ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মার্কিন শ্রম প্রতিনিধি দল ঢাকা আসছে আজ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা
পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে
ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি
আওয়ামী লীগে যারা নিরপরাধ তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন
ভারতে আশ্রয় নিয়ে নানা সমস্যার সৃষ্টি করছেন শেখ হাসিনা
ছাত্রলীগের সাত নেত্রীর প্রবেশ ‘নিষিদ্ধ’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কবি সুফিয়া কামাল হলে ছাত্রলীগের সাত নেত্রীর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পান ছাত্রীরা। এতে আদেশক্রমে হল কর্তৃপক্ষ লেখা থাকলেও আবাসিক শিক্ষক বা প্রাধ্যক্ষের স্বাক্ষর ছিল না।
ছাত্রলীগের সাত নেত্রী হলেন, ডিজাস্টার সাইন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলেন্স বিভাগের তিলোত্তমা শিকদার, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের পুজা কর্মকার, আন্তর্জাতিক ব্যবসায় বিভাগের রিমা আক্তার ডলি, ফলিত গণিত বিভাগের মৌরি তানিয়া, সংগীত বিভাগের সৈয়দা মেহজাবীন সারা, প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিকেশন বিভাগের মালিহা আফরিন সিনথিয়া এবং সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ইতি খাতুন।
সুফিয়া কামাল হলের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, হলের মধ্যে এমন একটি বিজ্ঞপ্তি টানানো হয়েছে একথা সত্য। তবে সেক্ষেত্রে শিক্ষকদের অনুমতি
নেওয়া হয়েছে কি না জানেন না কেউ। তবে এ সাত জনের হলে আসার বিরোধীতা করেছেন সবাই। বিজ্ঞপ্তিটি ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে। সাত জনের মধ্যে কেউ কেউ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম ও ইনানের অনুসারী এবং কেউ ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি-সেক্রেটারি শয়ন ও সৈকতের অনুসারী ছিলেন। তারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের উপর নির্যাতন করেছেন বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তির সত্যতা জানতে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। ছাত্রলীগের নেত্রীদেরও বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
নেওয়া হয়েছে কি না জানেন না কেউ। তবে এ সাত জনের হলে আসার বিরোধীতা করেছেন সবাই। বিজ্ঞপ্তিটি ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে। সাত জনের মধ্যে কেউ কেউ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম ও ইনানের অনুসারী এবং কেউ ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি-সেক্রেটারি শয়ন ও সৈকতের অনুসারী ছিলেন। তারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের উপর নির্যাতন করেছেন বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তির সত্যতা জানতে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। ছাত্রলীগের নেত্রীদেরও বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।