যে ৫ জনপ্রিয় সিনেমায় দেখানো হয়েছে ভূমিকম্পের ভয়াবহতা
ছুটি দিনের সকালে দেশজুড়ে অনুভূত শক্তিশালী ভূমিকম্পে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে লাখো মানুষের মনে। বাস্তব জীবনের এই ভীতিকর অভিজ্ঞতার মতোই পৃথিবীর বিভিন্ন সময়ের ভয়াবহ ভূমিকম্পকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে বহু সিনেমা
। এসব চলচ্চিত্রে ফুটে উঠেছে ধ্বংসস্তূপ, মানুষের সংগ্রাম, বাঁচার লড়াই এবং মানবিক আবেগের গভীরতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভূমিকম্পভিত্তিক পাঁচটি জনপ্রিয় সিনেমার গল্প।
ডোয়াইন জনসন অভিনীত এই দুর্যোগনির্ভর ব্লকবাস্টার ছবিটি নির্মিত হয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ার ভয়ঙ্কর ‘স্যান অ্যানড্রেস ফল্ট’-কে কেন্দ্র করে। একদিন এই ফল্ট লাইনে একটি শক্তিশালী ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ধ্বংস করে দেয় পুরো অঞ্চল।
গল্পে দেখা যায়—একজন রেসকিউ পাইলট নিজের স্ত্রীকে নিয়ে লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে সান ফ্রান্সিসকোতে ছুটে যান তাদের একমাত্র মেয়েকে উদ্ধার করতে।
বহুতল ভবন ধস, সুনামি ও ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ছবিটিকে করে তুলেছে আরও বাস্তবসম্মত। ২. দি ইম্পসিবল (২০১২) ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরীয় ভূমিকম্প ও ভয়াবহ সুনামির সত্য ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এই ছবিটি বিশ্বজুড়ে প্রশংসা কুড়ায়। গল্পে রয়েছে—থাইল্যান্ডে ছুটি কাটাতে যাওয়া এক স্প্যানিশ পরিবারের জীবন-মরণ সংগ্রাম। এক মুহূর্তে দানবীয় ঢেউ সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে গেলে পরিবারটি ছিটকে পড়ে বিভিন্ন স্থানে। একে অপরকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা, বেদনা এবং বেঁচে থাকার সংগ্রাম এই ছবিটিকে অত্যন্ত আবেগময় করে তোলে। ৩. আফটারশক (২০১২) দুর্যোগধর্মী এই চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে চিলির একটি নাইটক্লাবে ভূমিকম্প আঘাত হানার পর ঘটে যাওয়া ভয়াবহ পরিস্থিতি। ভূমিকম্পের ধাক্কায় ভবন ধসে পড়লে বেঁচে যাওয়া একদল পর্যটক ধ্বংসস্তূপ থেকে
বেরিয়ে আসলেও তাদের ভয়ানক যাত্রা তখনই শুরু হয়। বেঁচে থাকার সংগ্রাম, ভয় ও অনিশ্চয়তা বাস্তবসম্মতভাবে ফুটে উঠেছে ছবিটিতে। ৪. দ্য কোয়াক (২০১৮) নরওয়েজিয়ান এই চলচ্চিত্রটি জনপ্রিয় ‘দ্য ওয়েভ’-এর সিক্যুয়েল। গল্পে দেখানো হয়—একজন ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ ক্রিশ্চিয়ান আইকজর্ড বুঝতে পারেন যে অসলো শহরে শিগগিরই বড় ধরনের ভূমিকম্প হতে পারে। তার সতর্কবার্তাকে কেউ গুরুত্ব না দিলে পরিস্থিতি ভয়ানক আকার ধারণ করে। বিশাল ধসের মধ্যে আটকে পড়া পরিবারকে বাঁচাতে তার শুরু হয় জীবনবাজি লড়াই। পরিবার, ভয় এবং মানবিক টানাপোড়েন ছবিটিকে বিশেষ মাত্রা দিয়েছে। ৫. আর্থকোয়েক (১৯৭৪) হলিউডের এই ক্লাসিক দুর্যোগ চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়েছে লস অ্যাঞ্জেলেসে আঘাত হানা এক কাল্পনিক ৯.৯ মাত্রার ভূমিকম্প। পরিবার, সম্পর্ক, মানবিক টানাপোড়েন ও শহরজুড়ে
