ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সক্রিয় পুরোনো সিন্ডিকেট বাগালো ৩ কোটির টেন্ডার
খুলনায় রংমিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যা
ঘাতক প্রাইভেটকারের ভেতর ছিল বিয়ারের ক্যান-মদের বোতল
রূপালী ব্যাংকে ডাকাতি চেষ্টার ঘটনায় মামলা
ব্যাংকে সাড়ে ৩ ঘণ্টা জিম্মিকাণ্ড
রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস, পিএসসির আরও দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের পাশে ছুরিকাঘাতে ২ তরুণ নিহত
‘অবৈধ’ নিয়োগে ৩৫ বছর শিক্ষকতা
নিয়োগবিধি লঙ্ঘন করে অবৈধ নিয়োগে ৩৫ বছর চাকরি করার অভিযোগ ওঠেছে ছবি রানী ব্যানার্জী নামে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। তিনি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার তারাইল উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।
এ ঘটনায় ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিও জানিয়েছেন তারা।
অভিযোগে জানা গেছে, ১৯৮৯ সালে তারাইল উচ্চ বিদ্যালয়ে তিনটি পদে জনবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তির আলোকে বিএসসি পদে ৬ জন ইংরেজী পদে, ১১ জন ও বিকম পদে মাত্র একজন প্রার্থী আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে চাকরিপ্রার্থীদের গঠিত নিয়োগ বোর্ডে সাক্ষাৎ গ্রহণের জন্য ডাকা হয়। সেখানে দুটি পদে সর্বোচ্চ
নম্বর প্রাপ্তদের বিধিমোতাবেক নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কিন্তু বিকম পদে একমাত্র ছবি রানী ব্যানার্জী আবেদন করেন। নিয়োগ কমিটি তাকে যোগ্যতা সম্পন্ন বিবেচিত করে অবৈধভাবে নিয়োগ দেয়। কিন্তু নিয়োগ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোন পদে নিয়োগের জন্য নিয়োগ পরীক্ষায় কমপক্ষে তিনজন প্রার্থী উপস্থিত থাকতে হবে। কোরাম পূরণ না হলে কোনো অবস্থাতেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে না। কিন্তু ছবি রানী একক প্রার্থী হয়েও অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ নেন এবং অবৈধপন্থায় এমপিওভূক্ত হয়ে সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন। অভিযোগ রয়েছে, সবশের্ষ ২০১৮ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) অডিট হয়। অডিটের সময় ওই কর্মকর্তাকে ৯৫ হাজার টাকার বিনিময়
‘ম্যানেজ’ করে স্বপক্ষে প্রতিবেদন করিয়ে নেন শিক্ষক ছবি রানী। ছবি রানী ব্যানার্জীর নিয়োগ সম্পূর্ণ বেআইনি ও বিধিবহির্ভূত বলে দাবি স্থানীয়দের। এদিকে বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় গত ১ অক্টোবর চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন ছবি রানী ব্যানার্জী। কয়েকদিন পর পুনরায় সেটি প্রত্যাহারও করে নেন তিনি। অভিযুক্ত শিক্ষক ছবি রানী ব্যানার্জির একক প্রার্থী হিসেবে তার নিয়োগের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘একাধিকবার পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রার্থী না পাওয়া গেলে একক প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া যায়। আমি অবসরের জন্য অব্যাহতিপত্র জমা দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে সেটি প্রত্যাহার করে নিয়েছি।’ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গজেন্দ্রনাথ বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘একাধিকবার অডিট হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৮ সালেও অডিট হয়েছে তার পক্ষে। আর তিনি
অব্যাহতিপত্র জমা দিয়েছিলেন। আমি গ্রহণ করিনি।’
নম্বর প্রাপ্তদের বিধিমোতাবেক নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কিন্তু বিকম পদে একমাত্র ছবি রানী ব্যানার্জী আবেদন করেন। নিয়োগ কমিটি তাকে যোগ্যতা সম্পন্ন বিবেচিত করে অবৈধভাবে নিয়োগ দেয়। কিন্তু নিয়োগ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোন পদে নিয়োগের জন্য নিয়োগ পরীক্ষায় কমপক্ষে তিনজন প্রার্থী উপস্থিত থাকতে হবে। কোরাম পূরণ না হলে কোনো অবস্থাতেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে না। কিন্তু ছবি রানী একক প্রার্থী হয়েও অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ নেন এবং অবৈধপন্থায় এমপিওভূক্ত হয়ে সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন। অভিযোগ রয়েছে, সবশের্ষ ২০১৮ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) অডিট হয়। অডিটের সময় ওই কর্মকর্তাকে ৯৫ হাজার টাকার বিনিময়
‘ম্যানেজ’ করে স্বপক্ষে প্রতিবেদন করিয়ে নেন শিক্ষক ছবি রানী। ছবি রানী ব্যানার্জীর নিয়োগ সম্পূর্ণ বেআইনি ও বিধিবহির্ভূত বলে দাবি স্থানীয়দের। এদিকে বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় গত ১ অক্টোবর চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন ছবি রানী ব্যানার্জী। কয়েকদিন পর পুনরায় সেটি প্রত্যাহারও করে নেন তিনি। অভিযুক্ত শিক্ষক ছবি রানী ব্যানার্জির একক প্রার্থী হিসেবে তার নিয়োগের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘একাধিকবার পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রার্থী না পাওয়া গেলে একক প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া যায়। আমি অবসরের জন্য অব্যাহতিপত্র জমা দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে সেটি প্রত্যাহার করে নিয়েছি।’ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গজেন্দ্রনাথ বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘একাধিকবার অডিট হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৮ সালেও অডিট হয়েছে তার পক্ষে। আর তিনি
অব্যাহতিপত্র জমা দিয়েছিলেন। আমি গ্রহণ করিনি।’