞ্চিত হলো জুলাই এর নারী নেত্রীরা
প্রধান রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ: পশ্চিমা হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
রাজনৈতিক কৌশলে পরাজিত বিএনপি কি জামায়াতকে নিষিদ্ধের পথে হাঁটবে!
আ.লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ দেখতে গিয়ে বিএনপির ৫ সমর্থক আহত
স্থানীয় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার এনায়েতনগর এলাকায় আওয়ামী লীগের দুগ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় দফায়-দফায় ককটেল বিস্ফোরণ করে দুপক্ষ।
এ সংঘর্ষের ঘটনা দেখতে গিয়ে মো. সুজনসহ (২৮) বিএনপির ৫ সমর্থক ককটেল হামলায় আহত হয়। আহতদের ঢাকাসহ বিভিন্নস্থানে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে বৃহস্পতিবার রাতে কালকিনি থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ ৮টি ককটেল উদ্ধার করে।
থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সমর্থক আপাং কাজী ও মিরাজ সরদারের পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। সেই দ্বন্দ্বের জেরে বৃহস্পতিবার দুপুরে এনায়েত নগর ইউনিয়নের খালেকের হাট বাজারে দুপক্ষের মধ্যে
পালটাপালটি ককটেল হামলার ঘটনা ঘটে। দুই পক্ষের ওই হামলার ঘটনা দেখতে গিয়ে উপজেলার বিএনপির ৫ নেতাকর্মী ককটেল হামলায় আহত হয়। খবর পেয়ে কালকিনি থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরে কালকিনি থানার ওসি মো. হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে এবং এসআই মশিউর রহমান নয়ন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় কালাই সরদারের চর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৫টি রামদা জব্দ করে। এ সময় ৮টি ককটেল উদ্ধার করে তা নিষ্ক্রিয় করে দেয়। শুক্রবার সকালে ওই এলাকায় এনিয়ে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করলে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিএনপির নেতাকর্মী জানান, আমরা সংঘর্ষের দৃশ্য দেখতে গিয়ে ককটেল হামলার শিকার হয়েছি। কালকিনি থানার ওসি মো.
হুমায়ুন কবির বলেন, এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশের নিয়মিত অভিযানে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
পালটাপালটি ককটেল হামলার ঘটনা ঘটে। দুই পক্ষের ওই হামলার ঘটনা দেখতে গিয়ে উপজেলার বিএনপির ৫ নেতাকর্মী ককটেল হামলায় আহত হয়। খবর পেয়ে কালকিনি থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরে কালকিনি থানার ওসি মো. হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে এবং এসআই মশিউর রহমান নয়ন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় কালাই সরদারের চর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৫টি রামদা জব্দ করে। এ সময় ৮টি ককটেল উদ্ধার করে তা নিষ্ক্রিয় করে দেয়। শুক্রবার সকালে ওই এলাকায় এনিয়ে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করলে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিএনপির নেতাকর্মী জানান, আমরা সংঘর্ষের দৃশ্য দেখতে গিয়ে ককটেল হামলার শিকার হয়েছি। কালকিনি থানার ওসি মো.
হুমায়ুন কবির বলেন, এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশের নিয়মিত অভিযানে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।



