ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রোববার ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
দুর্ঘটনার শিকার পূজা চেরি!
রাজধানী ফার্মগেটে একটি বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
কুষ্টিয়ায় চাচাতো ভাইয়ের লাঠির আঘাতে মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু, আটক ১
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু
রাজধানীর জুরাইনে সংঘর্ষ, অবরোধ : পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ
আখাউড়ার সাবেক মেয়র কাজল স্ত্রীকে নিয়ে ভারতে, ছবি-ভিডিও ভাইরাল
সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের নির্বাচনি এলাকার দুই উপজেলার একটি আখাউড়া উপজেলা। অঘোষিতভাবে মন্ত্রীর পক্ষে আখাউড়া দেখভালের দায়িত্ব ছিল সাবেক পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজলের। কাজল যা বলতেন সেটাই হতো আখাউড়ায়। আর এ সুযোগে নানা খাতে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন তিনি।
৫ আগস্টের পর আত্মগোপনে থাকা কাজলকে দেখা গেছে ভারতে। সম্প্রতি সেখানে স্ত্রীকে নিয়ে মার্কেটে ঘুরে বেড়ানোর ভিডিও ও ছবি সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এর আগে কাজল তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা গ্রামে আত্মগোপনে ছিলেন।
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতের আগরতলায় পালিয়ে যান মেয়র
কাজল। পর দিন তার তৃতীয় স্ত্রী তানিয়া আক্তার পাসপোর্ট নিয়ে ঢাকা থেকে বিমানে আগরতলায় যান। সম্প্রতি দুর্গাপূজায় আগরতলার বেশ কয়েকটি মণ্ডপে মেয়র কাজলকে ঘুরতে দেখা যায়। তার মণ্ডপে মণ্ডপে ঘোরার বেশ কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পাশাপাশি আগরতলা শহরের স্মার্ট বাজার শপিং মলে তাকে এবং তার স্ত্রী তানিয়া আক্তারকে শপিং করতে দেখা যায়। সেই শপিংয়ের বেশ কয়েকটি ছবি ও একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে দেখা যায়- মেয়র কাজল তার গোঁফ কেটে ফেলেছেন। মেয়র কাজলের একাধিক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, আগরতলা শহরের পাশেই একটি বাড়িতে কাজল তার স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক মো. তাকজিল খলিফা কাজল। তবে এলাকায় তিনি মেয়র কাজল নামেই বেশি পরিচিত। ২০১২ সালে হওয়া উপনির্বাচনে প্রথমবারের মতো মেয়র নির্বাচিত হন। পরে তিনি দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় মেয়র হয়ে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে যান। এক কথায় আখাউড়ার কর্তা হয়ে উঠেন। দল-প্রশাসন সবই চলত তার কথায়। পুরো আখাউড়ায় গড়ে তুলেছিলেন খলিফা সাম্রাজ্য। কোটাবিরোধী আন্দোলনের জেরে গত ৫ আগস্ট আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলের আখাউড়া পৌর শহরের রাধানগরের সাততলা বাড়িতে হামলা করে। বিক্ষুব্ধরা তার বাড়ি ভাঙচুর, লুটতরাজ ও অগ্নিসংযোগ করে। হামলার সময় বাড়ি থেকে কৌশলে পালিয়ে যান মেয়র কাজল। তাকজিল খলিফা কাজলের অন্যায়-অত্যাচারে আখাউড়ার মানুষ এতটাই অতিষ্ঠ ছিলেন যে তার বাড়ির
সাততলা ভবনের কিছু ইটও খুলে নিয়ে যান। আসবাবপত্র, নগদ টাকা, ফেনসিডিল, মদ, বাথরুমের ফিটিংস খুলে নিয়ে যায়। দুই দিন ধরে তার বাড়িতে চলে ব্যাপক লুটপাট। আখাউড়া পৌর এলাকার রাধানগরের তার চারটি বাড়িসহ বিপুল পরিমাণ সম্পদ এখন অরক্ষিত। ২০১৫ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে পৌরসভার মেয়র পদে নির্বাচনের সময় তাকজিল খলিফা কাজল যে হলফনামা দিয়েছিলেন সেটি খুব মনে রেখেছেন আখাউড়ার মানুষ। তার নিজ নামে কোনো বাড়ি বা অন্য সম্পদ নেই। তিনি মাত্র পৌনে এক শতক অকৃষি জমির মালিক। পেশা আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা হলেও ব্যবসা থেকে তার কোনো আয় নেই। মেয়র হিসেবে তিনি বছরে সম্মানী ভাতা পান ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। তার স্ত্রীর ২১ ভরি
