ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পদ্মা একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো এক্সিম ব্যাংক
পেনশন পুনঃস্থাপনের বয়সসীমা কমিয়ে ১০ বছর করার দাবি
সোনার দাম কমল
পদ্মার এক বোয়াল ৫২ হাজার টাকায় বিক্রি
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড
রেমিট্যান্সের ডলারে দেওয়া যাবে সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা
বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে রেমিট্যান্সের ডলারে ১২৩ টাকার বেশি দর দেওয়া যাবে না। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলোকে মৌখিকভাবে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। অবশ্য হঠাৎ বেড়ে যাওয়া ডলারের দর গত দু’দিনে কমতে শুরু করেছে। গতকাল বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১২৪ টাকায় ডলার কিনেছে। এর আগে গত রোববার রেমিট্যান্সে সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ১২৬ টাকা। এ ছাড়া খোলাবাজারে রোববার ১২৮ টাকায় ওঠা ডলারের দর নেমেছে ১২৬ টাকা ৫০ পয়সায়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে একদিকে বাজার থেকে প্রচুর ডলার কিনছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক; অন্যদিকে আগের বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি
বিপিসি, পেট্রো বাংলা, সিভিল এভিয়েশনসহ সরকারের বিভিন্ন আমদানির চাপ ছিল। যে কারণে হঠাৎ করে ডলারের দর অনেক বেড়ে যায়। তবে রেমিট্যান্সে ২৮ শতাংশের বেশি এবং রপ্তানিতে ১২ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধির কারণে ডলারে বাজার দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে ডলারের দর এরই মধ্যে কমেছে। রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবৃদ্ধির কারণে নতুন বছরে ডলার বাজারে আরও স্বস্তি ফিরবে। বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে হঠাৎ বেশি দরে ডলার কেনায় গত বৃহস্পতিবার ১৩টি ব্যাংকের ব্যাখ্যা তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাখ্যা চাওয়ার তালিকায় রাষ্ট্রীয় মালিকানার দুটি এবং বেসরকারি খাতের ১১টি ব্যাংক রয়েছে। এ ছাড়া আটটি পরিদর্শন দল গঠন
করে বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য যাচাইয়ের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে ডলারের দর দ্রুত কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২০০ কোটি ৭ লাখ ডলার। গত জুলাই-নভেম্বর সময়ে ৫ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ১১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন বা ১ হাজার ১১৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ২৩৩ কোটি ডলার বা ২৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি। আবার জুলাই-নভেম্বর সময়ে রপ্তানি আয় এসেছে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার। আগের বছরের এই সময়ে যা ছিল ১ হাজার ৭৮১ কোটি ডলার। পাঁচ মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এতে করে বিগত সরকারের সময়ে হু হু করে
কমতে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত বেড়ে ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। গত রোববার দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৭ কোটি ডলার। এর আগে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) দেড় বিলিয়ন পরিশোধের পর গত ১১ নভেম্বর ১৮ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। দেড় মাসের কম সময়ে রিজার্ভে যোগ হয়েছে ১৭১ কোটি ডলার। দেশের ইতিহাসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে।
বিপিসি, পেট্রো বাংলা, সিভিল এভিয়েশনসহ সরকারের বিভিন্ন আমদানির চাপ ছিল। যে কারণে হঠাৎ করে ডলারের দর অনেক বেড়ে যায়। তবে রেমিট্যান্সে ২৮ শতাংশের বেশি এবং রপ্তানিতে ১২ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধির কারণে ডলারে বাজার দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে ডলারের দর এরই মধ্যে কমেছে। রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবৃদ্ধির কারণে নতুন বছরে ডলার বাজারে আরও স্বস্তি ফিরবে। বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে হঠাৎ বেশি দরে ডলার কেনায় গত বৃহস্পতিবার ১৩টি ব্যাংকের ব্যাখ্যা তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাখ্যা চাওয়ার তালিকায় রাষ্ট্রীয় মালিকানার দুটি এবং বেসরকারি খাতের ১১টি ব্যাংক রয়েছে। এ ছাড়া আটটি পরিদর্শন দল গঠন
করে বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য যাচাইয়ের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে ডলারের দর দ্রুত কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২০০ কোটি ৭ লাখ ডলার। গত জুলাই-নভেম্বর সময়ে ৫ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ১১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন বা ১ হাজার ১১৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ২৩৩ কোটি ডলার বা ২৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি। আবার জুলাই-নভেম্বর সময়ে রপ্তানি আয় এসেছে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার। আগের বছরের এই সময়ে যা ছিল ১ হাজার ৭৮১ কোটি ডলার। পাঁচ মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এতে করে বিগত সরকারের সময়ে হু হু করে
কমতে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত বেড়ে ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। গত রোববার দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৭ কোটি ডলার। এর আগে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) দেড় বিলিয়ন পরিশোধের পর গত ১১ নভেম্বর ১৮ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। দেড় মাসের কম সময়ে রিজার্ভে যোগ হয়েছে ১৭১ কোটি ডলার। দেশের ইতিহাসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে।