
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কট্টর হিন্দুত্ববাদী আরএসএস ‘প্রচারকরা’ কেন বিয়ে করতে পারেন না?

আফগানিস্তানে পরিত্যক্ত মার্কিন অস্ত্র এখন জঙ্গিদের হাতে

গাজার যুদ্ধাহত শিশুর ছবি বিশ্বসেরা

জোট সরকারে থাকছেন না বিলাওয়াল

আসাদকে সিরিয়ায় প্রত্যার্পণে রাশিয়ার অস্বীকৃতি

রুশ নাগরিকের মুক্তিতে হামাসের ভূমিকার প্রশংসা করলেন পুতিন

ইরাকে প্রবল বালুঝড় : অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩ হাজার ৭ শতাধিক
বিলুপ্ত প্রজাতির বিড়াল চোরাচালান, পুলিশের জালে গোটা চক্র

স্পেনের ম্যালোরকা শহরে থেকে রাশিয়ান দুই নাগরিককে গ্রেফতার করেছে দেশটির পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই দুই ব্যক্তি বড় একটি চক্রের মাধ্যমে দেশটির বিলুপ্ত প্রজাতির বিড়াল অবৈধ্যভাবে পাচার করছেন।
শুধু তাই নয়, তারা বন্য বিড়ালের সঙ্গে গৃহপালিত বিড়ালের ব্রিড করিয়ে বিশেষ ধরনের বিড়াল তৈরি করতো। তারপর সেগুলো চড়া দামে বাজারে বিক্রি হতো। মূলত ইন্টারনেটের সাহায্যেই তারা এই ব্যবসা চালাতো বলে অভিযোগ।
সোমবার স্পেনের পুলিশ জানিয়েছে, ওই দুই ব্যক্তি বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইনের তোয়াক্কা করেনি, সুরক্ষিত প্রাণির আইনও লঙ্ঘন করেছে। বিড়াল বিক্রির জন্য তারা আইনি কাগজও জাল করেছে। পুলিশের ধারণা, এই ব্যবসার সঙ্গে দেশে-বিদেশে আরও অনেকে জড়িত। অত্যন্ত সুচারুভাবে এই কাজ করা হচ্ছিল বলে
অভিযোগ। গ্রেফতার ওই দুই ব্যক্তির বাড়ি থেকে প্রচুর বিড়াল উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে দুটি সারভাল, ১৬টি ফেলিনস এবং বেশ কিছু কারাকাল প্রজাতির বিড়াল আছে। প্রতিটি প্রজাতিই বিক্রি করা নিষিদ্ধ। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন বয়সের হাইব্রিড বিড়াল উদ্ধার করা হয়েছে। বন্য প্রজাতির সঙ্গে গৃহপালিত বিড়ালের ব্রিড করিয়ে ওই বিড়ালগুলো তৈরি করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকেই এক ৪৮ বছরের রাশিয়ার পুরুষ এবং ৪৬ বছরের নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ৪৮ বছরের এক ইসরাইলিকেও জেরা করা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, রাশিয়ার ওই দম্পতি সামাজিক মাধ্যমে বিড়াল বিক্রির বিজ্ঞাপন দিতো। সেখানে বিড়ালের ব্রিডও লেখা হতো। পুলিশের বক্তব্য, তাদের ওই সামাজিক মাধ্যমের পেজ অত্যন্ত জনপ্রিয়। বহু মানুষ সেখান থেকে বিড়াল
অর্ডার করতো। পুলিশের ধারণা, কেবল সাধারণ মানুষ নয়, ওই পেজের সঙ্গে যুক্ত আন্তর্জাতিক পাচারকারীরাও। যারা এই পাচারের সঙ্গে যুক্ত তারা সাদা বাঘের ব্রিড করছে বলেও পুলিশের আশঙ্কা। দেশটির পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, এই চক্র রাশিয়া, বেলারুশ, ইউক্রেন থেকে গোপন পথে প্রাণিগুলোকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নিয়ে যেত। মূলত বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডের সীমান্ত দিয়ে প্রাণিগুলোকে আনা হতো। সাদা বাঘ, ক্লাউডেড লেপার্ড, হায়না, কালো লেপার্ডের মতো প্রাণিও ওই পেজের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ক্লাউডেড লেপার্ডের জন্য দাম নেওয়া হয়েছে ৬০ হাজার ইউরো। যে বিড়ালগুলোকে ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, সেগুলোকে আপাতত একটি চিড়িয়াখানায় রাখা হয়েছে। তবে প্রতিটি প্রাণিরই শারীরিক
পরীক্ষা করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
অভিযোগ। গ্রেফতার ওই দুই ব্যক্তির বাড়ি থেকে প্রচুর বিড়াল উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে দুটি সারভাল, ১৬টি ফেলিনস এবং বেশ কিছু কারাকাল প্রজাতির বিড়াল আছে। প্রতিটি প্রজাতিই বিক্রি করা নিষিদ্ধ। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন বয়সের হাইব্রিড বিড়াল উদ্ধার করা হয়েছে। বন্য প্রজাতির সঙ্গে গৃহপালিত বিড়ালের ব্রিড করিয়ে ওই বিড়ালগুলো তৈরি করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকেই এক ৪৮ বছরের রাশিয়ার পুরুষ এবং ৪৬ বছরের নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ৪৮ বছরের এক ইসরাইলিকেও জেরা করা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, রাশিয়ার ওই দম্পতি সামাজিক মাধ্যমে বিড়াল বিক্রির বিজ্ঞাপন দিতো। সেখানে বিড়ালের ব্রিডও লেখা হতো। পুলিশের বক্তব্য, তাদের ওই সামাজিক মাধ্যমের পেজ অত্যন্ত জনপ্রিয়। বহু মানুষ সেখান থেকে বিড়াল
অর্ডার করতো। পুলিশের ধারণা, কেবল সাধারণ মানুষ নয়, ওই পেজের সঙ্গে যুক্ত আন্তর্জাতিক পাচারকারীরাও। যারা এই পাচারের সঙ্গে যুক্ত তারা সাদা বাঘের ব্রিড করছে বলেও পুলিশের আশঙ্কা। দেশটির পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, এই চক্র রাশিয়া, বেলারুশ, ইউক্রেন থেকে গোপন পথে প্রাণিগুলোকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নিয়ে যেত। মূলত বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডের সীমান্ত দিয়ে প্রাণিগুলোকে আনা হতো। সাদা বাঘ, ক্লাউডেড লেপার্ড, হায়না, কালো লেপার্ডের মতো প্রাণিও ওই পেজের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ক্লাউডেড লেপার্ডের জন্য দাম নেওয়া হয়েছে ৬০ হাজার ইউরো। যে বিড়ালগুলোকে ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, সেগুলোকে আপাতত একটি চিড়িয়াখানায় রাখা হয়েছে। তবে প্রতিটি প্রাণিরই শারীরিক
পরীক্ষা করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।