
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতীয় সাড়ে ৬ হাজার নাগরিককে ভিসা দিচ্ছে পাকিস্তান

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে রংপুরে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

‘মাতাল’ সঙ্গীকে বেশি পছন্দ করে স্ত্রী মৌমাছিরা!

গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির বিক্ষোভ

প্রভাব খাটিয়ে নিউ ইয়র্ক কন্স্যুলেটে বিএনপির সভা করলেন মেক্সিকোর রাষ্ট্রদূত

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

আবারও বাসিন্দাদের সরিয়ে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার কথা বললেন ট্রাম্প
দক্ষিণ চীন সাগরে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

দক্ষিণ চীন সাগরে একটি তেলের খনি আবিষ্কার করেছে চীন। সেখানে ১০ কোটি টনেরও বেশি তেল মজুত থাকতে পারে।
দেশটির জন্য আরও স্বস্তির খবর হচ্ছে, তেলক্ষেত্রটি দক্ষিণ চীন সাগরের কোনো বিতর্কিত অংশে নয়। ফলে কোনো বাধা ছাড়াই তেল উত্তোলন ও বাজারজাত করতে পারবে বেইজিং। সম্প্রতি সিনহুয়া সংবাদ সংস্থার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
জানা গেছে, চীনের জাতীয় অফশোর তেল করপোরেশন (সিএনওওসি) দক্ষিণ চীন সাগরে তেলক্ষেত্রটি আবিষ্কার করেছে। যার প্রমাণিত মজুত ১০ কোটি টনেরও বেশি।
নতুন আবিষ্কৃত খনিটির নাম দেওয়া হয়েছে হুইঝো ১৯-৬। খনিটি দক্ষিণ চীন সাগরের চীনের এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত, যা দেশটির উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল বা ৩৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
দক্ষিণ
চীন সাগরে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার শেনজেন উপকূল থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার (১০৬ মাইল) দূরে অবস্থিত এই তেলক্ষেত্রটি গড়ে ১০০ মিটার পানির গভীরতায় অবস্থিত। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরীক্ষামূলক খনন থেকে দৈনিক ৪১৩ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল এবং ৬৮,০০০ ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হুইঝো ১৯-৬ হলো চীনের প্রথম বৃহৎ আকারের সমন্বিত ক্লাস্টিক তেলক্ষেত্র যা গভীর থেকে অতি-গভীর স্তরে অবস্থিত। তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য এই ধরনের মজুত চ্যালেঞ্জিং। কারণ এই গভীরতায় উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপ রয়েছে। সেখান থেকে পুরোদমে খনিজ উত্তোলন উচ্চপ্রযুক্তিনির্ভর। চীন তার জ্বালানি নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমদানিনির্ভরতা কমাতে চায়। এ জন্য দেশটি নতুন খনি আবিষ্কারে মনোযোগী। হুইঝো ১৯-৬
খনির মজুত সফলভাবে উত্তোলন করা গেলে চীনের আমদানিনির্ভরতা বেশ কমে আসবে।
চীন সাগরে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার শেনজেন উপকূল থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার (১০৬ মাইল) দূরে অবস্থিত এই তেলক্ষেত্রটি গড়ে ১০০ মিটার পানির গভীরতায় অবস্থিত। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরীক্ষামূলক খনন থেকে দৈনিক ৪১৩ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল এবং ৬৮,০০০ ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হুইঝো ১৯-৬ হলো চীনের প্রথম বৃহৎ আকারের সমন্বিত ক্লাস্টিক তেলক্ষেত্র যা গভীর থেকে অতি-গভীর স্তরে অবস্থিত। তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য এই ধরনের মজুত চ্যালেঞ্জিং। কারণ এই গভীরতায় উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপ রয়েছে। সেখান থেকে পুরোদমে খনিজ উত্তোলন উচ্চপ্রযুক্তিনির্ভর। চীন তার জ্বালানি নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমদানিনির্ভরতা কমাতে চায়। এ জন্য দেশটি নতুন খনি আবিষ্কারে মনোযোগী। হুইঝো ১৯-৬
খনির মজুত সফলভাবে উত্তোলন করা গেলে চীনের আমদানিনির্ভরতা বেশ কমে আসবে।