
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শান্তি মিশনের লোভে টুর্কের ফাঁদে পা দিয়ে ধোঁকা খেল সেনাবাহিনী: ফিরছেন ১৩১৩ সদস্য

হামাসকে অস্ত্র ছাড়তে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: গাজায় শান্তি চুক্তির প্রথম পর্যায় সফল

মক্কা নগরী ঘিরে নতুন পরিকল্পনা সৌদির

দোহায় বসছে পাকিস্তান-তালেবান বৈঠক, মধ্যস্থতায় কাতার

গাজায় মালয়েশিয়ার মানবিক সহায়তা

পাকিস্তানের সেনা অভিযানে আফগান সীমান্তে ১৮ ‘জঙ্গি’ নিহত

ব্রিকসের ব্যাংকে সদস্যপদ পেতে চীনের সমর্থন চায় পাকিস্তান
অর্থসংকটে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বড় ছাঁটাই

তহবিল ঘাটতির কারণে বিশ্বব্যাপী সংকটে পড়েছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন। সদস্য রাষ্ট্রগুলো নির্ধারিত চাঁদা পুরোপুরি না দেওয়ায় এবং চাঁদা দিতে দেরি করায় টহল কমানো বা মাঠ পর্যায়ের অফিস বন্ধ করার মতো পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও ভাবছে জাতিসংঘ। এছাড়াও হাজার হাজার শান্তিরক্ষী, বা ‘ব্লু হেলমেট’দের দেশে ফেরানোর নিয়েও চলছে আলোচনা। এক প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে ইউএন নিউজ।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা প্রধান জ্যাঁ-পিয়ের লাখ্রোয়া এই সংকটকে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি কঠিন বলে বর্ণনা করেছেন। মূলত বিশ্বের অস্থিতিশীল অঞ্চলে জাতিসংঘের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাধ্যতামূলকভাবে সদস্য রাষ্ট্রদের চাঁদা প্রদান করতে হয়। কিছু সদস্য রাষ্ট্র রাষ্ট্র তাদের নির্ধারিত চাঁদা পুরোপুরি না দেওয়ায় ২০২৫-২৬ সালের অনুমোদিত বাজেটে ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
যার কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। চলতি সপ্তাহে নয়াদিল্লিতে শান্তিরক্ষা বিষয়ক এক সম্মেলনে প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা ও কূটনীতিকদের উদ্দেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে একই সতর্কবার্তা পুনর্ব্যক্ত করেন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা প্রধান। তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের শান্তিরক্ষীরা— আপনাদের শান্তিরক্ষীরাও— মানুষকে রক্ষা করেন। তারা শত-সহস্র বেসামরিক নাগরিকের জীবন ও মৃত্যুর পার্থক্য গড়ে দেন।’ তিনি সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে তাদের দায়বদ্ধতা সম্পূর্ণ করার আহ্বান জানান। জাতিসংঘ মহাসচিব সব মিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন তারা তাদের বার্ষিক বাজেটের ১৫ শতাংশ সমপরিমাণ ব্যয় কমানোর উপায় খুঁজে বের করে। সময়ের সীমাবদ্ধতার কারণে এই সিদ্ধান্তের ফলে সামরিক ও বেসামরিক কর্মীর সংখ্যা প্রায় ২৫ শতাংশ কমে যাবে। এছাড়াও পেট্রোল, সুরক্ষা, লজিস্টিক, বিমান
অপারেশন এবং নিরস্ত্র সহায়তা কার্যক্রমসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র প্রভাবিত হতে পারে। বিশেষ করে কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, মধ্য আফ্রিকার প্রজাতন্ত্র, লেবানন ও গোলান মালভূমির মিশনগুলোতে প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। লাখ্রোয়া সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি সময়মতো অর্থ প্রদানের আবেদন জানান। এছাড়াও শান্তিরক্ষা কার্যক্রম নিয়ে মিথ্যাচার ও ভুল তথ্য ছড়ানোর প্রচেষ্টা রোধ করার প্রয়োজনীয়তার ওপরেও জোর দেন তিনি। এর আগে গত সপ্তাহে মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও শান্তিরক্ষা মিশনগুলো কার্যকরভাবে চালাতে যথাযথ এবং সময়মতো তহবিল অপরিহার্য উল্লেখ করেন। সাইপ্রাসের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর সাবেক প্রধান কলিন স্টুয়ার্ট বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনগুলো এখনো কেন প্রয়োজন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। এর উত্তর সহজ, কারণ মিশনগুলো তাদের কাজ করছে বিধায় শান্তি বজায়
রয়েছে। যদি না থাকে তবে পারস্পরিক মতবিরোধ বা অবিশ্বাস সহজেই সংঘাতে রূপ নিতে পারে। https://www.deshrupantor.com/631409
যার কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। চলতি সপ্তাহে নয়াদিল্লিতে শান্তিরক্ষা বিষয়ক এক সম্মেলনে প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা ও কূটনীতিকদের উদ্দেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে একই সতর্কবার্তা পুনর্ব্যক্ত করেন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা প্রধান। তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের শান্তিরক্ষীরা— আপনাদের শান্তিরক্ষীরাও— মানুষকে রক্ষা করেন। তারা শত-সহস্র বেসামরিক নাগরিকের জীবন ও মৃত্যুর পার্থক্য গড়ে দেন।’ তিনি সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে তাদের দায়বদ্ধতা সম্পূর্ণ করার আহ্বান জানান। জাতিসংঘ মহাসচিব সব মিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন তারা তাদের বার্ষিক বাজেটের ১৫ শতাংশ সমপরিমাণ ব্যয় কমানোর উপায় খুঁজে বের করে। সময়ের সীমাবদ্ধতার কারণে এই সিদ্ধান্তের ফলে সামরিক ও বেসামরিক কর্মীর সংখ্যা প্রায় ২৫ শতাংশ কমে যাবে। এছাড়াও পেট্রোল, সুরক্ষা, লজিস্টিক, বিমান
অপারেশন এবং নিরস্ত্র সহায়তা কার্যক্রমসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র প্রভাবিত হতে পারে। বিশেষ করে কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, মধ্য আফ্রিকার প্রজাতন্ত্র, লেবানন ও গোলান মালভূমির মিশনগুলোতে প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। লাখ্রোয়া সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি সময়মতো অর্থ প্রদানের আবেদন জানান। এছাড়াও শান্তিরক্ষা কার্যক্রম নিয়ে মিথ্যাচার ও ভুল তথ্য ছড়ানোর প্রচেষ্টা রোধ করার প্রয়োজনীয়তার ওপরেও জোর দেন তিনি। এর আগে গত সপ্তাহে মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও শান্তিরক্ষা মিশনগুলো কার্যকরভাবে চালাতে যথাযথ এবং সময়মতো তহবিল অপরিহার্য উল্লেখ করেন। সাইপ্রাসের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর সাবেক প্রধান কলিন স্টুয়ার্ট বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনগুলো এখনো কেন প্রয়োজন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। এর উত্তর সহজ, কারণ মিশনগুলো তাদের কাজ করছে বিধায় শান্তি বজায়
রয়েছে। যদি না থাকে তবে পারস্পরিক মতবিরোধ বা অবিশ্বাস সহজেই সংঘাতে রূপ নিতে পারে। https://www.deshrupantor.com/631409