ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা কলেজের বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ত্রিমুখী সংকট
একাধিক চাকরি করলে শিক্ষকদের এমপিও বাতিল
সেই জহুরুল হক হলের প্রবেশ পথে বসানো হয়েছে পাকিস্তানের পতাকা।
মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তসহ আরও যা আছে নতুন এমপিও নীতিমালায়
ঢাবির সিন্ডিকেট থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ৫ শিক্ষক প্রতিনিধিকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের ১৮ জন সদস্যের মধ্যে ৫ জনকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। আগামী সিন্ডিকেট সভা থেকে তাদেরকে আর আমন্ত্রণ জানানো হবে না।
আজ রোববার নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ঢাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ।
তিনি জানান, ১৮ জন সিন্ডিকেট সদস্যের মধ্যে ডিন, প্রভোস্ট, প্রভাষক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত সদস্যরা আর সেসব ক্যাটাগরির প্রতিনিধিত্ব করেন না। পরবর্তী সভা থেকে তারা আর আমন্ত্রণ পাবেন না।
ওই পাঁচজন হলেন- সহকারী অধ্যাপক ক্যাটাগরির মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, প্রভাষক ক্যাটাগরির মাহিন মোহিদ, সহযোগী অধ্যাপক ক্যাটাগরির আবু মুহাম্মদ আহসান, ডিন ক্যাটাগরির আব্দুস ছামাদ ও প্রভোস্ট ক্যাটাগরির ড. মাসুদুর রহমান।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন
আহমেদ বলেন, সিন্ডিকেট সদস্যদের নিয়ে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ ছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটি বিজ্ঞ আইনজীবীদের বডি ল রিভিউ কমিটির কাছে পাঠাই। এই কমিটির সদস্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. নাইম আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইমাম হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের চেয়ারম্যান আমাদেরকে দুটি পরামর্শ দিয়েছেন। প্রথমত: ডিন এবং প্রভোস্ট ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত শিক্ষকরা তাদের প্রতিনিধিত্বকারী পদ ডিন কিংবা প্রভোস্ট পদে যদি আর বহাল না থাকেন, তাহলে তারা যে প্রতিনিধিত্বের কারণে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সেটি আর থাকছে না। ফলে তাদের পরবর্তী সভা থেকে আমন্ত্রণ না জানালেও আইনগত জটিলতায় পড়তে হবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। দ্বিতীয়ত:
শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাষক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক ক্যাটাগরিতে নির্বাচিতদের অনেকের পদোন্নতি হয়েছে, প্রতিনিধিত্বের জায়গায় না থাকায় তাদেরকেও আমন্ত্রণ না জানানোতে কোনো জটিলতা থাকল না।
আহমেদ বলেন, সিন্ডিকেট সদস্যদের নিয়ে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ ছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটি বিজ্ঞ আইনজীবীদের বডি ল রিভিউ কমিটির কাছে পাঠাই। এই কমিটির সদস্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. নাইম আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইমাম হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের চেয়ারম্যান আমাদেরকে দুটি পরামর্শ দিয়েছেন। প্রথমত: ডিন এবং প্রভোস্ট ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত শিক্ষকরা তাদের প্রতিনিধিত্বকারী পদ ডিন কিংবা প্রভোস্ট পদে যদি আর বহাল না থাকেন, তাহলে তারা যে প্রতিনিধিত্বের কারণে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সেটি আর থাকছে না। ফলে তাদের পরবর্তী সভা থেকে আমন্ত্রণ না জানালেও আইনগত জটিলতায় পড়তে হবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে। দ্বিতীয়ত:
শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাষক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক ক্যাটাগরিতে নির্বাচিতদের অনেকের পদোন্নতি হয়েছে, প্রতিনিধিত্বের জায়গায় না থাকায় তাদেরকেও আমন্ত্রণ না জানানোতে কোনো জটিলতা থাকল না।



