ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বন্ধ
গুম-খুনের জন্য ক্ষমা চাইলেন র্যাবের ডিজি
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পেলেন খালেদা জিয়া
ডিসেম্বরের ১১ দিনে ৪৮ প্রাণহানি
জাতিসংঘের আরও শক্তিশালী সহযোগিতা চায় ঢাকা
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লং মার্চ
শিশু বলাৎকারের জন্য কখনো ক্ষমা চায়নি ইসকন
জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার প্রধান আসামি হয়ে আলোচনায় আসেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। গত ৩০ অক্টোবরের মামলায় ২৫ নভেম্বর রাজধানীর শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তারের পর হয়ে ওঠেন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। এরপর একে একে বেরিয়ে আসে তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ।
জানা গেছে, ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এর আগে শিশু বলাৎকার ও নারীদের সঙ্গে যৌন কাজে লিপ্ত থাকতেন। যে নারীরা তার সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় থাকত, তাকে দেওয়া হতো বিশেষ সুবিধা। এ অভিযোগে তাকে সংগঠনটি বহিষ্কার করে। তবে সে বা তার সংগঠন ইসকন এ বিষয়ে কোনো সময় ক্ষমা বা অনুতপ্ত হননি।
বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ প্রামাণিক গণমাধ্যমকে জানান, আমরা জানতে পেরেছি, চিন্ময়ের বিরুদ্ধে শিশু বলৎকারের মতো গুরুতর অভিযোগ ছিল। এ অভিযোগের ভিত্তিতেই সিপিটি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। আরও জানা যায়, এছাড়া চিন্ময় ভারতের হয়ে কাজ করতো বলে অনেক বিশেষজ্ঞরা বলছেন। যার ফলে তাকে গ্রেপ্তারের পরে থেকেই ভারত প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। এছাড়া বিগত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সাথে ইসকন সদস্যরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত হয়ে কাজ করতো। জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও সাধারণ জনতার ওপর আওয়ামী লীগ যখন গণহত্যা চালায়, তখন এর প্রতিবাদে তারা কোনো কোনো টু-শব্দ করেনি। এমনকি আওয়ামী লীগ আমলে সাধারণ হিন্দুদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন হলেও এরও কোনো প্রতিবাদ তারা জানায়নি। উল্লেখ্য, চিন্ময় কৃষ্ণ
দাস ব্রহ্মচারী এক সময় ইসকনের নেতা ছিলেন কি না তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয় তাকে গ্রেপ্তারের পর। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জোরালো দাবি ওঠে, তিনি ইসকনের কেউ না। পরে জানা যায়, এক সময় সংগঠনের নেতা থাকলেও নানা কারণে তাকে বহিষ্কার করে সংগঠনটি। গতকাল সংগঠনটি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা পরিষ্কার করেন।
বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ প্রামাণিক গণমাধ্যমকে জানান, আমরা জানতে পেরেছি, চিন্ময়ের বিরুদ্ধে শিশু বলৎকারের মতো গুরুতর অভিযোগ ছিল। এ অভিযোগের ভিত্তিতেই সিপিটি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। আরও জানা যায়, এছাড়া চিন্ময় ভারতের হয়ে কাজ করতো বলে অনেক বিশেষজ্ঞরা বলছেন। যার ফলে তাকে গ্রেপ্তারের পরে থেকেই ভারত প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। এছাড়া বিগত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সাথে ইসকন সদস্যরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত হয়ে কাজ করতো। জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও সাধারণ জনতার ওপর আওয়ামী লীগ যখন গণহত্যা চালায়, তখন এর প্রতিবাদে তারা কোনো কোনো টু-শব্দ করেনি। এমনকি আওয়ামী লীগ আমলে সাধারণ হিন্দুদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন হলেও এরও কোনো প্রতিবাদ তারা জানায়নি। উল্লেখ্য, চিন্ময় কৃষ্ণ
দাস ব্রহ্মচারী এক সময় ইসকনের নেতা ছিলেন কি না তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয় তাকে গ্রেপ্তারের পর। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জোরালো দাবি ওঠে, তিনি ইসকনের কেউ না। পরে জানা যায়, এক সময় সংগঠনের নেতা থাকলেও নানা কারণে তাকে বহিষ্কার করে সংগঠনটি। গতকাল সংগঠনটি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা পরিষ্কার করেন।