
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরায়েল বিজয় অর্জনের পথে : নেতানিয়াহু

এএফপির বিশ্লেষণ : চূড়ান্ত সংকটে খামেনি?

ইরানের ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংসের চেষ্টা, ঝুঁকিতে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র?

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করল পাকিস্তান

বাংলায় কথা বললেই বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে : মমতা

জরুরি বৈঠকে বসছে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা

পারমাণবিক অস্ত্র চুক্তি থেকে বেরিয়ে যেতে পারে ইরান
‘আলোচনা অব্যাহত রাখতে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে’

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই জানিয়েছেন, পারমাণবিক বিষয়ক আলোচনা চালিয়ে যেতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রথমে ইসরায়েলি হামলার কঠোর নিন্দা জানাতে হবে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ওয়াশিংটন ইসরায়েলের বর্বর হামলার বিরোধিতা না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত আলোচনার পরিবেশ তৈরি হবে না।’
ইরান জানায়, গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত একটি বৈঠক থাকার কথা থাকলেও, বর্তমান উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে তারা সেটি বাতিল করেছে। তেহরানের মতে, এই মুহূর্তে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া ‘অর্থহীন’, কারণ তারা মনে করে—ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার পেছনে মার্কিন সমর্থনও রয়েছে।
ইসমাইল বাঘাই বলেন, ‘ইরান সবসময় জোর দিয়ে বলেছে, আমাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ। কিন্তু ইসরায়েল বারবার এটিকে অস্বীকার করে আসছে এবং উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমাদের লক্ষ্যবস্তুতে
পরিণত করছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘যদি ইরানের পার্লামেন্ট পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে সেটি অবশ্যই কার্যকর হবে। ইসরায়েল ও তার মিত্রদের আগ্রাসী অবস্থানের মুখে আমরা নীরব থাকব না। ’ বিশ্লেষকরা বলছেন, ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার এই পর্যায়ে পৌঁছানোর ফলে কূটনৈতিক সমাধানের পথ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র এখন দ্বিধায়—একদিকে ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন বজায় রাখা, অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যকে আরো অস্থিরতার দিকে ঠেলে না দেওয়া। সূত্র : বিবিসি বাংলা
পরিণত করছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘যদি ইরানের পার্লামেন্ট পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে সেটি অবশ্যই কার্যকর হবে। ইসরায়েল ও তার মিত্রদের আগ্রাসী অবস্থানের মুখে আমরা নীরব থাকব না। ’ বিশ্লেষকরা বলছেন, ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার এই পর্যায়ে পৌঁছানোর ফলে কূটনৈতিক সমাধানের পথ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র এখন দ্বিধায়—একদিকে ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন বজায় রাখা, অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যকে আরো অস্থিরতার দিকে ঠেলে না দেওয়া। সূত্র : বিবিসি বাংলা