
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

‘গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি করছে একটি গ্রুপ’

আবারও কারা হেফাজতে মৃত্যু: মানিকগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা নান্নুর মৃত্যু, নির্যাতনের অভিযোগ স্বজনদের

এমপির বাড়িতে কোটি টাকা চাঁদাবাজিতে গিয়ে গ্রেপ্তার রিয়াদ পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য

সারাদেশে বৈছার সব কমিটি বিলুপ্ত: গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত

৩৬ জুলাই আবাসন প্রকল্পে ‘বালিশ কাণ্ডের’ চেয়েও অনেক বড় হরিলুটের গোমর ফাঁস!

ডিসি প্রসিকিউশন তারেকের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
‘যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর’ লিখে পদত্যাগ বৈছা নেত্রীর

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র (বৈছা) আন্দোলন মুরাদনগর উপজেলার মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া। গতকাল ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া বলেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রে যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? সবাই জানেন আমি দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। আজকের পর থেকে বৈছার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমরা একটি প্লাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। আমাদের হাজারো ভাই-বোন মরেছেন। তাদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করতে পারি না। তাই নিজেই সব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ থেকে এই প্লাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
কেয়া তার বক্তব্যে স্পষ্ট করে জানান, তিনি কোনো রাজনৈতিক
দল বা ব্যক্তি কেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন না। দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে তিনি সবসময় সংগ্রামে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিলেন। এটা দেখে মনে হয়েছে আমাদের শহীদের সঙ্গে বেঈমানি করা হচ্ছে। তাই আমি থাকতে চাচ্ছি না। স্বেচ্ছায় পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কেয়ার পদত্যাগের ঘটনায় বৈছা সংশ্লিষ্টদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রয়া দেখা গেছে। যদিও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাননি কেউ। বৈছার কুমিল্লার জেলা সমন্বয়ক সাকিব হোসাইন বলেন, কেয়ার পদত্যাগের বিষয়টি জেনেছি। তবে আমরা এখনও পদত্যাগ পত্র পাইনি। সে যেসব বিষয়ে অভিযোগ করেছে, আমরা তা খতিয়ে দেখব। তিনি বলেন, আমরা
তো আর সবাইকে চিনি না। এনসিপির প্রোগ্রামে যদি আওয়ামী লীগের কেউ এসে থাকেন তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা উচিত।
দল বা ব্যক্তি কেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন না। দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে তিনি সবসময় সংগ্রামে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিলেন। এটা দেখে মনে হয়েছে আমাদের শহীদের সঙ্গে বেঈমানি করা হচ্ছে। তাই আমি থাকতে চাচ্ছি না। স্বেচ্ছায় পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কেয়ার পদত্যাগের ঘটনায় বৈছা সংশ্লিষ্টদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রয়া দেখা গেছে। যদিও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাননি কেউ। বৈছার কুমিল্লার জেলা সমন্বয়ক সাকিব হোসাইন বলেন, কেয়ার পদত্যাগের বিষয়টি জেনেছি। তবে আমরা এখনও পদত্যাগ পত্র পাইনি। সে যেসব বিষয়ে অভিযোগ করেছে, আমরা তা খতিয়ে দেখব। তিনি বলেন, আমরা
তো আর সবাইকে চিনি না। এনসিপির প্রোগ্রামে যদি আওয়ামী লীগের কেউ এসে থাকেন তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা উচিত।