
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘শাপলা’র জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে এনসিপি

লোক সমাগমে ব্যর্থ হয়ে অর্থের বিনিময়ে বৃদ্ধা-শিশুদের এনে ঝিনাইদহে এনসিপির পদযাত্রা

জরিপ: তরুণদের ভোটে কে এগিয়ে, বিএনপি জামায়াত নাকি এনসিপি

আ.লীগ ছাড়া দলগুলোকে আয়-ব্যয়ের তথ্য দিতে ইসির চিঠি

৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা

গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

রাউজানে বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
আওয়ামী লীগের বিবৃতি: বিচারব্যবস্থাকে ইউনূস সরকারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের তীব্র নিন্দা

বিচারের নামে দলীয় সভাপতি ও নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের তীব্র নিন্দা জানিয়ে এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বলেছে, দলের বিরুদ্ধে চলমান রাজনৈতিক আগ্রাসন ও ইউনূস সরকার কর্তৃক বিচারব্যবস্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের আরেকটি প্রমাণ।
আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১১ মাসে জনগণ বিচারব্যবস্থার ওপর আস্থা হারিয়েছে, কারণ ইউনূস সরকার এই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে বিরোধী মত দমনের হাতিয়ারে পরিণত করেছে। শীর্ষ অপরাধী ও সন্ত্রাসীরা এই বিচারব্যবস্থার অধীনে জামিন পেয়ে মুক্ত হচ্ছে, অন্যদিকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে আদালত চত্বরে প্রকাশ্যে হামলা চালানো হচ্ছে। বিচারকরা এখন আদালতের ভেতরে ইউনূস-সমর্থিত দলীয় গুণ্ডাদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছেন। আইনজীবীদের ওপর হামলা চালিয়ে রাজবন্দীদের আইনি সহায়তা পাওয়ার
অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে, যা বিচারব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতাকে ধ্বংস করছে। এই রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন ও হামলাকারীদের জন্য অবাধ বৈধতা প্রদান প্রমাণ করে যে, বিচারব্যবস্থা এখন গুণ্ডা শাসনের অধীন। এমনকি বিচারক ও আইনজীবীদেরও হুমকি দেওয়া হচ্ছে, যা একটি প্রহসনমূলক বিচারের ইঙ্গিত বহন করে। আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে তাঁর নিজ পছন্দে আইনজীবী নিযুক্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষ সরবরাহ করেছে এমন এক আইনজীবীকে, যিনি ফেসবুকে তাঁর ফাঁসির দাবি করেছিলেন। এছাড়া, জাতিসংঘের সুপারিশ উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে ইউনূস সরকার একটি অবৈধ সিদ্ধান্তকে বৈধতা দিতে বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইউনূস সরকারের সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভাপতিকে লক্ষ্য করে বানোয়াট অডিও
ক্লিপ ছড়াচ্ছে, যা আদালতে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্যে দায়িত্ব পালনকারী ট্রাইব্যুনাল ও আইনজীবীদেরই এখন আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে। ইউনূস সরকার এই প্রহসনমূলক আদালতের মাধ্যমে জুলাই-আগস্টের ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করছে এবং বিচারব্যবস্থাকে দলীয় দমন-পীড়নের হাতিয়ার বানিয়েছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডসহ নানা দমননীতি চলমান রয়েছে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আওয়ামী লীগ জুলাই-আগস্টের ঘটনায় ন্যায়বিচারের প্রতিশ্রুতি দিলেও বর্তমান বিচার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা রাখতে পারছে না বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে, যা বিচারব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতাকে ধ্বংস করছে। এই রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন ও হামলাকারীদের জন্য অবাধ বৈধতা প্রদান প্রমাণ করে যে, বিচারব্যবস্থা এখন গুণ্ডা শাসনের অধীন। এমনকি বিচারক ও আইনজীবীদেরও হুমকি দেওয়া হচ্ছে, যা একটি প্রহসনমূলক বিচারের ইঙ্গিত বহন করে। আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে তাঁর নিজ পছন্দে আইনজীবী নিযুক্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষ সরবরাহ করেছে এমন এক আইনজীবীকে, যিনি ফেসবুকে তাঁর ফাঁসির দাবি করেছিলেন। এছাড়া, জাতিসংঘের সুপারিশ উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে ইউনূস সরকার একটি অবৈধ সিদ্ধান্তকে বৈধতা দিতে বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইউনূস সরকারের সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভাপতিকে লক্ষ্য করে বানোয়াট অডিও
ক্লিপ ছড়াচ্ছে, যা আদালতে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্যে দায়িত্ব পালনকারী ট্রাইব্যুনাল ও আইনজীবীদেরই এখন আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে। ইউনূস সরকার এই প্রহসনমূলক আদালতের মাধ্যমে জুলাই-আগস্টের ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করছে এবং বিচারব্যবস্থাকে দলীয় দমন-পীড়নের হাতিয়ার বানিয়েছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডসহ নানা দমননীতি চলমান রয়েছে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আওয়ামী লীগ জুলাই-আগস্টের ঘটনায় ন্যায়বিচারের প্রতিশ্রুতি দিলেও বর্তমান বিচার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা রাখতে পারছে না বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।