
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রহস্যজনক ওড়াউড়িতে ব্যস্ত ট্রাম্পের ‘ডুমসডে প্লেন’

ইউরোপের প্রতিরক্ষা খাতে ঢল, ভাগ বসাতে ছুটছে মার্কিন কোম্পানিগুলো

ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে দেশে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার প্রস্তুতি ইরানের

ইসরায়েলকে তার ভুলের জন্য শাস্তি পেতে হবে:খামেনি

হামলার পরিকল্পনা ট্রাম্পকে ফেব্রুয়ারিতেই জানান নেতানিয়াহু

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে ট্রাম্প-মোদির ফোনালাপ
‘আমি হতাশ’—যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে মালালার তীব্র প্রতিক্রিয়া

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন পাকিস্তানের নোবেলজয়ী অধিকারকর্মী মালালা ইউসুফজাই।
তিনি বলেছেন, মানব জীবন রক্ষা, শান্তি প্রতিষ্ঠা কিংবা স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের যে বিপুল প্রভাব ও ক্ষমতা রয়েছে, তা তারা ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয়েছে — যা অত্যন্ত হতাশাজনক। জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
লন্ডনে আয়োজিত ‘ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস উইমেন ইন বিজনেস সামিটে’ বক্তব্য রাখতে গিয়ে মালালা ইউসুফজাই গাজা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, "আমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্র গাজায় সংঘটিত গণহত্যা বন্ধে, যুদ্ধবিরতির পক্ষে এবং মানবিক সহায়তা প্রবাহ নিশ্চিত করতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।" মালালা চলমান সহিংসতা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের আরও জোরালো ভূমিকার
আহ্বান জানান। গাজা ইস্যুতে দীর্ঘ দিন ধরে চুপ থাকার অভিযোগ প্রসঙ্গে মালালা বলেন, এই অভিযোগগুলো তথ্যভিত্তিক নয়। তিনি ব্যাখ্যা করেন, জনসমক্ষে থাকা ব্যক্তিদের প্রায়শই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়, এবং অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে তথ্য যাচাই না করে অভিযোগ তোলেন। মালালা জানান, তিনি ২০১৪ সাল থেকেই গাজা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলে আসছেন। তিনি বিভিন্ন সময় এই সংকট নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন এবং মানবিক সহায়তায় কাজ করেছেন। তিনি ২০১৪, ২০২১ এবং ২০২৩ সালে গাজার শিশুদের জন্য স্কুল নির্মাণে অনুদান দিয়েছেন। বর্তমানেও তিনি শিশুদের সহায়তা করা অনেক সংগঠনকে জরুরি অনুদান দিচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন। গাজা পরিস্থিতির পাশাপাশি তালেবান-শাসিত আফগানিস্তানে নারীদের প্রতি চলমান নির্যাতন নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন মালালা। তিনি
বলেন, আফগান নারীরা যে দুঃসহ অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তা অমানবিক। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানান, তারা যেন নারীদের অধিকারে আরও সোচ্চার হয় এবং তালেবান সরকারের উপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ায়। সামিটে বক্তব্যের শেষভাগে মালালা ইউসুফজাই একতা ও ঐক্যের বার্তা দেন। তিনি বলেন, "আমরা সবাই একই কণ্ঠস্বর — মানবাধিকারের, শান্তির এবং ন্যায়ের পক্ষে। আমরা সবাই একই লক্ষ্যের জন্য লড়ছি।"
আহ্বান জানান। গাজা ইস্যুতে দীর্ঘ দিন ধরে চুপ থাকার অভিযোগ প্রসঙ্গে মালালা বলেন, এই অভিযোগগুলো তথ্যভিত্তিক নয়। তিনি ব্যাখ্যা করেন, জনসমক্ষে থাকা ব্যক্তিদের প্রায়শই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়, এবং অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে তথ্য যাচাই না করে অভিযোগ তোলেন। মালালা জানান, তিনি ২০১৪ সাল থেকেই গাজা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলে আসছেন। তিনি বিভিন্ন সময় এই সংকট নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন এবং মানবিক সহায়তায় কাজ করেছেন। তিনি ২০১৪, ২০২১ এবং ২০২৩ সালে গাজার শিশুদের জন্য স্কুল নির্মাণে অনুদান দিয়েছেন। বর্তমানেও তিনি শিশুদের সহায়তা করা অনেক সংগঠনকে জরুরি অনুদান দিচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন। গাজা পরিস্থিতির পাশাপাশি তালেবান-শাসিত আফগানিস্তানে নারীদের প্রতি চলমান নির্যাতন নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন মালালা। তিনি
বলেন, আফগান নারীরা যে দুঃসহ অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তা অমানবিক। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানান, তারা যেন নারীদের অধিকারে আরও সোচ্চার হয় এবং তালেবান সরকারের উপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ায়। সামিটে বক্তব্যের শেষভাগে মালালা ইউসুফজাই একতা ও ঐক্যের বার্তা দেন। তিনি বলেন, "আমরা সবাই একই কণ্ঠস্বর — মানবাধিকারের, শান্তির এবং ন্যায়ের পক্ষে। আমরা সবাই একই লক্ষ্যের জন্য লড়ছি।"