
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতে ঈদের নামাজ আদায়কারীদের ওপর ফুল ছিটালেন হিন্দুরা

আগামী ঈদ করবেন আরাকানে, আশা রোহিঙ্গাদের

কলকাতায় ঈদের নামাজের আগে স্বাধীন ফিলিস্তিনির দাবিতে মিছিল

ঈদের দিন গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৬৪

মিয়ানমারে কেন এত বিধ্বংসী ভূমিকম্প

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে দুই কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে: জাতিসংঘ

বোমাবর্ষণ ও খাদ্য সংকটের মধ্যে গাজায় ‘শোকাবহ ঈদ’
দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের পরও শি জিনপিংয়ের পরিবারের হাতে কোটি কোটি ডলারের সম্পদ

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পরিবারের সদস্যরা এখনো কোটি কোটি ডলারের ব্যবসায়িক উদ্যোগ ও আর্থিক বিনিয়োগের মালিক, এমনটাই জানিয়েছে রেডিও ফ্রি এশিয়া, যা যুক্তরাষ্ট্রের সূত্রের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে।
২০১২ সালে ক্ষমতায় আসার পর শি জিনপিং চীনের কমিউনিস্ট দলের সব স্তরে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান শুরু করেন। প্রভাবশালী কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মচারী উভয়ের বিরুদ্ধেই এই অভিযান পরিচালিত হয়, যার ফলে কয়েক লাখ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে রেডিও ফ্রি এশিয়া।
রেডিও ফ্রি এশিয়ার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা অফিস অফ দ্য ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স ইঙ্গিত দিয়েছে যে,
শি জিনপিংয়ের পরিবারের সদস্যরা বিপুল পরিমাণ আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণ করেছেন এবং তাদের রাজনৈতিক সংযোগের মাধ্যমে বেসরকারি ও রাষ্ট্র পরিচালিত উভয় খাত থেকেই লাভবান হয়েছেন। তাদের উচ্চপদস্থ অবস্থান তাদের জন্য বিশেষ সুবিধাজনক তথ্যের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করতে পারে এবং রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংযোগের কারণে রাষ্ট্র ও বেসরকারি খাত উভয় ক্ষেত্রেই তাদের বিনিয়োগ লাভবান হয়েছে, অফিস অফ দ্য ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স-এর প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে রেডিও ফ্রি এশিয়া জানিয়েছে। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, চীনে কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা, স্বাধীন তদারকির অভাব এবং বিশেষ করে প্রাদেশিক পর্যায়ে জবাবদিহিতার সীমাবদ্ধতা দুর্নীতিকে আরও উৎসাহিত করছে। এসব কারণেই সরকারি কর্মকর্তারা তাদের বেতন থেকে আনুমানিক চার
থেকে ছয় গুণ বেশি সম্পদ অবৈধ উপায়ে অর্জন করতে পারছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের সম্পদের ব্যাপক অ্যাক্সেস পান এবং ঘুস ও অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সুবিধা নিয়ে থাকেন, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে চীনের জাতীয় গণ কংগ্রেস-এর সদস্যপদকে একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। অফিস অফ দ্য ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স জানিয়েছে, জাতীয় গণ কংগ্রেস-এর সদস্যপদ অর্জনের জন্য ব্যক্তিরা বিপুল ব্যয় করেন, যা প্রায়ই ঘুষের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। ক্ষমতায় থাকাকালীন বা পরবর্তী সময়েও তারা ব্যবসায়িক লেনদেন সহজতর করতে ঘুষ গ্রহণ করে থাকেন। জাতীয় গণ কংগ্রেস, যা চীনের আইনসভার নামমাত্র সংসদ হিসেবে পরিচিত, অনেকের কাছেই এটি মর্যাদার প্রতীক
এবং সরকারে সংবেদনশীল তথ্যের অ্যাক্সেস পাওয়ার একটি মাধ্যম বলে গণ্য হয়, বলে জানিয়েছে রেডিও ফ্রি এশিয়া।
শি জিনপিংয়ের পরিবারের সদস্যরা বিপুল পরিমাণ আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণ করেছেন এবং তাদের রাজনৈতিক সংযোগের মাধ্যমে বেসরকারি ও রাষ্ট্র পরিচালিত উভয় খাত থেকেই লাভবান হয়েছেন। তাদের উচ্চপদস্থ অবস্থান তাদের জন্য বিশেষ সুবিধাজনক তথ্যের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করতে পারে এবং রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংযোগের কারণে রাষ্ট্র ও বেসরকারি খাত উভয় ক্ষেত্রেই তাদের বিনিয়োগ লাভবান হয়েছে, অফিস অফ দ্য ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স-এর প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে রেডিও ফ্রি এশিয়া জানিয়েছে। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, চীনে কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা, স্বাধীন তদারকির অভাব এবং বিশেষ করে প্রাদেশিক পর্যায়ে জবাবদিহিতার সীমাবদ্ধতা দুর্নীতিকে আরও উৎসাহিত করছে। এসব কারণেই সরকারি কর্মকর্তারা তাদের বেতন থেকে আনুমানিক চার
থেকে ছয় গুণ বেশি সম্পদ অবৈধ উপায়ে অর্জন করতে পারছেন। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের সম্পদের ব্যাপক অ্যাক্সেস পান এবং ঘুস ও অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সুবিধা নিয়ে থাকেন, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে চীনের জাতীয় গণ কংগ্রেস-এর সদস্যপদকে একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। অফিস অফ দ্য ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স জানিয়েছে, জাতীয় গণ কংগ্রেস-এর সদস্যপদ অর্জনের জন্য ব্যক্তিরা বিপুল ব্যয় করেন, যা প্রায়ই ঘুষের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। ক্ষমতায় থাকাকালীন বা পরবর্তী সময়েও তারা ব্যবসায়িক লেনদেন সহজতর করতে ঘুষ গ্রহণ করে থাকেন। জাতীয় গণ কংগ্রেস, যা চীনের আইনসভার নামমাত্র সংসদ হিসেবে পরিচিত, অনেকের কাছেই এটি মর্যাদার প্রতীক
এবং সরকারে সংবেদনশীল তথ্যের অ্যাক্সেস পাওয়ার একটি মাধ্যম বলে গণ্য হয়, বলে জানিয়েছে রেডিও ফ্রি এশিয়া।