ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পরিবারের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বললেন জয়
জাহাজে সাত খুন: গ্রেপ্তার ইরফান ৭ দিনের রিমান্ডে
প্রকাশ্যে দুর্নীতি কমার সঙ্গে কমেছে কাজের গতিও
কৃষক ও মিলারের অনীহা, সরকারের ভান্ডার খাঁ খাঁ
খুলনা থেকে পৌনে চার ঘণ্টায় ঢাকায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস
আসামে ১৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
জলবায়ু প্রশমনে নতুন এনডিসিতে ভূমি, বন ও জলাভূমিকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
জাতিসংঘে পূর্ণাঙ্গ তথ্য না দেওয়ায় সরকারের নিন্দায় নাগরিক কমিটি
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় দুইদফা বাংলাদেশে এসেও সরকারের কাছ থেকে পূর্ণাঙ্গ তথ্য পায়নি জাতিসংঘের তদন্ত দল। এ বিষয়ে গত ২২ ডিসেম্বর ‘জাতিসংঘকে এখনও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেয়নি সরকার’ নামে প্রধান প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে ।
সংবাদটি দৃষ্টিগোচর হয়েছে জানিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটি পূর্ণাঙ্গ তথ্য না দেওয়ায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সরকারকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দলের কাছে অপরাধ এবং অনেক অপরাধীর তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অপারগতা লক্ষ্য করা গেছে। ফলে দলটি তাদের প্রতিবেদন শেষ করতে পারছে না। পূর্ণাঙ্গ তথ্য-উপাত্ত না পাওয়ায় প্রতিবেদনও অসম্পন্ন হবে জানা গেছে।
মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় নাগরিক কমিটির
মুখপাত্র সামান্তা শারমিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জাতিসংঘকে এখনও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেয়নি সরকার’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদে প্রকাশিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার তদন্তে সংশ্লিষ্ট বাহিনীগুলোর তরফ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে গড়িমসি, আংশিক তথ্য প্রদান, এবং অসহযোগিতার চিত্র ফুটে উঠেছে। জাতীয় নাগরিক কমিটি বাহিনীগুলোর তরফ থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা বিরোধী এই ধরনের অসহযোগিতামূলক আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভিত্তি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। কাজেই পতিত ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার তল্পিবাহক এবং অবশিষ্টাংশের চাপে জাতিসংঘের তদন্ত কাজে অসহযোগিতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমন অসহযোগিতার মূলে রাষ্ট্রযন্ত্র, বিভিন্ন বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য প্রদানে অনীহা থাকলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত
তা স্পষ্ট করে বলা। নির্ধারিত নতুন সময়ের মধ্যে জুলাই ম্যাসাকারের ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তথ্য জাতিসংঘের নিকট প্রদান করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জোর দাবি জানায় তারা। নাগরিক কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাতীয় নাগরিক কমিটি আত্মপ্রকাশের দিন থেকে ৮ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। এর অন্যতম কর্মসূচি ছিল- "ছাত্র-জনতার ওপর সংঘটিত নির্মম হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কর্মসূচি গ্রহণ।" জুলাই-আগস্টের সত্য উদঘাটিত হলে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে বহির্বিশ্বে সমালোচনা হবে - এমন অগ্রহণযোগ্য যুক্তির ওপর ভিত্তি করে সত্য উদঘাটন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এতে আরও উল্লেখ করা হয়, আমরা মনে করি যাবতীয়
মানবাধিকার লঙ্ঘন ও জুলাই ম্যাসাকারের তথ্যানুসন্ধান এবং তদনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের প্রধান কর্তব্য। এই বিষয়ে অবিলম্বে সরকারকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জড়িতদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে তারা কি কার্যকর ব্যবস্থা নিয়েছেন তা পরিষ্কার করে বাংলাদেশের নাগরিকদের জানাতে হবে।
মুখপাত্র সামান্তা শারমিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জাতিসংঘকে এখনও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেয়নি সরকার’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদে প্রকাশিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার তদন্তে সংশ্লিষ্ট বাহিনীগুলোর তরফ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে গড়িমসি, আংশিক তথ্য প্রদান, এবং অসহযোগিতার চিত্র ফুটে উঠেছে। জাতীয় নাগরিক কমিটি বাহিনীগুলোর তরফ থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা বিরোধী এই ধরনের অসহযোগিতামূলক আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভিত্তি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। কাজেই পতিত ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার তল্পিবাহক এবং অবশিষ্টাংশের চাপে জাতিসংঘের তদন্ত কাজে অসহযোগিতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমন অসহযোগিতার মূলে রাষ্ট্রযন্ত্র, বিভিন্ন বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য প্রদানে অনীহা থাকলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত
তা স্পষ্ট করে বলা। নির্ধারিত নতুন সময়ের মধ্যে জুলাই ম্যাসাকারের ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তথ্য জাতিসংঘের নিকট প্রদান করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জোর দাবি জানায় তারা। নাগরিক কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাতীয় নাগরিক কমিটি আত্মপ্রকাশের দিন থেকে ৮ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। এর অন্যতম কর্মসূচি ছিল- "ছাত্র-জনতার ওপর সংঘটিত নির্মম হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কর্মসূচি গ্রহণ।" জুলাই-আগস্টের সত্য উদঘাটিত হলে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে বহির্বিশ্বে সমালোচনা হবে - এমন অগ্রহণযোগ্য যুক্তির ওপর ভিত্তি করে সত্য উদঘাটন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এতে আরও উল্লেখ করা হয়, আমরা মনে করি যাবতীয়
মানবাধিকার লঙ্ঘন ও জুলাই ম্যাসাকারের তথ্যানুসন্ধান এবং তদনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের প্রধান কর্তব্য। এই বিষয়ে অবিলম্বে সরকারকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জড়িতদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে তারা কি কার্যকর ব্যবস্থা নিয়েছেন তা পরিষ্কার করে বাংলাদেশের নাগরিকদের জানাতে হবে।