
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরাকে প্রবল বালুঝড় : অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩ হাজার ৭ শতাধিক

পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত

ভিসা বাতিল হওয়া অর্ধেকই ভারতীয় শিক্ষার্থী, দাবি কংগ্রেস নেতার

ইসরায়েলি হামলায় একসঙ্গে পরিবারের ১০ সদস্য নিহত

ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ৫৮

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

ইয়েমেনি বন্দরে মার্কিন হামলায় হতাহত ১৮৪
যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ রপ্তানি বন্ধ করল চীন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ তীব্র হওয়ার মধ্যে এবার বেইজিং বিরল কয়েকটি খনিজ পদার্থ এবং চুম্বক রপ্তানি বন্ধ করেছে।
এতে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সরবরাহের ক্ষেত্রে বিশ্বজুড়ে হুমকির মুখে পড়েছে অটোনির্মাতারা থেকে শুরু করে অ্যারোস্পেস নির্মাতা, সেমিকন্ডাকটর কোম্পানি এবং সামরিক কন্ট্রাক্টাররাও।
নিউ ইয়র্ক টাইম্স জানায়, বাণিজ্যযুদ্ধ মোকাবিলা নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে আলোচনা করে এসেছে চীন সরকার। চীন থেকে কোন কোন জিনিস রপ্তানি করা হবে তা নিয়ে একটি নতুন বিধিমালা ব্যবস্থার খসড়া তৈরি করেছে চীন প্রশাসন।
সেই খসড়া তালিকাতেই আছে বিরল খনিজ এবং চুম্বকের কথা। একবার এই নতুন ব্যবস্থা চালু হয়ে গেলে কয়েকটি কোম্পানিসহ যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কনট্রাক্টরদের জন্যও স্থায়ীভাবে এই খনিজ এবং চুম্বক রপ্তানি বন্ধ
হয়ে যেতে পারে। এতে বিপদে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ, গাড়ি থেকে শুরু করে ড্রোন, রোবোট এবং ক্ষেপণাস্ত্র পর্যন্ত অনেককিছু তৈরিতেই চুম্বক অপরিহার্য। চীন প্রশাসন ইতোমধ্যেই বিভিন্ন চীনা বন্দরে চুম্বকের চালান পাঠানো বন্ধ করেছে। সেইসঙ্গে বিরল খনিজ পদার্থও রপ্তানি না করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই খনিজ বৈদ্যুতিক গাড়ি থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম তৈরিতে কাজে লাগে। যুক্তরাষ্ট্রই বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিরল খনিজ এবং চুম্বক আমদানি করে, যার বেশির ভাগটাই আসে চীন থেকে। অনেকেই বলছেন, চীন এই দুই জিনিস রপ্তানি না করলে চাপে পড়বে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শিল্প। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ২ এপ্রিল থেকে চীনের পণ্যে যে শুল্ক কার্যকর করেছেন তার জবাবেই চীনের এমন পদক্ষেপ।
চীন এই সিদ্ধান্ত দুই মাস বহাল রাখলেই কাস্টমারদের গুদাম খালি হয়ে যেতে পারে। চীন সরকার গত ৪ এপ্রিলেই ছয়টি বিরল ভারী ক্ষারমৃত্তিকা-সহ বিরল চুম্বক রপ্তানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। ওই বিরল ক্ষারমৃত্তিকাগুলো কেবল চীনেই পরিশোধন করা হয়। আর বিরল চুম্বকগুলোর ৯০ শতাংশই চীনে উৎপাদিত হয়
হয়ে যেতে পারে। এতে বিপদে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ, গাড়ি থেকে শুরু করে ড্রোন, রোবোট এবং ক্ষেপণাস্ত্র পর্যন্ত অনেককিছু তৈরিতেই চুম্বক অপরিহার্য। চীন প্রশাসন ইতোমধ্যেই বিভিন্ন চীনা বন্দরে চুম্বকের চালান পাঠানো বন্ধ করেছে। সেইসঙ্গে বিরল খনিজ পদার্থও রপ্তানি না করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই খনিজ বৈদ্যুতিক গাড়ি থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম তৈরিতে কাজে লাগে। যুক্তরাষ্ট্রই বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিরল খনিজ এবং চুম্বক আমদানি করে, যার বেশির ভাগটাই আসে চীন থেকে। অনেকেই বলছেন, চীন এই দুই জিনিস রপ্তানি না করলে চাপে পড়বে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শিল্প। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ২ এপ্রিল থেকে চীনের পণ্যে যে শুল্ক কার্যকর করেছেন তার জবাবেই চীনের এমন পদক্ষেপ।
চীন এই সিদ্ধান্ত দুই মাস বহাল রাখলেই কাস্টমারদের গুদাম খালি হয়ে যেতে পারে। চীন সরকার গত ৪ এপ্রিলেই ছয়টি বিরল ভারী ক্ষারমৃত্তিকা-সহ বিরল চুম্বক রপ্তানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। ওই বিরল ক্ষারমৃত্তিকাগুলো কেবল চীনেই পরিশোধন করা হয়। আর বিরল চুম্বকগুলোর ৯০ শতাংশই চীনে উৎপাদিত হয়