নিউইয়র্কে চালু হচ্ছে বড় আকারের অভিবাসী আশ্রয়কেন্দ্র – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ১১ জানুয়ারি, ২০২৫
     ৫:২৭ অপরাহ্ণ

নিউইয়র্কে চালু হচ্ছে বড় আকারের অভিবাসী আশ্রয়কেন্দ্র

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ | ৫:২৭ 93 ভিউ
নিউইয়র্ক শহরের ব্রঙ্কসে একটি বড় আকারের অভিবাসী আশ্রয়কেন্দ্র চালু করতে যাচ্ছে নগর কর্তৃপক্ষ। যদিও শহরের অনেক আশ্রয়কেন্দ্র ইতিমধ্যেই বন্ধ করা হয়েছে, তবু অভিবাসীদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নতুন এই কেন্দ্রটি চালু করা হচ্ছে। ব্রঙ্কসের ব্রুকনার বুলেভার্ডের কাছাকাছি শিল্প এলাকায় সাততলা একটি ওয়্যারহাউজকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। এখানে ২ হাজার ২০০ জন একক পুরুষের থাকার ব্যবস্থা থাকবে। শহরের রেকর্ড অনুযায়ী, গত মাসে এই ভবনটিকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে রূপান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই কেন্দ্রটি সিটির হাউজিং রিকভারি অপারেশনস অফিস পরিচালনা করবে। এটি মূলত র‍্যান্ডালস আইল্যান্ড ও অন্যান্য বন্ধ হয়ে যাওয়া বড় কেন্দ্রগুলোর ঘাটতি পূরণের জন্য ব্যবহৃত হবে। আশা করা হচ্ছে,

কয়েক মাসের মধ্যে এটি কার্যক্রম শুরু করবে। শহরের মেয়র এরিক অ্যাডামস জানিয়েছেন, শহরে আশ্রিত অভিবাসীদের সংখ্যা কমে আসছে। তবে এখনও ৫০,০০০ এর বেশি অভিবাসী স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে রয়েছেন। ২০২২ সালের বসন্ত থেকে শহরটি প্রায় ২০০টি নতুন আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে। তবে আগামী জুন মাসের মধ্যে আরও ১৩টি আশ্রয়কেন্দ্র বন্ধ করার পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে ক্লিনটন হিলের হল স্ট্রিট কেন্দ্রও রয়েছে। মেয়র অ্যাডামস বলেন, ‘আমাদের নেওয়া নীতিগুলো এবং আমাদের কর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টা এই অভূতপূর্ব সংকটকে সৃজনশীলভাবে মোকাবেলা করতে সহায়তা করেছে। আজকের ঘোষিত বন্ধের সিদ্ধান্ত আমাদের মানবিক প্রচেষ্টার আরেকটি সফল উদাহরণ।’ নিউ ইয়র্ক ইমিগ্রেশন কোয়ালিশনের প্রেসিডেন্ট মুরাদ আওয়াদে বলেছেন, ‘মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা উচিত নয়। তাদের প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করতে

হবে যাতে তারা স্থায়ীভাবে আশ্রয় নিতে পারে। ক্রমাগত নতুন আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা সমস্যার সমাধান নয়।’ শহরটি বর্তমানে নতুন একটি পর্যায়ে প্রবেশ করেছে যেখানে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্র বন্ধ করার ফলে অভিবাসীদের নতুন কেন্দ্রগুলোতে স্থানান্তর করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে বুশউইকের একটি আশ্রয়কেন্দ্রের একক পুরুষদের র‍্যান্ডালস আইল্যান্ডে স্থানান্তর করা হয়। একই সময়ে ফ্লয়েড বেনেট ফিল্ড থেকে পরিবারগুলিকে অন্যান্য কেন্দ্রগুলোতে স্থানান্তর করা হয়। শহরের হিসাব অনুযায়ী, গত ২৭ সপ্তাহ ধরে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা অভিবাসীদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমছে। মেয়র অ্যাডামস ভবিষ্যতে আরও আশ্রয়কেন্দ্র বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সিটি রেকর্ড বলছে, ব্রঙ্কসের ভবনটি ২০২৩ সালে ম্যাড ইকুইটিজ এবং সাউথ ব্রঙ্কস ওভারঅল ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন (সোব্রো) দ্বারা কেনা হয়েছিল। মহামারীর আগে এটি

একটি অফিস বিল্ডিংয়ে রূপান্তরিত হয়েছিল। শহরের এই উদ্যোগ অভিবাসী সংকট সমাধানে কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে, তবে এটি সিটি হলের বৃহত্তর পরিকল্পনার একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
অবিনশ্বর বিজয় দিবস ২০২৫ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর যেদিন বিজয়ের সূর্য হেসেছিল বাংলার আকাশে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ নিয়াজীর আত্মসমর্পণের চুক্তিনামা নিয়ে আসেন ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ! সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব! একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাণী মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ আত্মসমর্পণের আগের সেই মুহূর্তগুলো এক সাগর রক্তের বিনিময়ে, বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা আমরা তোমাদের ভুলবনা। একাত্তরে তাঁদের সাহস, দৃঢ়তা আর সংকল্প আমাদের এনে দিয়েছিল স্বাধীনতা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে আদালতে তোলা হচ্ছে ৭১–কে মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রে ইউনুস সরকার: কুচকাওয়াজ বাতিল ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলা নিয়ে সরব আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম গোয়াইনঘাটে অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার, গ্রেপ্তার নেই প্রকৃত চোরাকারবারি আড়াল করার অভিযোগ বাংলাদেশকে প্রান্তে ঠেলে দেওয়া যাবে না”: শেখ হাসিনা মুহাম্মদ ইউনুস সরকারকে কড়া সমালোচনা