
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কলা গাছ থেকে কাপড় বানিয়ে বাজিমাত তাইওয়ানের উদ্যোক্তার

বাংলাদেশসহ ৫ দেশকে ‘হুমকি’ ভাবছে ভারত

অবশেষে চালু হচ্ছে আল-নাসিরিয়াহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

ভূমধ্যসাগরে নিখোঁজ ৩৮ বাংলাদেশির সন্ধান মিলেছে

দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে ট্রাম্প, ‘বিশেষ সম্পর্ক’ জোরদারের আশা

বিশ্ব রেকর্ড করতে গিয়ে ভেঙে পড়ল নাইজেরিয়ান শেফের বিশাল হাঁড়ি

মুসলিম দেশগুলো কি ন্যাটোর আদলে যৌথ বাহিনী গঠন করছে?
আগরতলায় ছিঁড়ে ফেলা হলো বাংলাদেশি পতাকা

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের অফিসে ভাঙচুর ও বাংলাদেশি পতাকা নামিয়ে সেটি পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে হিন্দু সংঘর্ষ সমিতির একটি সভা আগরতলা বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। সভা শেষে ছয়জনের একটি প্রতিনিধি দল স্মারকলিপি জমা দিতে হাইকমিশন কার্যালয়ে প্রবেশ করে।
এরই মধ্যে বাইরে কিছু যুবক হঠাৎ করেই হাইকমিশন অফিসের ভেতরে ঢুকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিড়ে ফেলে এবং কিছু সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
হিন্দু সংঘর্ষ সমিতির কার্যকরী সদস্য বিকে রয় জানিয়েছেন, তাদের প্রতিনিধি দল
ডেপুটেশন দিয়ে আসার পর কী ঘটেছে তা তারা জানেননি এবং অফিসে কারও উপস্থিতি দেখতে পাননি। ঘটনার খবর পেয়ে ত্রিপুরা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের অফিস পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এই বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে কোনো মন্তব্য করেননি। একই ঘটনায় ভারতের কোচবিহারেও বিক্ষোভ হয়েছে। সেখানে সনাতনী হিন্দু মঞ্চ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর মাধ্যমে প্রতিবাদ জানায়। সংগঠনটির সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন চ্যাংড়াবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিলও করে, যেখানে নিরাপত্তা কঠোর ছিল। এছাড়া ভারতের পেট্টাপোল সীমান্তেও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না
হলে সীমান্তে দীর্ঘমেয়াদি অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সূত্র: বিবিসি
ডেপুটেশন দিয়ে আসার পর কী ঘটেছে তা তারা জানেননি এবং অফিসে কারও উপস্থিতি দেখতে পাননি। ঘটনার খবর পেয়ে ত্রিপুরা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের অফিস পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এই বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে কোনো মন্তব্য করেননি। একই ঘটনায় ভারতের কোচবিহারেও বিক্ষোভ হয়েছে। সেখানে সনাতনী হিন্দু মঞ্চ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর মাধ্যমে প্রতিবাদ জানায়। সংগঠনটির সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন চ্যাংড়াবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিলও করে, যেখানে নিরাপত্তা কঠোর ছিল। এছাড়া ভারতের পেট্টাপোল সীমান্তেও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না
হলে সীমান্তে দীর্ঘমেয়াদি অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সূত্র: বিবিসি