পাহাড় দখলদারদের তালিকা প্রকাশ করুন: আনু মুহাম্মদ – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৪ অক্টোবর, ২০২৪
     ১০:৪৫ অপরাহ্ণ

পাহাড় দখলদারদের তালিকা প্রকাশ করুন: আনু মুহাম্মদ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৪ অক্টোবর, ২০২৪ | ১০:৪৫ 147 ভিউ
পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড় দখলদারদের তালিকা প্রকাশে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েম এবং জনগণের অধিকার, মর্যাদা ও ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান। বৈঠকের আয়োজন করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, চট্টগ্রামের সমস্যার পরিপূর্ণ সমাধান করার ক্ষমতা আপনাদের কাছে নেই, সেটা আমরা বুঝি। কিন্তু অনেক কিছুই করতে পারেন। তার মধ্যে চট্টগ্রামের পাহাড়গুলো কাদের দখলে আছে, সেটা প্রকাশ করা; লুটেরা ও বিশাল ব্যবসায়ী গোষ্ঠী কিংবা সামরিক, বেসামরিক, অবসরপ্রাপ্ত বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক ব্যক্তি, এমপি-মন্ত্রী- কাদের নামে পাহাড় আছে, তাদের তালিকা

প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলের পাহাড় নষ্ট করে পাঁচ তারকা হোটেল বানানোর কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। সেখানে একটা পুঁজিবাদের রূপান্তর হয়েছে। যার মধ্যদিয়ে বড় ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে সেনা শাসনের মাধ্যমে। কারণ, সেনা শাসন থাকলে খবরা-খবর বাইরে যাচ্ছে না। কে কোনটা দখল করল তার কোনো জবাবদিহি নেই, স্বচ্ছতা নেই। পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন বরাদ্দ, উন্নয়ন কর্মসূচি এটার সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ জবাবদিহি চাই। অর্থনৈতিক অবস্থা দুর্নীতির তথ্যের জন্য সরকার একটা শ্বেতপত্র কমিটি করেছেন। সেই শ্বেতপত্র কমিটির মতো পার্বত চট্টগ্রামের উন্নয়নের ক্ষেত্রে কী কী বরাদ্দ গেল, কী কী কর্মসূচি গেল, সেগুলো কীভাবে আছে, কীভাবে ব্যয় হয়েছে- সেটা জানার জন্য শ্বেতপত্র কমিটি চাই। এগুলো

অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, পার্বত্য এলাকায় গণহত্যার বিচার হয়নি, সেনা শাসন প্রত্যাহার করা, ভূমি সমস্যার সমাধান করা, সাংবিধানিক স্বীকৃতি হয়নি। স্যাটেলার শব্দ নিয়ে অনেকের মধ্যে মানসিক আপত্তি আছে। এটা ’৭৯ সালে জিয়ার আমলে স্যাটেলার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। তার আগে যে বাঙালিরা সেখানে যায়নি তা নয়। আগে যেসব বাঙালি গেছে তাদের স্যাটেলার বলা হয় না। তাদের নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। তারা শান্তিপূর্ণভাবে সহ-অবস্থান করে। সমস্যাটা হলো যখন রাষ্ট্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো, অন্য জাতিসত্তাকে সংখ্যালঘু করতে হবে এবং বাঙালিকে সংখ্যাগুরু করতে হবে। বৈঠকে আরও অংশ নেন মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা, ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ূয়া, ডা. হারুনুর

রশিদ, মাসুদ রানা, ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা প্রমুখ।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম ইনকিলাব মঞ্চের জাতীয় কবির সমাধির পাশে সমাহিত হাদি অবৈধ দখলদার সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সারা দেশে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, গুম-খুন ও মবসন্ত্রাসের মাধ্যমে নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে, আওয়ামী লীগের নেতাদের বাড়িঘরে হামলা নিন্দা ও প্রতিবাদ এ. কে. খন্দকারের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক অবৈধ তফসিল মানি না, মানবো না। চরম অরাজকতায় ধুঁকছে বাংলাদেশ: ইউনুস-সেনাপ্রধান দ্বন্দ্বে শাসনব্যবস্থা অচল, কৌশলগত অবস্থানে ভারত রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে মবসন্ত্রাসের নগ্ন নৃত্য চলছে: আ.লীগ জানাজার ভিড় কি জান্নাতের মানদণ্ড? ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও ভ্রান্ত ধারণার অপনোদন প্রেস সচিবের উস্কানি ও সরকারের চরম ব্যর্থতা: ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দেশের গণমাধ্যম সাংবাদিক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার ঘটনায় ১০ দেশের তীব্র নিন্দা অবৈধ ইউনুস সরকারের ব্যর্থতায় গণমাধ্যম ধ্বংস প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে “আমি বিএনপি চাই না জামায়াতও চাই না, আওয়ামী লীগ না থাকলে আমি ভোট দিবো না” – জনতার কথা ‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত কেউ বাংলাদেশে পয়দা হয়নাই, আওয়ামী লীগ বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবে” –জনতার কন্ঠ অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে নিহত হওয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ সদস্যের কফিনে বাংলাদেশের পতাকা নেই না ফেরার দেশে বাংলাদেশের জন্মের অন্যতম সাক্ষী ও বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান এ কে খন্দকার, বীর উত্তম কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসে দুর্বৃত্তদের আগুন, পুড়ল গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র