ধ্বংসযজ্ঞ—সবকিছুই অত্যন্ত বাস্তবানুগভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ ইফেক্ট এবং তারকাবহুল অভিনয়ের জন্য ছবিটি এখনও দর্শকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ভূমিকম্প পরিস্থিতি শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিট ২৬ সেকেন্ডে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুভূত শক্তিশালী ভূমিকম্পে অন্তত ছয়জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৭। কম্পন অনুভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ আতঙ্কে ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। বিভিন্ন স্থানে দেয়াল ধস, ফাটলসহ নানা ক্ষয়ক্ষতির ঘটনাও ঘটে।
বহুতল ভবন ধস, সুনামি ও ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ছবিটিকে করে তুলেছে আরও বাস্তবসম্মত। ২. দি ইম্পসিবল (২০১২) ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরীয় ভূমিকম্প ও ভয়াবহ সুনামির সত্য ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এই ছবিটি বিশ্বজুড়ে প্রশংসা কুড়ায়। গল্পে রয়েছে—থাইল্যান্ডে ছুটি কাটাতে যাওয়া এক স্প্যানিশ পরিবারের জীবন-মরণ সংগ্রাম। এক মুহূর্তে দানবীয় ঢেউ সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে গেলে পরিবারটি ছিটকে পড়ে বিভিন্ন স্থানে। একে অপরকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা, বেদনা এবং বেঁচে থাকার সংগ্রাম এই ছবিটিকে অত্যন্ত আবেগময় করে তোলে। ৩. আফটারশক (২০১২) দুর্যোগধর্মী এই চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে চিলির একটি নাইটক্লাবে ভূমিকম্প আঘাত হানার পর ঘটে যাওয়া ভয়াবহ পরিস্থিতি। ভূমিকম্পের ধাক্কায় ভবন ধসে পড়লে বেঁচে যাওয়া একদল পর্যটক ধ্বংসস্তূপ থেকে
বেরিয়ে আসলেও তাদের ভয়ানক যাত্রা তখনই শুরু হয়। বেঁচে থাকার সংগ্রাম, ভয় ও অনিশ্চয়তা বাস্তবসম্মতভাবে ফুটে উঠেছে ছবিটিতে। ৪. দ্য কোয়াক (২০১৮) নরওয়েজিয়ান এই চলচ্চিত্রটি জনপ্রিয় ‘দ্য ওয়েভ’-এর সিক্যুয়েল। গল্পে দেখানো হয়—একজন ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ ক্রিশ্চিয়ান আইকজর্ড বুঝতে পারেন যে অসলো শহরে শিগগিরই বড় ধরনের ভূমিকম্প হতে পারে। তার সতর্কবার্তাকে কেউ গুরুত্ব না দিলে পরিস্থিতি ভয়ানক আকার ধারণ করে। বিশাল ধসের মধ্যে আটকে পড়া পরিবারকে বাঁচাতে তার শুরু হয় জীবনবাজি লড়াই। পরিবার, ভয় এবং মানবিক টানাপোড়েন ছবিটিকে বিশেষ মাত্রা দিয়েছে। ৫. আর্থকোয়েক (১৯৭৪) হলিউডের এই ক্লাসিক দুর্যোগ চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়েছে লস অ্যাঞ্জেলেসে আঘাত হানা এক কাল্পনিক ৯.৯ মাত্রার ভূমিকম্প। পরিবার, সম্পর্ক, মানবিক টানাপোড়েন ও শহরজুড়ে
ধ্বংসযজ্ঞ—সবকিছুই অত্যন্ত বাস্তবানুগভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ ইফেক্ট এবং তারকাবহুল অভিনয়ের জন্য ছবিটি এখনও দর্শকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ভূমিকম্প পরিস্থিতি শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিট ২৬ সেকেন্ডে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুভূত শক্তিশালী ভূমিকম্পে অন্তত ছয়জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৭। কম্পন অনুভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ আতঙ্কে ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। বিভিন্ন স্থানে দেয়াল ধস, ফাটলসহ নানা ক্ষয়ক্ষতির ঘটনাও ঘটে।



