ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
হাইতির হাসপাতালে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
সূর্যের কাছাকাছি নাসার মহাকাশযান
ভারত-বাংলাদেশের পরস্পরকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে: প্রণয় ভার্মা
বিদ্রোহীদের দখলে মিয়ানমারের চিন রাজ্য
পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু
মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের স্টিম্যুলাস চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ আমেরিকান
এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে জনসংখ্যা বাড়লো ৩৩ লাখ
এ বছর যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা বেড়েছে ৩৩ লাখ। গত দুই যুগের মধ্যে কোন বছরে এটি সর্বোচ্চ বলে যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান দফতর জানিয়েছে। সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অনেক বেশী মানুষ যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়ার সাথে পারিবারিক কোটা-সহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে গ্রীণকার্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আগমনের ঘটনাকেও বৃদ্ধিতে ভ’মিকা রেখেছে বলে পরিসংখ্যান দফতর উল্লেখ করেছে। সরকারী সূত্রে আরো বলা হয়েছে, ২০০১ সালের পর এবারই ১% জনসংখ্যা বৃদ্ধির ঘটনা ঘটে মোট জনসংখ্যা হয়েছে ৩৪ কোটি ৫৪ লাভ। বৃদ্ধির এই ঘটনা সকল স্টেটে সমানভাবে ঘটেছে বলেও পরিসংখ্যান দফতরের তথ্যে উল্লেখ করা হয়েছে। আমেরিকায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ বছর আন্তর্জাতিক অভিবাসনের প্রভাব পড়েছে ৮৪%। বলা হয়েছে, এ বছর ২৮ লক্ষাধিক বিদেশী
এসেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এর মধ্যে অবৈধভাবে প্রবেশকারীরাও আছেন। যুদ্ধ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিপতিত অঞ্চলের মানুষকে মানবিক কারণে যুক্তরাষ্ট্রে আসার অনুমতি প্রদানের ব্যাপারটিও রয়েছে জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে। স্মরণ করা যেতে পারে গত বছরের শেষ দিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা ছিল ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সহকারি প্রধান ক্রিস্টিন হ্যার্টলী এ প্রসঙ্গে বলেছেন, অভিবাসন প্রক্রিয়াসহ অন্যসব সেক্টরের তথ্য সন্নিবেশনের প্রক্রিয়াকে ডিজিটাইজ করার ফলে জনসংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধির বিবরণী সহজসাধ্য হয়েছে। আর এর মধ্যদিয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসনের প্রভাব সম্পর্কেও সম্যক একটি ধারণা পাওয়া গেছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে আরো উদঘাটিত হয়েছে যে, ২০২২ সালে ১৭ লাখ এবং ২০২৩ সালে ২৩ লাখ অভিবাসী যোগ হয়েছে আমেরিকার জনসংখ্যায়। এমন তথ্য অনুযায়ী জন্মের হারের
সাথে অভিবাসনের পার্থক্যও স্পষ্ট হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অবৈধ অভিবাসীগণের প্রভাব একেবারেই হ্রাসের অভিপ্রায়ে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের দিন থেকেই ঐসব অবৈধদের গ্রেফতার করেই নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়ার অভিযান শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন।
এসেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এর মধ্যে অবৈধভাবে প্রবেশকারীরাও আছেন। যুদ্ধ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিপতিত অঞ্চলের মানুষকে মানবিক কারণে যুক্তরাষ্ট্রে আসার অনুমতি প্রদানের ব্যাপারটিও রয়েছে জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে। স্মরণ করা যেতে পারে গত বছরের শেষ দিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা ছিল ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সহকারি প্রধান ক্রিস্টিন হ্যার্টলী এ প্রসঙ্গে বলেছেন, অভিবাসন প্রক্রিয়াসহ অন্যসব সেক্টরের তথ্য সন্নিবেশনের প্রক্রিয়াকে ডিজিটাইজ করার ফলে জনসংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধির বিবরণী সহজসাধ্য হয়েছে। আর এর মধ্যদিয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসনের প্রভাব সম্পর্কেও সম্যক একটি ধারণা পাওয়া গেছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে আরো উদঘাটিত হয়েছে যে, ২০২২ সালে ১৭ লাখ এবং ২০২৩ সালে ২৩ লাখ অভিবাসী যোগ হয়েছে আমেরিকার জনসংখ্যায়। এমন তথ্য অনুযায়ী জন্মের হারের
সাথে অভিবাসনের পার্থক্যও স্পষ্ট হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অবৈধ অভিবাসীগণের প্রভাব একেবারেই হ্রাসের অভিপ্রায়ে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের দিন থেকেই ঐসব অবৈধদের গ্রেফতার করেই নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়ার অভিযান শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন।