
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নির্বাচনে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে নানা চেষ্টা চলছে : তারেক রহমান

আমাদের দাবি না মানলে নির্বাচন হবে না : জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি

ফেসবুকে পোস্টে পদত্যাগের পর জাবি বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার
সংরক্ষিত আসনের নামে নারী নেতৃত্বের পথ রুদ্ধ

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা প্রশংসা করে জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা বলেছেন, দেশের রাজনীতিতে নারীরা সব সময় অবহেলিত। তাদের উঠিয়ে আনার উদ্যোগ কখনো নেওয়া হয়নি। বরং বারবার বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে নারীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনের নামে নারী নেতৃত্ব উঠে আসার পথ রাজনৈতিকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। অথচ নারীরা সুযোগ পেলেই দেশ ও দেশের মানুষের জন্য রাস্তায় নামেন এবং আন্দোলন করেন।
শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে নারীর হিস্যা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখপাত্র সামান্তা শারমিন,
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা, জাতীয় নাগরিক কমিটির সহ-মুখপাত্র মুশফিক উস সালেহীন প্রমুখ। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের অংশগ্রহণ না থাকলে অভ্যুত্থানে সফলতা আসত কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। আন্দোলনে নারীদের ছবি আমাদের মনে করিয়ে দেয় নারীরা ঘরে বসে থাকার জন্য নয়। আমরা চাই আগামীর বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব বৃদ্ধি পাক। সেজন্য সব জায়গায় নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। আখতার হোসেন বলেন, জুলাই আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। তারা সামনে থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। নারীদের চলা পথে যত সমস্যা রয়েছে—সেগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করতে হবে। তিনি বলেন, নারীদের নিরাপত্তাহীনতা এক দিনের নয়। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে
হবে এবং তাদের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। সামান্তা শারমিন বলেন, জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনের নামে নারী নেতৃত্ব উঠে আসার পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে কখনোই নারীদের তুলে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাদের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নারী নেতৃত্বে গুরুত্ব দিতে হবে। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ভূমিকা রাখতে হবে। উমামা ফাতেমা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা ভূমিকা রেখেছেন। কিন্তু অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে নারীরা অনেকটাই হারিয়ে গেছেন। অথচ সুযোগ পেলেই নারীরা ঝুঁকি নিয়ে রাজপথে নামেন এবং নেতৃত্ব দেন। তারা কিন্তু রাজনৈতিক হিসাব করেন না। তারা দেশ ও দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা, জাতীয় নাগরিক কমিটির সহ-মুখপাত্র মুশফিক উস সালেহীন প্রমুখ। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের অংশগ্রহণ না থাকলে অভ্যুত্থানে সফলতা আসত কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। আন্দোলনে নারীদের ছবি আমাদের মনে করিয়ে দেয় নারীরা ঘরে বসে থাকার জন্য নয়। আমরা চাই আগামীর বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব বৃদ্ধি পাক। সেজন্য সব জায়গায় নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। আখতার হোসেন বলেন, জুলাই আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। তারা সামনে থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। নারীদের চলা পথে যত সমস্যা রয়েছে—সেগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করতে হবে। তিনি বলেন, নারীদের নিরাপত্তাহীনতা এক দিনের নয়। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে
হবে এবং তাদের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। সামান্তা শারমিন বলেন, জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনের নামে নারী নেতৃত্ব উঠে আসার পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে কখনোই নারীদের তুলে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাদের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নারী নেতৃত্বে গুরুত্ব দিতে হবে। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ভূমিকা রাখতে হবে। উমামা ফাতেমা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা ভূমিকা রেখেছেন। কিন্তু অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে নারীরা অনেকটাই হারিয়ে গেছেন। অথচ সুযোগ পেলেই নারীরা ঝুঁকি নিয়ে রাজপথে নামেন এবং নেতৃত্ব দেন। তারা কিন্তু রাজনৈতিক হিসাব করেন না। তারা দেশ ও দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেন।