
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাড়িতে পুরুষের তুলনায় নারীরা ৪ গুণ বেশি কাজ করে

আসন্ন জাতিসংঘ অধিবেশনে ড. ইউনুসকে প্রত্যাখান করার আহ্বান জানিয়েছে একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন

ক্রমেই জটিল হচ্ছে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বন্ধে ব্যবস্থা নেবে দুদক

প্রথমবার মানবদেহে শনাক্ত হলো মাংসখেকো পরজীবী

দেশের তিন এলাকাকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা

দেশজুড়ে দখল–চাঁদাবাজি নতুন বন্দোবস্তের জন্য অশনি সংকেত: টিআইবি
৩ দিনে ৩৩ জেলেকে অপহরণ করেছে আরাকান আর্মি

মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মি (এএ) আবারও নাফ নদী থেকে বাংলাদেশি জেলেদের ধরে নিয়ে গেছে।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপসংলগ্ন নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকায় মাছ ধরার ট্রলারসহ ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে যায় তারা।
ট্রলার মালিক সমিতি জানিয়েছে, তিন দিনে মোট ৩৩ জেলেকে অপহরণ করেছে আরাকান আর্মি। চলতি মাসে ২০ দিনে ৪০ জেলে ও ছয়টি ট্রলার-নৌকা ধরে নিয়ে গেছে সংগঠনটি। এ পর্যন্ত কাউকেই ফেরত আনা সম্ভব হয়নি। ফলে স্থানীয় জেলেদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জানান, অপহৃত ট্রলারটির মালিক টেকনাফ পৌরসভার চৌধুরীপাড়ার আবদুল মোনাফের ছেলে উমর ছিদ্দিক। ট্রলারে ৭ মাঝিমাল্লা ছিলেন।
অপহরণের আগে ট্রলারের মাঝি এবাদুল্লাহ মোবাইল ফোনে
জানান, সাগর থেকে ফেরার পথে আরাকান আর্মির স্পিডবোটে জেলেদের ধাওয়া করে আটক করে। পরে ট্রলার ও জেলেদের মিয়ানমারের ফাতংজা খালের দিকে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে জানতে কোস্টগার্ড ও বিজিবির স্থানীয় কর্তাদের একাধিকবার ফোন করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত, গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ২৪৪ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। বিজিবির প্রচেষ্টায় ১৮৯ জেলে ও ২৭টি ট্রলার ফেরত আনা হয়েছে।
জানান, সাগর থেকে ফেরার পথে আরাকান আর্মির স্পিডবোটে জেলেদের ধাওয়া করে আটক করে। পরে ট্রলার ও জেলেদের মিয়ানমারের ফাতংজা খালের দিকে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে জানতে কোস্টগার্ড ও বিজিবির স্থানীয় কর্তাদের একাধিকবার ফোন করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত, গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ২৪৪ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। বিজিবির প্রচেষ্টায় ১৮৯ জেলে ও ২৭টি ট্রলার ফেরত আনা হয়েছে।