ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবশেষে খোঁজ মিলল ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জিয়ার
সচিবালয়ের আগুন লাগা সেই ভবন খুলে দেওয়া হলো ১১ দিন পর
‘এক রাউন্ডও গুলি করিনি কিন্তু নামের পাশে লিখেছে ১৭ রাউন্ড’
বিনিয়োগের চেষ্টা করেও ফিরে যায় আরামকো, অভিযোগ সৌদি রাষ্ট্রদূতের
আগামী নির্বাচনে আনসার-ভিডিপিকে ভিন্নরূপে দেখা যাবে
ছাপ্পান্ন ভাগ আসামিই নিচের স্তরের সদস্য
দুই সংস্থার প্রধান কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডারের হবেন
অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বাণিজ্যের অভিযোগ দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে
কক্সবাজারের পেকুয়ায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে দুই ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। অভিযুক্তরা হলেন— পেকুয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ইন্সপেক্টর দিদারুল আলম ও লিডার সালাহউদ্দিন।
অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বিতরণের নাম করে উপজেলার বিভিন্ন দোকানদারের কাছ থেকে নিয়মিত টাকা আদায় করেছেন এই দুই কর্মকর্তা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, জনসংযোগ কাজে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ব্যবহারের নিয়ম রয়েছে সপ্তাহে একদিন। কিন্তু তারা সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন জনসংযোগের নামে বিভিন্ন স্টেশনে ঘুরে ঘুরে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র সংগ্রহ করেন। যন্ত্রগুলো পরিবর্তন করে দেওয়ার জন্য সাতশ, আবার অনেকের কাছ এক হাজার টাকাও নেন তারা। এছাড়া যেসব দোকানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই, তাদের কাছ থেকে নেন দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা।
বারবাকিয়া
বাজার ও টইটং বাজারের ব্যবসায়ীদের দাবি, ‘ফায়ার সার্ভিস কতৃপক্ষ এসে নানা অযুহাত দিয়ে নিয়মিত যন্ত্রগুলো নিয়ে যাচ্ছে। তবে পরিবর্তনের জন্য চাঁদা কত বা কোন সময় পরিবর্তন করতে হবে, তা আমাদের জানা নেই’। পেকুয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশন কর্মকর্তার কক্ষের পাশে অন্তত ৩০টি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র মজুদ করে রাখা হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ফায়ারকর্মী বলেন, মজুদ রাখা এসব অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বারবাকিয়া, টইটং, আরবশাহ এবং সবুজ বাজারসহ বিভিন্ন স্টেশনের দোকান থেকে সংগ্রহ করে মজুদ করে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে পেকুয়া ফায়ার সার্ভিসের দায়িত্বরত লিডার সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমি ছোট পদে চাকরি করি। দয়া করে আমার ক্ষতি করবেন না।
আমি স্টেশন ইন্সপেক্টরের নির্দেশ পালন করছি’। স্টেশন ইন্সপেক্টর দিদারুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সামনা-সামনি বসে চা-আড্ডায় কথা বলবেন বলে জানান। মোবাইলে এতসব কথা বলা সম্ভব না বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।
বাজার ও টইটং বাজারের ব্যবসায়ীদের দাবি, ‘ফায়ার সার্ভিস কতৃপক্ষ এসে নানা অযুহাত দিয়ে নিয়মিত যন্ত্রগুলো নিয়ে যাচ্ছে। তবে পরিবর্তনের জন্য চাঁদা কত বা কোন সময় পরিবর্তন করতে হবে, তা আমাদের জানা নেই’। পেকুয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশন কর্মকর্তার কক্ষের পাশে অন্তত ৩০টি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র মজুদ করে রাখা হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ফায়ারকর্মী বলেন, মজুদ রাখা এসব অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বারবাকিয়া, টইটং, আরবশাহ এবং সবুজ বাজারসহ বিভিন্ন স্টেশনের দোকান থেকে সংগ্রহ করে মজুদ করে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে পেকুয়া ফায়ার সার্ভিসের দায়িত্বরত লিডার সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমি ছোট পদে চাকরি করি। দয়া করে আমার ক্ষতি করবেন না।
আমি স্টেশন ইন্সপেক্টরের নির্দেশ পালন করছি’। স্টেশন ইন্সপেক্টর দিদারুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সামনা-সামনি বসে চা-আড্ডায় কথা বলবেন বলে জানান। মোবাইলে এতসব কথা বলা সম্ভব না বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।