ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯
জম্মু ও কাশ্মিরের শ্রীনগরের নৌগাম পুলিশ স্টেশনে গত রাত ১১:২০ মিনিটের দিকে একটি ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, যাতে কমপক্ষে ৯ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছেন।
বিস্ফোরণটি ঘটে যখন পুলিশ, ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি (এফএসএল) দল এবং স্থানীয় তহসিলদারের একটি যৌথ দল দিল্লি রেড ফোর্ট ব্লাস্টের সাথে যুক্ত আন্তঃরাজ্য সন্ত্রাসী মডিউল থেকে জব্দকৃত প্রায় ২,৯০০ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটসহ বিস্ফোরক উপাদান পরিদর্শন এবং নমুনা সংগ্রহ করছিল।
কর্তৃপক্ষ স্পষ্ট করেছে যে, এটি কোনো সন্ত্রাসী হামলা নয়, বরং একটি দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনা।
জম্মু ও কাশ্মির পুলিশের একটি অফিসিয়াল স্টেটমেন্ট অনুসারে, বিস্ফোরণটি “রুটিন পরিদর্শন এবং নমুনা সংগ্রহের সময়” ঘটেছে।
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন স্টেট ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির একজন সিনিয়র ইন্সপেক্টর, যিনি
‘হোয়াইট-কলার টেরর মডিউল’ তদন্তের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এবং একজন নায়েব তহসিলদার। আহতদের অধিকাংশই পুলিশ কর্মকর্তা এবং ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ, যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। আহতরা ইন্ডিয়ান আর্মির ৯২ বেস হাসপাতাল এবং শের-ই-কাশ্মির ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসে (এসকেআইএমএস) চিকিৎসাধীন। ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স এবং ফায়ার টেন্ডার পৌঁছে যায় এবং এলাকাটি কড়া নিরাপত্তা কাভারেজে থাকে। সিসিটিভি ফুটেজে বিস্ফোরণের মুহূর্ত ধরা পড়েছে, যাতে দেখা যায় যে, মজুদকৃত বিস্ফোরকের একটি অংশ হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়ে পুলিশ স্টেশনের অভ্যন্তরীণ অংশ ধ্বংস করে দিয়েছে। কাছাকাছি ভবনগুলোর জানালা ভেঙে পড়ে এবং এলাকায় কাঁপুনি অনুভূত হয়। পুলিশের তদন্ত অনুসারে, এই অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটসহ বিস্ফোরকগুলো জব্দ হয়েছে অক্টোবর মাসে একটি ‘হোয়াইট-কলার টেরর ইকোসিস্টেম’ থেকে, যা জায়শ-ই-মোহাম্মদ এবং আনসার গজওয়াত-উল-হিন্দের
সাথে যুক্ত। এই মডিউলে জড়িত ছিলেন কয়েকজন র্যাডিকালাইজড ডাক্তার এবং ছাত্র, যাদের থেকে হরিয়ানার ফরিদাবাদে ৩,০০০ কেজিরও বেশি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, পটাশিয়াম নাইট্রেট এবং সালফার উদ্ধার করা হয়। এই উপাদানগুলোর সাথে যুক্ত ছিল এই সপ্তাহের শুরুতে দিল্লির রেড ফোর্টে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণ, যাতে ১৩ জন নিহত হন। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন ডা. আদিল আহমদ রাদার, ডা. মুজাম্মিল শাকিল এবং ডা. শাহিন সাইদ, যারা পাকিস্তান এবং অন্যান্য দেশের হ্যান্ডলারদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করত। জম্মু ও কাশ্মির পুলিশের একজন সিনিয়র অফিসার বলেন, “এটি একটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। আমরা তদন্ত করে কারণ নির্ণয় করছি, কিন্তু প্রাথমিকভাবে এটি দুর্ঘটনামূলক বলে মনে হচ্ছে। সন্ত্রাসী কোনো ইনভলভমেন্ট নেই।” এনআইএ (জাতীয় তদন্ত সংস্থা)
এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষরা তদন্তে যোগ দিয়েছেন। রাজনৈতিক নেতারা ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং দ্রুত তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। এই ঘটনা জম্মু ও কাশ্মিরে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানকে আরও জটিল করে তুলেছে, যা সাম্প্রতিককালে ‘হোয়াইট-কলার’ নেটওয়ার্কের উত্থানের সাথে যুক্ত। আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য তদন্তের ফলাফলের অপেক্ষা রয়েছে।
‘হোয়াইট-কলার টেরর মডিউল’ তদন্তের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এবং একজন নায়েব তহসিলদার। আহতদের অধিকাংশই পুলিশ কর্মকর্তা এবং ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ, যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। আহতরা ইন্ডিয়ান আর্মির ৯২ বেস হাসপাতাল এবং শের-ই-কাশ্মির ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসে (এসকেআইএমএস) চিকিৎসাধীন। ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স এবং ফায়ার টেন্ডার পৌঁছে যায় এবং এলাকাটি কড়া নিরাপত্তা কাভারেজে থাকে। সিসিটিভি ফুটেজে বিস্ফোরণের মুহূর্ত ধরা পড়েছে, যাতে দেখা যায় যে, মজুদকৃত বিস্ফোরকের একটি অংশ হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়ে পুলিশ স্টেশনের অভ্যন্তরীণ অংশ ধ্বংস করে দিয়েছে। কাছাকাছি ভবনগুলোর জানালা ভেঙে পড়ে এবং এলাকায় কাঁপুনি অনুভূত হয়। পুলিশের তদন্ত অনুসারে, এই অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটসহ বিস্ফোরকগুলো জব্দ হয়েছে অক্টোবর মাসে একটি ‘হোয়াইট-কলার টেরর ইকোসিস্টেম’ থেকে, যা জায়শ-ই-মোহাম্মদ এবং আনসার গজওয়াত-উল-হিন্দের
সাথে যুক্ত। এই মডিউলে জড়িত ছিলেন কয়েকজন র্যাডিকালাইজড ডাক্তার এবং ছাত্র, যাদের থেকে হরিয়ানার ফরিদাবাদে ৩,০০০ কেজিরও বেশি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, পটাশিয়াম নাইট্রেট এবং সালফার উদ্ধার করা হয়। এই উপাদানগুলোর সাথে যুক্ত ছিল এই সপ্তাহের শুরুতে দিল্লির রেড ফোর্টে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণ, যাতে ১৩ জন নিহত হন। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন ডা. আদিল আহমদ রাদার, ডা. মুজাম্মিল শাকিল এবং ডা. শাহিন সাইদ, যারা পাকিস্তান এবং অন্যান্য দেশের হ্যান্ডলারদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করত। জম্মু ও কাশ্মির পুলিশের একজন সিনিয়র অফিসার বলেন, “এটি একটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। আমরা তদন্ত করে কারণ নির্ণয় করছি, কিন্তু প্রাথমিকভাবে এটি দুর্ঘটনামূলক বলে মনে হচ্ছে। সন্ত্রাসী কোনো ইনভলভমেন্ট নেই।” এনআইএ (জাতীয় তদন্ত সংস্থা)
এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষরা তদন্তে যোগ দিয়েছেন। রাজনৈতিক নেতারা ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং দ্রুত তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। এই ঘটনা জম্মু ও কাশ্মিরে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানকে আরও জটিল করে তুলেছে, যা সাম্প্রতিককালে ‘হোয়াইট-কলার’ নেটওয়ার্কের উত্থানের সাথে যুক্ত। আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য তদন্তের ফলাফলের অপেক্ষা রয়েছে।



