
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, চরম ভোগান্তি

রামগতিতে ট্রলারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ঘটনায় নিহত বেড়ে ২

সাবেক স্ত্রীকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

কুষ্টিয়া খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

ছেলে সন্তান না থাকায় স্বামীর চাপে নবজাতক চুরি, তরুণী গ্রেপ্তার

খুলনা মৎস্য বীজ খামার দখল খুবি শিক্ষার্থীদের

তারাগঞ্জে শ্বশুর-জামাতাকে পিটিয়ে হত্যা
ছাত্রীদের শয়নকক্ষে সিসি ক্যামেরা, ঘরে বসে দেখতেন মাদরাসা শিক্ষক

যশোরের শার্শা উপজেলার একটি কওমি মাদ্রাসায় ছাত্রীদের শয়নকক্ষে দুটি করে নাইট ভিশন ক্যামেরা স্থাপন করা ছিল। ওই ক্যামেরার মনিটর শিক্ষকের কক্ষে ছিল। অভিভাবকদের অভিযোগে বুধবার বিকালে সেখানে প্রশাসন অভিযান চালায়। অভিযানে ছাত্রীদের কক্ষ থেকে ১৬টি সিসি ক্যামেরা ও শিক্ষকের কক্ষ থেকে মনিটর জব্দ করা হয়েছে।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাজিব হাসান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ানের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক আবু তাহেরকে (৪৫) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ নিয়ে যায়। পরে যখনই ডাকা হবে, তখনই হাজির হওয়ার শর্তে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
অভিযানে থাকা যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান বলেন, কওমি মাদ্রাসার পাঁচতলা
ভবনের নিচতলায় দুই শিক্ষক থাকেন। ওপরের চারটি তলায় আবাসিক থেকে মেয়েরা লেখাপড়া করে। মেয়েদের শয়নকক্ষে দুটি করে নাইট ভিশন ক্যামেরা স্থাপন করা ছিল। ওই ক্যামেরার মনিটর শিক্ষকের কক্ষে ছিল। মাদ্রাসাটিতে ছাত্রীদের কক্ষে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের ব্যাপারে একজন অভিভাবক যশোরের পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে নারী পুলিশ সদস্য পাঠিয়ে এগুলো জব্দ করা হয়েছে। এক মাসের ফুটেজের রেকর্ড আছে। সেগুলো যাচাইবাছাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, মেয়েদের শোবার ঘরে ক্যামেরা স্থাপন করে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব করা হয়েছে। এটা কেউ করতে পারেন না। এদিকে, মাদ্রাসার মালিক, পরিচালক ও শিক্ষক আবু তাহের দাবি করেন, নিরাপত্তার জন্য সিসি
ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। তিনি যখন সিসি ক্যামেরা দেখেন, তখন তাঁর স্ত্রী সঙ্গে থাকেন। সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ করেন প্রতিষ্ঠানের নারী প্রধান শিক্ষক। তিনি আরো বলেন, গত বছর মাদ্রাসায় ১৮০ মেয়ে ভর্তি হয়েছিল। এখন ভর্তি চলছে। ১২ জন শিক্ষক আছেন। এর মধ্যে নয়জন নারী ও তিনজন পুরুষ।
ভবনের নিচতলায় দুই শিক্ষক থাকেন। ওপরের চারটি তলায় আবাসিক থেকে মেয়েরা লেখাপড়া করে। মেয়েদের শয়নকক্ষে দুটি করে নাইট ভিশন ক্যামেরা স্থাপন করা ছিল। ওই ক্যামেরার মনিটর শিক্ষকের কক্ষে ছিল। মাদ্রাসাটিতে ছাত্রীদের কক্ষে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের ব্যাপারে একজন অভিভাবক যশোরের পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে নারী পুলিশ সদস্য পাঠিয়ে এগুলো জব্দ করা হয়েছে। এক মাসের ফুটেজের রেকর্ড আছে। সেগুলো যাচাইবাছাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, মেয়েদের শোবার ঘরে ক্যামেরা স্থাপন করে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব করা হয়েছে। এটা কেউ করতে পারেন না। এদিকে, মাদ্রাসার মালিক, পরিচালক ও শিক্ষক আবু তাহের দাবি করেন, নিরাপত্তার জন্য সিসি
ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। তিনি যখন সিসি ক্যামেরা দেখেন, তখন তাঁর স্ত্রী সঙ্গে থাকেন। সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ করেন প্রতিষ্ঠানের নারী প্রধান শিক্ষক। তিনি আরো বলেন, গত বছর মাদ্রাসায় ১৮০ মেয়ে ভর্তি হয়েছিল। এখন ভর্তি চলছে। ১২ জন শিক্ষক আছেন। এর মধ্যে নয়জন নারী ও তিনজন পুরুষ।