 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                বছরে ৭৫০০ শরণার্থী আশ্রয় দেবে যুক্তরাষ্ট্র, অগ্রাধিকার পাবেন কারা?
 
                                গতি বাড়িয়ে ‘মেলিসা’ এগোচ্ছে বারমুডার দিকে, মৃত্যু বেড়ে ৪৯
 
                                বন্যায় প্লাবিত নিউ ইয়র্ক, ২ জনের মৃত্যু
 
                                পাকিস্তানের জেনারেলের লাগেজে ডামি অ্যাসল্ট রাইফেল, ঢাকা বিমানবন্দরে অস্বস্তি
 
                                আধুনিক ব্যালাস্টিক হেলমেটে সজ্জিত আরসা সদস্যরাঃ বৈদেশিক শক্তির সহয়তার আভাস
 
                                আসিয়ান সম্মেলনে চীন মুক্ত বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে
 
                                ২০২৪ সালের প্রতিবাদ নিয়ে ওএইচসিএইচআর রিপোর্ট তদন্তের আহ্বান-
ইসরায়েল পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালালে কী করবে ইরান?
 
                             
                                               
                    
                         গাজা ও লেবানন পরিস্থিতি ঘিরে নতুন এক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে গোটা মধ্যপ্রাচ্য। মঙ্গলবার ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর বড় ধরনের পাল্টা জবাব দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। এমনকি ইরানের শক্তির অন্যতম বড় কেন্দ্র পরমাণু স্থাপনায় হামলার হুমকিও দিয়ে রেখেছে তেলআবিব।
তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা হলে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে যুদ্ধের যে আগুন ছড়িয়ে পড়বে তা আর নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কি সত্যিই এতবড় ঝুঁকি নেবেন।
ইসরায়েলের সম্ভাব্য নিশানার তালিকায় আছে, ইরানের সামরিক পরমাণু কর্মসূচির কেন্দ্রস্থল পারচিন; তেহরান, বোনাব ও রামসারের গবেষণা চুল্লিগুলো এবং বুশেহর, নাতাঞ্জ, ইসফাহান ও ফেরদোর প্রধান স্থাপনাগুলো। ইরান যাতে এ পারমাণবিক 
বোমা তৈরি করতে না পারে, সেজন্য এসব স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল। জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থা আইএইএর মতে, ইরান বেসামরিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ শক্তির জন্য প্রয়োজনীয় ২০ শতাংশেরও বেশি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। ইসরায়েল ও অন্যদের সন্দেহ, দেশটি খুব অল্প সময়ের মধ্যে পারমাণবিক বোমা তৈরিতে সক্ষম হবে। তাই পরমাণু স্থাপনায় হামলার এখনই সবচেয়ে বড় সুযোগ বলে মনে করছে ইসরায়েল। বিবিসি বলছে, ইসরায়েল অনুমান করার চেষ্টা করছে, তাদের হামলার জবাবে ইরান কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে এবং তা কীভাবে প্রশমিত করা যায়। ইরান জানায়, ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে ইরানও পাল্টা কঠিন আঘাত হানবে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘এটি তেহরানের সক্ষমতার আভাস মাত্র।’ এ হুঁশিয়ারিকে আরও
জোরদার করে আইআরজিসি বলেছে, ‘ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটি যদি ইরানের অভিযানের প্রতিক্রিয়া জানায়, তবে তারা বিধ্বংসী হামলার মুখোমুখি হবে।’ এরও আগে ইরান হুমকি দিয়ে বলেছিল, ইসরায়েল যদি কখনো তাদের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, তাহলে তাদেরও এ ধরনের স্থাপনা অক্ষত থাকবে না। সম্প্রতি একজন সাংবাদিক বাইডেনের কাছে জানতে চান, ইসরায়েল যদি এখন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করতে চায়, তাতে আপনি সমর্থন দেবেন কি না? বাইডেন সোজাসাপটা জবাব দেন, ‘না’। তিনি বলেন, ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া জানানোর অধিকার রয়েছে। তবে সেটা পরমাণু স্থাপনায় হোক সেটা চান না। এদিকে দুই মার্কিন কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানো উচিত হবে না ইসরায়েলের। এর ফলে ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে,
যা হয়তো সামাল দেওয়া যাবে না।
                    
                                                          
                    
                    
                                    বোমা তৈরি করতে না পারে, সেজন্য এসব স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল। জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থা আইএইএর মতে, ইরান বেসামরিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ শক্তির জন্য প্রয়োজনীয় ২০ শতাংশেরও বেশি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে। ইসরায়েল ও অন্যদের সন্দেহ, দেশটি খুব অল্প সময়ের মধ্যে পারমাণবিক বোমা তৈরিতে সক্ষম হবে। তাই পরমাণু স্থাপনায় হামলার এখনই সবচেয়ে বড় সুযোগ বলে মনে করছে ইসরায়েল। বিবিসি বলছে, ইসরায়েল অনুমান করার চেষ্টা করছে, তাদের হামলার জবাবে ইরান কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে এবং তা কীভাবে প্রশমিত করা যায়। ইরান জানায়, ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে ইরানও পাল্টা কঠিন আঘাত হানবে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘এটি তেহরানের সক্ষমতার আভাস মাত্র।’ এ হুঁশিয়ারিকে আরও
জোরদার করে আইআরজিসি বলেছে, ‘ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটি যদি ইরানের অভিযানের প্রতিক্রিয়া জানায়, তবে তারা বিধ্বংসী হামলার মুখোমুখি হবে।’ এরও আগে ইরান হুমকি দিয়ে বলেছিল, ইসরায়েল যদি কখনো তাদের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, তাহলে তাদেরও এ ধরনের স্থাপনা অক্ষত থাকবে না। সম্প্রতি একজন সাংবাদিক বাইডেনের কাছে জানতে চান, ইসরায়েল যদি এখন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করতে চায়, তাতে আপনি সমর্থন দেবেন কি না? বাইডেন সোজাসাপটা জবাব দেন, ‘না’। তিনি বলেন, ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া জানানোর অধিকার রয়েছে। তবে সেটা পরমাণু স্থাপনায় হোক সেটা চান না। এদিকে দুই মার্কিন কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানো উচিত হবে না ইসরায়েলের। এর ফলে ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে,
যা হয়তো সামাল দেওয়া যাবে না।

 
             

