ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজায় গণহত্যার প্রমাণ ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করেছিল বাইডেন প্রশাসন
আরএসএফ হামলার মুখে এল-ফাশর ছাড়ল ৩২৪০ পরিবার
ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন ‘ফাং-ওয়ং’, সরানো হলো ১ লাখ বাসিন্দাকে
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
লেবাননে ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত ৩
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
বাংলাদেশে একটি আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ৪০ লাখ ইউরোর বেশি সহায়তা প্যাকেজ দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
মঙ্গলবার ইইউর ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে দেখা করে এ সহায়তা দেওয়ার কথা জানান। পরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
মাইকেল মিলার বলেন, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথে রূপান্তরে ইইউ অংশীদার হিসেবে কাজ করছে। তারা ‘ভোটার এডুকেশনের’ ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। কার্যকর পরিকল্পনা, বিরোধ নিস্পত্তির মতো বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সহায়তার মাধ্যমে ইসির সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও সরাসরি সহায়তা করবে ইইউ।
মাইকেল মিলার আরও বলেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে সম্ভাব্য একটি পর্যবেক্ষক মিশন পাঠানোর বিষয়টি ইউউ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করছে। এ
বিষয়ে আগামীতে অন্তবর্তী সরকার ও ইসির সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউর এই রাষ্ট্রদূত বলেন, তাদের সঙ্গে ইউরোপীয় পার্টনারশিপ ফর ডেমোক্রেসির সহকর্মীরাও ছিলেন। তারা নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ। আসন্ন নির্বাচনে নাগরিক পর্যবেক্ষণের ওপর যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়, এ কারণে তারা এখানে থাকবেন। বাংলাদেশে নির্বাচন আয়োজনে যেন স্বাধীনতা, দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বজায় থাকে, এটাই ইইউর লক্ষ্য। এক প্রশ্নের জবাবে মাইকেল মিলার বলেন, আগামী মাসে ইইউর একটি কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে আসবে। এটি পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষণ মিশন নয়। তারা যাচাই করে দেখবে, এখানে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন পাঠানোর মতো পরিবেশ তৈরি হয়েছে কি না।
বিষয়ে আগামীতে অন্তবর্তী সরকার ও ইসির সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউর এই রাষ্ট্রদূত বলেন, তাদের সঙ্গে ইউরোপীয় পার্টনারশিপ ফর ডেমোক্রেসির সহকর্মীরাও ছিলেন। তারা নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ। আসন্ন নির্বাচনে নাগরিক পর্যবেক্ষণের ওপর যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়, এ কারণে তারা এখানে থাকবেন। বাংলাদেশে নির্বাচন আয়োজনে যেন স্বাধীনতা, দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বজায় থাকে, এটাই ইইউর লক্ষ্য। এক প্রশ্নের জবাবে মাইকেল মিলার বলেন, আগামী মাসে ইইউর একটি কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে আসবে। এটি পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষণ মিশন নয়। তারা যাচাই করে দেখবে, এখানে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন পাঠানোর মতো পরিবেশ তৈরি হয়েছে কি না।



