
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল প্রকাশে রেকর্ড

চসিকের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিশ্ব র্যাংকিংয়ে ২০০ ধাপ এগিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আবারও দেশসেরা

এইচএসসির ফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে জানা গেল নতুন তথ্য

মন্ত্রণালয়ে চিঠি, ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন যেসব শিক্ষক

বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া, চূড়ান্ত অনুমোদন
ছাত্রলীগের সাত নেত্রীর প্রবেশ ‘নিষিদ্ধ’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কবি সুফিয়া কামাল হলে ছাত্রলীগের সাত নেত্রীর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পান ছাত্রীরা। এতে আদেশক্রমে হল কর্তৃপক্ষ লেখা থাকলেও আবাসিক শিক্ষক বা প্রাধ্যক্ষের স্বাক্ষর ছিল না।
ছাত্রলীগের সাত নেত্রী হলেন, ডিজাস্টার সাইন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলেন্স বিভাগের তিলোত্তমা শিকদার, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের পুজা কর্মকার, আন্তর্জাতিক ব্যবসায় বিভাগের রিমা আক্তার ডলি, ফলিত গণিত বিভাগের মৌরি তানিয়া, সংগীত বিভাগের সৈয়দা মেহজাবীন সারা, প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিকেশন বিভাগের মালিহা আফরিন সিনথিয়া এবং সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ইতি খাতুন।
সুফিয়া কামাল হলের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, হলের মধ্যে এমন একটি বিজ্ঞপ্তি টানানো হয়েছে একথা সত্য। তবে সেক্ষেত্রে শিক্ষকদের অনুমতি
নেওয়া হয়েছে কি না জানেন না কেউ। তবে এ সাত জনের হলে আসার বিরোধীতা করেছেন সবাই। বিজ্ঞপ্তিটি ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে। সাত জনের মধ্যে কেউ কেউ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম ও ইনানের অনুসারী এবং কেউ ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি-সেক্রেটারি শয়ন ও সৈকতের অনুসারী ছিলেন। তারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের উপর নির্যাতন করেছেন বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তির সত্যতা জানতে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। ছাত্রলীগের নেত্রীদেরও বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
নেওয়া হয়েছে কি না জানেন না কেউ। তবে এ সাত জনের হলে আসার বিরোধীতা করেছেন সবাই। বিজ্ঞপ্তিটি ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে। সাত জনের মধ্যে কেউ কেউ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম ও ইনানের অনুসারী এবং কেউ ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি-সেক্রেটারি শয়ন ও সৈকতের অনুসারী ছিলেন। তারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের উপর নির্যাতন করেছেন বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তির সত্যতা জানতে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। ছাত্রলীগের নেত্রীদেরও বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।