
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিএনপির সাবেক এমপি নাজিম উদ্দিন আর নেই

দুই জামায়াত কর্মী নিহতের ঘটনায় ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনে আবেদন ২০ এপ্রিল পর্যন্ত

বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ছাত্রদল নেতার রগ কাটার অভিযোগ

আ.লীগ নেতার গ্রেফতার নিয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণ

চাঁদা দাবির অভিযোগে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ নেতার সদস্য পদ স্থগিত

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি আগুন আহত ২০
আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে গ্রেফতার বিএনপি কর্মী!

রাজধানীতে এক বিএনপির এক কর্মীকে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে গ্রেফতারের অভিযোগ ওঠেছে।
গ্রেফতার হওয়া ওই বিএনপি কর্মী হলেন প্রকৌশলী এস এম গোলাম মর্তুজা।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সাগর রুনি মিলনায়তনে তার স্ত্রী প্রিন্সিপাল নাদিরা মর্তুজা এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ক্যান্টনমেন্ট থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মো. মজনু মিয়া, বিএনপি নেতা মো. শাহ আলম ও ব্যবসায়ী আকবর দেওয়ান।
লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগীর স্ত্রী প্রিন্সিপাল নাদিরা মর্তুজা জানান, গত ৩ মার্চ সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১টা ২০ মিনিটে র্যাব-১ এর একটি টিম সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক একটি মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা সাজিয়ে ইঞ্জিনিয়ার এস এম
গোলাম মর্তুজাকে আটক করে। বিএনপির সমর্থক উল্লেখ করে তিনি বলেন, এস এম গোলাম মর্তুজা সরকার কখনো আওয়ামী লীগ বা এর কোনও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কোনো শাখায় জড়িত নন। বরং তার পরিবার ঐতিহ্যগতভাবে বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত। গোলাম মর্তুজার বাবা কাবিল সরকার দীর্ঘ প্রায় তিন যুগ ধরে পল্লবীর মুসলিম বাজার ব্যাবসায়ী সমিতির বিএনপি সমর্থিত সভাপতি ছিলেন। তাছাড়া তিনি ২০১৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে বেগম খলেদা জিয়া স্বাক্ষরিত একটি সদস্যভুক্তি রশিদ নবায়ন করেন। ২০২১ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বিএনপির সাধারন সমর্থক হিসেবে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান ও মহানগর উত্তর বিএনপি নেতা আমিনুল হক স্বাক্ষরিত
“তথ্য সংগ্রহ ফরম” পূরণ করে। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বেশকিছু স্থিরচিত্র ও ভিডিও চিত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রকৌশলী এস এম গোলাম মর্তুজা ২৪ এর গণআন্দোলনের সময় ছাত্র জনতার পক্ষে সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদেরকে একাধিকবার রান্না করা খাবার ও পানি সরবরাহ করেন। এছাড়াও দেয়ালে গ্রাফিতি অঙ্কনের সময় রঙ ও তুলি সরবরাহ করে উৎসাহিত করেছেন। অথচ তাকে এখন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট দলের পল্লবী থানার আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য বানিয়ে মামলা সাজিয়ে হেনস্থা করা হচ্ছে। প্রিন্সিপাল নাদিরা মর্তুজা বলেন, আমার স্বামী একজন ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক। নিজ উদ্যোগে তিনি এলাকায় স্কুল-মসজিদ, মাদ্রাসা, খেলার মাঠ নির্মাণ করেছেন।
এসএম গোলাম মর্তুজার কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নাই। তাঁরপরও সমাজের এক শ্রেণির কতিপয় ব্যাক্তি তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হেয় করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত এবং গ্রেফতার পরবর্তী সময়েও তার পরিবারকে সন্ত্রাসী দ্বারা হুমকি প্রদান করে আসছে। মিথ্যা মামলা থেকে গোলাম মর্তুজার নাম বাদ দিয়ে অবিলম্বে তার মুক্তির জোর দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীর স্ত্রী এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতাদের নিকট যথাযথ আইনি সহায়তা ও ন্যায়বিচার চান।
গোলাম মর্তুজাকে আটক করে। বিএনপির সমর্থক উল্লেখ করে তিনি বলেন, এস এম গোলাম মর্তুজা সরকার কখনো আওয়ামী লীগ বা এর কোনও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কোনো শাখায় জড়িত নন। বরং তার পরিবার ঐতিহ্যগতভাবে বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত। গোলাম মর্তুজার বাবা কাবিল সরকার দীর্ঘ প্রায় তিন যুগ ধরে পল্লবীর মুসলিম বাজার ব্যাবসায়ী সমিতির বিএনপি সমর্থিত সভাপতি ছিলেন। তাছাড়া তিনি ২০১৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে বেগম খলেদা জিয়া স্বাক্ষরিত একটি সদস্যভুক্তি রশিদ নবায়ন করেন। ২০২১ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বিএনপির সাধারন সমর্থক হিসেবে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান ও মহানগর উত্তর বিএনপি নেতা আমিনুল হক স্বাক্ষরিত
“তথ্য সংগ্রহ ফরম” পূরণ করে। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বেশকিছু স্থিরচিত্র ও ভিডিও চিত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রকৌশলী এস এম গোলাম মর্তুজা ২৪ এর গণআন্দোলনের সময় ছাত্র জনতার পক্ষে সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদেরকে একাধিকবার রান্না করা খাবার ও পানি সরবরাহ করেন। এছাড়াও দেয়ালে গ্রাফিতি অঙ্কনের সময় রঙ ও তুলি সরবরাহ করে উৎসাহিত করেছেন। অথচ তাকে এখন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট দলের পল্লবী থানার আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য বানিয়ে মামলা সাজিয়ে হেনস্থা করা হচ্ছে। প্রিন্সিপাল নাদিরা মর্তুজা বলেন, আমার স্বামী একজন ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক। নিজ উদ্যোগে তিনি এলাকায় স্কুল-মসজিদ, মাদ্রাসা, খেলার মাঠ নির্মাণ করেছেন।
এসএম গোলাম মর্তুজার কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নাই। তাঁরপরও সমাজের এক শ্রেণির কতিপয় ব্যাক্তি তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হেয় করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত এবং গ্রেফতার পরবর্তী সময়েও তার পরিবারকে সন্ত্রাসী দ্বারা হুমকি প্রদান করে আসছে। মিথ্যা মামলা থেকে গোলাম মর্তুজার নাম বাদ দিয়ে অবিলম্বে তার মুক্তির জোর দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীর স্ত্রী এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতাদের নিকট যথাযথ আইনি সহায়তা ও ন্যায়বিচার চান।