স্বর্ণ, নগদ ৩৫ হাজার টাকা ও ব্যাংকে ১০ হাজার টাকা রয়েছে। ওই সময় তিনি আরও বলেছিলেন, নির্বাচনের খরচ হিসেবে যে দুই লাখ টাকা ব্যয় করবেন সেটিও তার প্রবাসী ভাইয়ের কাছ থেকে প্রাপ্ত। কিন্তু এই এক দশকে কাজল শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন- এমন আলোচনা রয়েছে দলের নেতাদের ও আখাউড়ার সাধারণ মানুষের মুখে মুখে।
কাজল। পর দিন তার তৃতীয় স্ত্রী তানিয়া আক্তার পাসপোর্ট নিয়ে ঢাকা থেকে বিমানে আগরতলায় যান। সম্প্রতি দুর্গাপূজায় আগরতলার বেশ কয়েকটি মণ্ডপে মেয়র কাজলকে ঘুরতে দেখা যায়। তার মণ্ডপে মণ্ডপে ঘোরার বেশ কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পাশাপাশি আগরতলা শহরের স্মার্ট বাজার শপিং মলে তাকে এবং তার স্ত্রী তানিয়া আক্তারকে শপিং করতে দেখা যায়। সেই শপিংয়ের বেশ কয়েকটি ছবি ও একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে দেখা যায়- মেয়র কাজল তার গোঁফ কেটে ফেলেছেন। মেয়র কাজলের একাধিক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, আগরতলা শহরের পাশেই একটি বাড়িতে কাজল তার স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক মো. তাকজিল খলিফা কাজল। তবে এলাকায় তিনি মেয়র কাজল নামেই বেশি পরিচিত। ২০১২ সালে হওয়া উপনির্বাচনে প্রথমবারের মতো মেয়র নির্বাচিত হন। পরে তিনি দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় মেয়র হয়ে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে যান। এক কথায় আখাউড়ার কর্তা হয়ে উঠেন। দল-প্রশাসন সবই চলত তার কথায়। পুরো আখাউড়ায় গড়ে তুলেছিলেন খলিফা সাম্রাজ্য। কোটাবিরোধী আন্দোলনের জেরে গত ৫ আগস্ট আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলের আখাউড়া পৌর শহরের রাধানগরের সাততলা বাড়িতে হামলা করে। বিক্ষুব্ধরা তার বাড়ি ভাঙচুর, লুটতরাজ ও অগ্নিসংযোগ করে। হামলার সময় বাড়ি থেকে কৌশলে পালিয়ে যান মেয়র কাজল। তাকজিল খলিফা কাজলের অন্যায়-অত্যাচারে আখাউড়ার মানুষ এতটাই অতিষ্ঠ ছিলেন যে তার বাড়ির
সাততলা ভবনের কিছু ইটও খুলে নিয়ে যান। আসবাবপত্র, নগদ টাকা, ফেনসিডিল, মদ, বাথরুমের ফিটিংস খুলে নিয়ে যায়। দুই দিন ধরে তার বাড়িতে চলে ব্যাপক লুটপাট। আখাউড়া পৌর এলাকার রাধানগরের তার চারটি বাড়িসহ বিপুল পরিমাণ সম্পদ এখন অরক্ষিত। ২০১৫ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে পৌরসভার মেয়র পদে নির্বাচনের সময় তাকজিল খলিফা কাজল যে হলফনামা দিয়েছিলেন সেটি খুব মনে রেখেছেন আখাউড়ার মানুষ। তার নিজ নামে কোনো বাড়ি বা অন্য সম্পদ নেই। তিনি মাত্র পৌনে এক শতক অকৃষি জমির মালিক। পেশা আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা হলেও ব্যবসা থেকে তার কোনো আয় নেই। মেয়র হিসেবে তিনি বছরে সম্মানী ভাতা পান ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। তার স্ত্রীর ২১ ভরি
স্বর্ণ, নগদ ৩৫ হাজার টাকা ও ব্যাংকে ১০ হাজার টাকা রয়েছে। ওই সময় তিনি আরও বলেছিলেন, নির্বাচনের খরচ হিসেবে যে দুই লাখ টাকা ব্যয় করবেন সেটিও তার প্রবাসী ভাইয়ের কাছ থেকে প্রাপ্ত। কিন্তু এই এক দশকে কাজল শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন- এমন আলোচনা রয়েছে দলের নেতাদের ও আখাউড়ার সাধারণ মানুষের মুখে মুখে।