
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় অনাহারে অপুষ্টিতে ৫৭ শিশুর মৃত্যু, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা

ইসরাইলের বর্বরোচিত হামলায় নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল সৌদি আরব

নতুন নিষেধাজ্ঞা কি থামাতে পারবে ইরানের পরমাণু অভিযাত্রা?

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪২

গাজা নিয়ে নেতানিয়াহুর ভয়ংকর হুমকি
যুদ্ধবিরতি ও বন্দিমুক্তি নিয়ে শেষ ভাষণে যা বললেন বাইডেন

সদ্য বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার টেলিভিশন ভাষণে গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং এর অর্জন নিয়ে আলোচনা করেছেন। রোববার তিন ইসরাইলি বন্দির মুক্তি পর দেওয়া তার বক্তব্যের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো নিচে তুলে ধরা হলো-
বক্তব্যের শুরুতেই ‘আজ গাজায় গোলাগুলি ও বোমার শব্দ থেমে গেছে’ বলে উল্লেখ করেন জো বাইডেন।
তিনি একে তার প্রেসিডেন্সির অন্যতম কঠিন কূটনৈতিক প্রচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করেন।
একই সঙ্গে এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি ইসরাইলের ওপর ক্রমাগত চাপ এবং মার্কিন সরকারের কৌশলগত সমর্থনের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাইডেন দাবি করেন, এই যুদ্ধবিরতি মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান অবস্থার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়।
গাজায় হামাসের প্রভাব এবং লেবাননে হিজবুল্লাহর অবস্থান উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল হয়েছে বলেও মনে করেন বিদায়ী
মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘এই অঞ্চলের রাজনীতি এবং নিরাপত্তার কাঠামো এখন মৌলিকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে’। গাজায় মানবিক সহায়তার প্রসঙ্গে বাইডেন বলেন, যুদ্ধবিরতির ফলে গাজার বেসামরিক জনগণের জন্য সহায়তার পথ খুলে গেছে। গাজার জনগণের জন্য শত শত ট্রাক ত্রাণ সহায়তা নিয়ে প্রবেশ করছে। এই ট্রাকগুলো খাদ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং আশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা সামগ্রী নিয়ে যাচ্ছে। সফলতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বাইডেন এ সময় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক সহযোগিতার উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল সংঘাত থামানো এবং এটি আমরা অর্জন করতে পেরেছি। তবে আমাদের কাজ এখানেই শেষ হয়নি। শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আরও পদক্ষেপ নিতে হবে’। যুদ্ধবিরতি চুক্তি গাজার এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি
১৫ মাস ধরে চলমান সংঘাতের অবসান ঘটানোর প্রথম ধাপ। চুক্তির আওতায়- ইসরাইল ধাপে ধাপে প্রায় ২,০০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে এবং হামাসও ধাপে ধাপে প্রায় ৩৩ জন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেবে। চুক্তিতে ছয় সপ্তাহের একটি শান্তি সময়কাল নিশ্চিত করা হয়েছে, যা ভবিষ্যৎ আলোচনা এবং দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। সূত্র: আল-জাজিরা ও এপি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘এই অঞ্চলের রাজনীতি এবং নিরাপত্তার কাঠামো এখন মৌলিকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে’। গাজায় মানবিক সহায়তার প্রসঙ্গে বাইডেন বলেন, যুদ্ধবিরতির ফলে গাজার বেসামরিক জনগণের জন্য সহায়তার পথ খুলে গেছে। গাজার জনগণের জন্য শত শত ট্রাক ত্রাণ সহায়তা নিয়ে প্রবেশ করছে। এই ট্রাকগুলো খাদ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং আশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা সামগ্রী নিয়ে যাচ্ছে। সফলতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বাইডেন এ সময় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক সহযোগিতার উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল সংঘাত থামানো এবং এটি আমরা অর্জন করতে পেরেছি। তবে আমাদের কাজ এখানেই শেষ হয়নি। শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আরও পদক্ষেপ নিতে হবে’। যুদ্ধবিরতি চুক্তি গাজার এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি
১৫ মাস ধরে চলমান সংঘাতের অবসান ঘটানোর প্রথম ধাপ। চুক্তির আওতায়- ইসরাইল ধাপে ধাপে প্রায় ২,০০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে এবং হামাসও ধাপে ধাপে প্রায় ৩৩ জন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেবে। চুক্তিতে ছয় সপ্তাহের একটি শান্তি সময়কাল নিশ্চিত করা হয়েছে, যা ভবিষ্যৎ আলোচনা এবং দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। সূত্র: আল-জাজিরা ও এপি